কৃষকের উৎপাদিত ধান বিক্রয় না করে বেশি দামে বিক্রির আশায় কৃষক ৫০টাকা কেজি চাল প্রতি ১ মন ধানের মূল্য ১২শ টাকা নি¤েœ আয়ের মানুষ হতাশা গ্রস্থ হয়ে পড়েছে

0
448

কুড়িগ্রাম)প্রতিনিধিঃ
কুড়িগ্রাম জেলাধীন রৌমারী ও রাজিবপুরসহ দুই উপজেলার কৃষকের উৎপাদিত ধান বিক্রি না করে ঘরে মজদ রেখেছেন। যার ফলে গোটাদেশের খাদ্য শংকট দেখা দিয়েছেন। এভাবে যদি বাংলাদেশের প্রতিটি জেলা উপজেলার কৃষকদের উৎপাদিত ধান। বিক্রয় না করে ঘরের কুনে মজদ রাখে তাহলে দেশ চলবে কী ভাবে। তার কারনটা হইল যেমন ফসল ফলায় শতকরা ৪০ ভাগ কৃষক। আর ঔ ফলানো ফলন গুলো কৃষকদের কাছ থেকে খাদ্যজাতীয়দূর্ব্য গুলো ক্রয় করে থাকে ৬০/৭০ সতাংশ বিভিন্ন পেশার মানুষ গুলো। তারা তাদের পরিবার রপিজনদের মিয়ে খেয়ে জীবন যাপন করেন বাংলাদেশের বিভিন্ন পেশার নি¤েœ আয়ের সাধারন মানুষগন। প্রতিটি ওয়ার্ড, ও ইউনিয়ন, উপজেলা, জেলা, বিভিন্ন জনের সুত্র ধরে জানা গেছে কৃষকের উৎপাদিত। ঈড়ি-বোড়োধান বিক্রয় না করেই আরও বেশি দামের আশায় বুকবেধেঁ বসে আছে কৃষকরা। এমনটাই যদি প্রতিটি কৃষকের ঘরে ধান মজদ রাখে তাহলে শতকরা ৭০ সতাংশ মানুষ খাদ্য পাবে কই। অপরদিকে গত বছর কৃষকের ধানের মূল্য একটু কম থাকায়। ঘরোয়া রাজনীতিরাও বলতেন এই সরকার কৃষক মারা সরকার। আর বর্তমান এবার ধানের মূল্য বৃদ্ধি চালের দাম বেশি এটাও সরকারের দায়ভার বলেও মুন্তব্য করেন ঘরে বসে থাকা অরাজনীতিক বিধরা। বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকে দেশে খাদ্য অভাব নেই। কিন্তু দেখা গেছে প্রতিটি উপজেলার গ্রাম গঞ্জের কৃষকের উৎপাদিত ফসল গুলো বিক্রয় না করেই ষ্টক ও মজদ করে রাখা হয়েছে বলে জানা গেছে।

Advertisement
Advertisement

মন্তব্য করুন

Please enter your comment!
Please enter your name here