বেলায়েত হোসেন:৮ই ডিসেম্বর ১৯৭১ ব্রাক্ষণবাড়িয়া শহরে উরেছিল মুক্তির পতাকা। পাক বাহিনীর হাত থেকে বীর মুক্তিযোদ্ধারা ব্রাক্ষণবাড়িয়া শহরকে করেছিল শত্রুমুক্ত। বলাচলে সীমান্তবর্তীএলাকা হিসেবে এই অঞ্চলকে মুক্ত করা খুব জরুরী ছিলো। ব্রাক্ষণবাড়ীয়ার মুক্তি
বাংলাদেশর বিজয়ের বার্তা তরান্বিত করে। ডিসেম্বরের শুরু থেকে আখাউড়ায় মুক্তিযোদ্ধাদের প্রবল প্রতিরোধের মুখে পাক বাহিনী পিছু হটতে বাধ্য হয়। ৬ই ডিসেম্বর তারা ব্রাক্ষণবাড়িয়া শহরে অবস্থান নিলে, মুক্তিবাহিনী তিন দিক থেকে আক্রমণ করে। মুলতঃ ৮ ডিসেম্বর সকালে শহরের দখল নেন। এর পর থেকেই এই দিনটি “ব্রাক্ষণবাড়ীয়া মুক্ত দিবস” হিসেবে গুরুত্ববহন এর সাথে পালন করা হয়। আনুষ্ঠানের আয়োজন করেন ইউনিভারসাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডাঃ আশীষ কুমার চক্রবর্তীর সভাপতিত্ব অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রী আ, ক, ম মোজাম্মেল হক এমপি।বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ব্রাক্ষণবাড়িয়া -৩ আসনের সংসদ সদস্য ও পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি, যুদ্বাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী সহ আরও অনেকে।