নুহ উল আলম লেনিন বলেছের সৌদিতে টাকা পাচারের জন্য তারেক জিয়াকে কাঠগড়ায় আনার কথা বলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।তিনি আরো বলেন ইতিমধ্যে আমরা জেনেছি, তারেক জিয়া একজন সাজাপ্রাপ্ত আসামী। তার বিরুদ্ধে আরও একাধিক মামলা বিচারাধীন আছে। বিদেশী গণমাধ্যমেও প্রকাশিত হয়েছে, বেগম খালেদা জিয়া বা তারেক জিয়া পরিবারের প্রচুর সম্পদ রয়েছে। সৌদিতে যে টাকা বা
সম্পদ তারেক জিয়ার আছে সেগুলো তো এমন নয় যে তার বাবার অনেক টাকা ছিলো, সেই টাকা তিনি সৌদিতে কাজে লাগিয়েছেন। নিঃসন্দেহে এগুলো এই দেশের জনগণের টাকা।এই দেশের জনগণের টাকা আত্মসাত করে বিদেশে পাচার করা হয়েছে। নানাভাবে অবৈধ পথে টাকা উপার্জন করেছেন। আর সব টাকা সৌদিতে নিয়ে বিনিয়োগ করেছেন। টাকা পাচারের বিষয়টি নৈতিকভাবে তো বটেই, আইনের দৃষ্টিতেও বড় অপরাধ। এই অপরাধকারী যেই হোক না কেন তাকে বিচারের সম্মুখীন হতে হবে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই কথাটিই বলেছেন। এখানে টাকা পাচারকারী কে বা কারা এটা বড় কথা নয়। এখন টাকা পাচারের অপরাধে তারেক জিয়ার নাম এসেছে। তাই তাকে কাঠগড়ায় আনা হবে। তারেক জিয়া যে অর্থবিত্ত বিদেশের মাটিতে জমিয়েছেন তার বিচার হবে। জনগণের এই সম্পত্তি ফিরিয়ে আনার ব্যবস্থা করা হবে।
আর টাকা পাচারকারী হিসেবে যে প্রাপ্য সাজা সেটা তাকে ভোগ করতে হবে। এখানে অপরাধীকে , অপরাধী হিসেবে গণ্য করা হবে। সে কার ছেলে, সেটা দেখা হবে না। এদেশে কেউ বিচারের ঊর্ধ্বে নন। তারেক জিয়া টাকা পাচার করে বিদেশে বিলাসী জীবনযাপন করছেন। এই দেশের মানুষের টাকা দিয়ে তিনি বিলাসীতা করছেন কিন্তু দেশের মানুষ কষ্ট করে চলছে। তাই জনগণের রায়ে, জণগণের মতে টাকা পাচার কারীর যেই সাজা হওয়া দরকার সেটিই হবে।