মায়ের দোয়া এগিয়ে মাঈনউদ্দিন খনকার

0
1531

হাবিব সরকার স্বাধীন ঃ
বিগত কিছু রিপোর্টে তুলে ধরা হয়েছে বাঞ্ছারামপুর থানা হোগলকান্দি গ্রামের খনকার মাঈন উদ্দিনের অনেক জানা অজানা তথ্য নিয়ে অপরাধ বিচিত্রা সংবাদে প্রকাশ করা হয়। তখন বাঞ্ছারামপুর থানার অনেকে অফিসে ফোন করে ধন্যবাদ

Advertisement

 

জানিয়ে অপরাধ বিচিত্রার সম্পাদকে, আসুন আজ আমরা বাঞ্ছারামপুর থানার কবিরাজ মাঈন উদ্দিন খনকার তার কিছু কথা তুলে ধরী আমরা কোথায়.? থেকে এলো কবিরাজ মাঈন উদ্দিন খনকার বাঞ্ছারামপুর থানা খুব সাধারণ পরিবারে ঘরে জম্ম মাঈন উদ্দিন খনকার কবিরাজ তার বাবা সুরুজ মিয়া ছিলো খুব সরল মনের মানুষ এলাকার সবাই সুরুজ মিয়াকে খুব ভালবাসত এবং বিশাস করত, সবার বড় ছেলে মাঈন উদ্দিন খনকার কবিরাজ তিন ভাই চার বোন নিয়ে সুরুজ মিয়ার পরিবার। সুরুজ মিয়া মারা যাবার পর থেকে তাদের সংসারে কস্ট ভেরে যায়।এভাবে চলতে থাকে দিনের পর দিন মাস বছর সবাই সংসার নিয়ে বেস্ত কি ভাবে কি করবে এই নিয়ে সবাই বেস্ত শুধু মাঈন উদ্দিন বেস্ত তার ওস্তাদ পীর আমির আলী সেবা নিয়ে জিনি ২৫ বছর মক্কা শরিফ হাজীদের সেবা করে নিজে পেয়েছে আল্লাহ রহমতের অনেক কেরামতি, মানুষ মানুষের জন্য এই ভেবে আমির আলী পীর, মানুষ সেবা করতে থাকেন। সে পীরের কাছে মুরিদ কবিরাজ মাঈন উদ্দিন খনকার এভাবে গুরু আর্শিবাদ নিয়ে এখন মানুষের সেবা করছেন। হোগলাকান্দি গ্রামের এই কবিরাজ মাঈন উদ্দিন খনকার, অনেক দুঃখ কস্ট সাধনার মাঝে নিজেকে গড়ে তুলেছেন খনকার হিসাবে। ১/কবিরাজ মাঈন উদ্দিন খনকার অপরাধ বিচিত্রা প্রশ্ন করে বলে আপনার পায়ের জুতা কোথায়..? তিনি বলে আমার পীরে নিষেধ তাই আমি জুতা ব্যবহার করি না। শুধু শীত নয়। গরম নয়। আমি সারা বছর তার ব্যবহার করি না। ২/ আপনি কি ভাবে এই কবিরাজ পথে এলেন…?? আমি স্বপ্ন দেখেছি আমার পীর কে সে থেকে আমি পাগলের মত তার সেবা করে যায়। তার হাত ধরে ও আমার জনম দুঃখী মায়ের আর্শিবাদে আমার এই পথে আশা। ৩/ অপরাধ বিচিত্রার প্রশ্ন আপনার কাছে কি এমন জিনিস আছে মানুষ এত দূর থেকে আপনার কাছে আসে প্রশ্ন উঃ আমি কবিরাজ আমার দিবার কিছুই না আমি তো উসিলা যিনি পারেন তিনি মহান আল্লাহ পাক, আবার প্রশ্ন আপনি কি রাজনীতি করেন..? উঃ না ভাই রাজনীতি আমি করি না। এভাবে কিছু প্রশ্ন করলে উঃ দিয়ে বলে এই গ্রামের সবাইকে আমি ভালবাসি তাদের দুঃখে আমি দুঃখী তাদের সুখি আমি সুখে তাদের সবার ভালবাসা আর এগিয়ে যেতে চাই। আমি কিছু বলছি আমার মন থেকে সবাই জানুন। মানুষ সব সময় এক থাকে না। আমি মাঈন উদ্দিন কবিরাজ আজ এত মানুষের সন্মান পাবো ভাবতে পারি নাই। সব আমার পীর আমির আলী ও মহান আল্লাহতালার খেলা, আমি বলি না। আমি বড় কিছু হয়েছি। ১/কবিরাজ মাঈন উদ্দিন খনকার অপরাধ বিচিত্রা প্রশ্ন করে বলে আপনার পায়ের জুতা কোথায়..? তিনি বলে আমার পীরে নিষেধ তাই আমি জুতা ব্যবহার করি না। শুধু শীত নয়। গরম নয়। আমি সারা বছর তার ব্যবহার করি না। ২/ আপনি কি ভাবে এই কবিরাজ পথে এলেন…?? আমি স্বপ্ন দেখেছি আমার পীর কে সে থেকে আমি পাগলের মত তার সেবা করে যায়। তার হাত ধরে ও আমার জনম দুঃখ মায়ের আর্শিবাদে আমার এই পথে আশা। ৩/ অপরাধ বিচ আপনার কাছে কি এমন জিনিস আছে মানুষ এই দূর থেকে আপনার কাছে আসে প্রশ্ন উঃ আমি কবিরাজ আমার দিবার কিছুই না আমি তো উসিলা যিনি পারেন তিনি মহান আল্লাহ পাক, আবার প্রশ্ন আপনি কি রাজনীতি করেন..? উঃ না ভাই রাজনীতি আমি করি না। এভাবে নিজের মনের কথা অপরাধ বিচিত্রার সাংবাদিকে বলেন মাঈন উদ্দিন খনকার কবিরাজ আমি আমার গ্রামের মানুষকে ভালবাসি ভালবাসি এই স্বাধীন দেশ। আমাকে নিয়ে কেউ ভালো বলবে কেউ খারাপ বলবে এই নিয়ম। তাই আমি সবার ভালো হতে পারবো না তাই আল্লাহতালার উপর ভরসা করে কিছু গাছ থেকে আমি চিকিৎসা করে থাকি। আমার চিকিৎসা কেউ ভালো না হলে আমি টাকা নেই না। আমি কাজে বিশাস করি কথা নয়। সবাইকে মনে রাখতে হবে। বিসাসে কিছু মিলে অবিশাসে নয় আল্লাহ সব কিছু মালিক আমি শুধু হুকুম পালন করি। চিকিৎসারর নাম দুরের মানুষ কাছে আনা, পরীক্ষায় ভালো, স্বামী স্বাতী অমিল, বান থেকে রক্ষা করা, বিছানার শিশু বাচ্চারা প্রস্রাব করে দিলে বন্ধ করা মামলা বিজয়ী হওয়া। আরো অনেক চিকিৎসা আল্লাহু রহমতে আমি আছি আপনাদের পাশে গরিবের জন্য বিনা পয়সা চিকিৎসা করে থাকি। ১৯৮৬ সাল থেকে আমার পীর আমির আলী কাছে আমার এই শিক্ষা লাভ করি। আমি আসাম, কামাক্ষা থেকে ও প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত ভারত থেকে আশা শিক্ষা নিয়েছি।

Advertisement

মন্তব্য করুন

Please enter your comment!
Please enter your name here