নিজস্ব প্রতিবেদক : বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন পরিচয় দিয়ে চাঁদাবাজী করে থাকে কখনো কামরুজ্জামান মিল্টন, কখনো কবিরাজ মিল্টন, কখনো রমিজ উদ্দিন মিল্টন আবার কখনো পারিক মিল্টন,যখন যেখানে যে নাম ব্যবহার করলে কাজ হয় সে খানে সেই নাম পরিচয়
ব্যাবহার করে সে চাঁদাবাজী করে থাকে বিভিন্ন সংস্থা ও সাধারন ব্যাবসায়ি দের কাছে তার নামে অনেক অভিযোগ রয়েছে চাঁদাবাজি করে কবিরাজ মিল্টন ওরফে কামরুজ্জামান মিল্টন লাখ লাখ টাকা মানুষের কাছ থেকে হাতিয়ে নিয়েছে। সরকারি অনুমোদনবিহীন নামের এক ভূই ফোঁড় সংবাদ পত্র প্রিন্ট করে ঐ সকল প্রতিষ্ঠানকে বিলি করে থাকেন। পত্রিকার ভূয়া পরিচয় পত্র দিয়ে একটি সন্ত্রাসী প্রতারণা ও সোর্স বাহিনী গড়ে তোলে খিলগাঁও এলাকায়। ফুটপাত ও সাধারন ব্যাবসায়ি, আবাসিক হোটেল ও নারি ব্যাবসায়ি এবং মাদক সিন্ডেকেট থেকে মোটা অংকের টাকা নিয়ে থাকে বলে অভিযোগ রয়েছে। এছাড়া খিলগাঁও তিলপাপাড়া এলাকায় চাঁদাবাজী করতে গিয়ে জনতার হাতে ধরা পড়ে গণধোলাইর শিকার হন। খিলগাঁও এলাকার মানুষ এই চাঁদাবাজের অত্যাচারে অতিষ্ঠ। এ চক্রের মূল হোতা কবিরাজ মিল্টন ওরফে রমিজ উদ্দিন মিল্টন, কামরুজ্জামান মিল্টন । জানা যায় খিলগাঁও সবুজবাগ, মতিঝিল, দক্ষিন বনশ্রী ও বিভিন্ন বাসায় মোক্ষীরানিদের সাময়িক বিবাহ করার নাম করে ছয় মাস কিংবা তার ও বেশি সময় রেখে এবং তাদের দিয়ে মাদক ব্যাবসা সহ নারি ব্যাবসা এবং ব্ল্যাকমেলিং করে থাকেন এতে কেউ প্রতিবাদ করলে সে যে কেউ হোক না কেন তার রোষানলে পড়ে । তার বাহিনী তে রয়েছে সোর্স ফারুক ওরফে লুঙ্গি ফারুক, হাবিবুর রহমান হাবিব ওরফে আদম,মাদক স¤্রঙ্গী মাফিয়ার ছেলের বৌউ মৌ,গাঁজা ব্যাবসায়ি দুনিয়া, মাদক ব্যবসায়ি আছ্মি,কারি মেয়ে লায়লি,নবিন বাগের ফেন্সি ব্যবসায়ি মর্জিনা। সুত্র জানালয় কবিরাজ মিল্টন অন্য আরেক জনের বিবাহিত স্ত্রী সন্তান সহ সিব্লকের মতি ফকিরের তান্ত্রিক সহযোগিতায় মহিলাকে এনে নিজ রিক্ষিতা বানিয়ে রেখেছে। তারা এলাকায় আরো অনেক অপকর্মের সাথে জড়িত ঐ ভূইফোড় পত্রিকার সাংবাদিক নামের চাঁদাবাজ কে গ্রেফতার করার জন্য এলাকাবাসি বিভিন্ন সংস্থার কাছে আবেদন করছেন কারন তার ভয়ে এলাকার সবাই অতিষ্ঠ। (চলবে)