তুরাগে টি, আই ওবায়দুল বির্তকিত পাশের বাড়িতে হুমকি !!

0
972

তুরাগ প্রতিনিধিঃ
রাজধানীর তুরাগে ডিয়া বাড়ি এলাকায় প্রেজেক্ট এড্রেস প্রপার্টিজ লিঃ প্লট নং সি এস, দাগ নং-৩০০-৩০১ আরএস ৭৪৪, ৭৪৫ মৌজা দিয়াবাড়ি নিশাদ নগর তুরাগ ঢাকা-১২৩০ বেজমেন্ট ব্যতিত ৯ তলা ভবনটি নির্মনা হচ্ছে। তবে এ ভবনটি রাজউক (রাজধানী উন্নয় কতৃপক্ষ) নিয়োমানুযায়ে বভনের পাশ থেকে ৪০% জায়গা ছেড়ে নির্মানের নিয়োম থাকলেও এ ভবন নির্মান কতৃপক্ষারা তা না মেনে ভবন নির্মান করছেন। এমন কি তার নির্মানকৃত ভবনের পাশে মোঃ আঃ সামাদ, পিতা-মৃত্য জিন্নাত আলি সাং চন্ডাল ভোগ তুরাগ ঢাকা ঐ নতুন ভবন মালিক টি, আই ওবাদুল ও তার সহযোগিরা মিলে পাশের বাড়ির উপর তাদের উক্ত ভবনের ছাদের বেশকিছু অংশ কোল ঘেষে যাওয়ার কারনে সামাদ সাহেবের বাড়িটি ঝুকি মখে দেখাযায় এ বিষয়ে উক্ত ভবন নির্মান কতৃপক্ষদের নিকট বলতে চাইলে তারা তাকে হুমকি দিয়ে থাকে ট্রাফিক টি, আই ওবাদুল তারবাড়িতে রাজউক (রাজধানী উন্নয় কতৃপক্ষ) এর অভিযোগ দায়ের করেন।

Advertisement

সেখান থেকে কেনজানি চুপ হয়ে থাকেন রাজউক এর কর্মকর্তারা ট্রাফিক পুলিশ কে ? এই ওবাদুল যারা পাওয়ার না কি অনেক বেশি দশজন ডিসি ও সাত জন সজিবকে নিয়ে কাজ করেন বলে সরেজমিনে তথ্য নিয়ে জানতে পারাযায়। রাজউক এর এই বির্তর্কিত ভবনের ম্যানেজারের সঙ্গে কথা বলে আরো জানতে পারাযায় টি, আই ওবায়দুল এনামে রাজউক হতে নির্মান করার অনুমতি চাননীসুফিয়া গং নামে একজনের কাছ থেকে একাধিক জমি ক্রয় করে টি, আই ওবাদুল। ট্রফিক পুলিশ টি, আই পদে থেকে তার প্রতি মাসে আয়ে উতস কত কোটি টাকা তা হয়তো কারোর জানা নেই। তথ্য নিয়ে জানতে পারাযায় ওবায়দুলের এরকম জমির ওপর নয়ানগর আরো একটি বাড়ী নির্মানাধিন রয়েছে। তবে একজন সরকারি কর্মরত ট্রাফিক টি, আই এর বেতন ও অন্যান্য সুযোগ সুবিধা থাকা সত্বেও এ ধরনের ভবনের মালিকানাধিন হওয়া সম্ভবনা। পুলিশ বলে কথা ঘুষের টাকায় তৈরি হয় বিশাল অট্রালিকা যা ১ বেজমেন্ট ও ৪ ইউনিট যার প্রতি ফ্লোর ৯০০ বর্গ ফুট। এদিকে বেশ কয়েকবার হুমকি দিয়ে থাকেন পাশের ভবনের সামাদ ছেলেকে। শুধু হুমকী দিয়েই খেন্ত হয়নি টি, আই ওবায়দুল তিনি আরো বলেন সাপের লেজ দিয়ে কান চুলকানো যায় না এ কথার মানেই হলো তিনি কারোর সাথে কিছু বলতে গেলে তাদের সাথে ক্ষতি কিছু করতে পারে বলে বুঝানো। রাজউক এর কর্মকর্তা পরিদর্শন করেন তার সাথে মোবাইল ফোনে কথা বলতে চাইলে তিনি উত্তরদেন আমি মোবাইল কোটে আছি অফিসে আসেন আমি কথা বলবো। অন্যদিকে টি, আই ওবাদুল তার অবৈধ সম্পদের পাহাড়ে হাবুডুবু খাচ্ছেন। রাজউক নিরব কেন ? রাজউক কর্মকর্তারা যেন তুরাগে বির্তকিত এই বাড়িটি রাজউকের নিয়োমের বহিরভুত করে পার্শবর্তি বাড়ির কোল ঘেষে মাথা উচু করে দাঁড়ানো প্রেজেন্ট এড্রেস প্রপার্টিজ লিঃ নির্মান প্রজেক্ট দিয়ে কাজ শুরু না কি প্রেজেন্ট এড্রেস প্রপার্টিজ লিঃ এর আরো অনেক প্রজেক্ট আছে। পুলিশে চাকরি করে কি করে সম্ভব হয় এই বিশাল অট্রালিকার প্রাসাদ। ঘুষের টাকায় নির্মান করেন অবৈধ ভাবে এই সম্পদ যার বেশি টেকশই বলে অনেকেই মনে করেন। ওবাদুলের ম্যানেজার লিটনের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন আমি স্যার চাকরি এর চেয়ে কিছু বলতে পারবোনা। তবে এরকম নিরব সন্ত্রাসী পুলিশ অফিসা ও কিলার ভূমি খোরদের আইনের আওতায় আনা হউক সে পথে দুনীতি দমন কমিশন (দুদক) দৃষ্টিনন্দীত করা উচিৎ। উক্ত বিষয়ে সাপ্তাহিক অপরাধ বিচিত্রার সাংবাদিকে বলেন আপনি সাংবাদিক আপনি পারলে প্রতিবেদন করেন। আর কোন সময় আপনি ফোন করবেন না। তার ব্যবহারে বুঝাযায় তিনি পুলিশ নয় পুলিশের পোষাক ধারী নিরব সন্ত্রাসী বলে মনে হয়।

Advertisement

মন্তব্য করুন

Please enter your comment!
Please enter your name here