পবিত্র কুরআন শরীফে ১১৪ টি সুরা আছে। প্রতিটি সুরার আছে স্পেশাল কিছু বিশিষ্ট। নিচে এমন একটি সুরার বর্ণনা দেওয়া হলো যার ফজিলত অপরিসীম। আবু সোলায়মান দারানী বলেন,
যে ব্যক্তি আল্লাহর কাছে কোন প্রার্থনা করতে চায়, তার উচিত প্রথম দরূদ পাঠ করা এবং দরূদ দ্বারা দোয়া শেষ করা। কেননা, আল্লাহ উভয় দরূদ কবুল করেন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন :
যখন তোমরা আল্লাহর নিকট চাও তখন আমার প্রতি দরূদ পাঠ কর। আল্লাহর শান এরূপ নয় যে, কেউ তার কাছে দুইটি জিনিস চাইলে একটি পূর্ণ করবেন এবং অপরটি করবেন না। সূরা এখলাছ তিনবার পাঠ করে আল্লাহ্’র দরবারে দোয়া করলে আল্লাহ্ নেক আশা পূর্ন করেন।যে ব্যক্তি দৈনিক এশার নামাজ পর এই পাক নামটি ইয়া জাহিরু ১০০বার পাঠ করে তার মনের সকল নেক বাসনা পূর্ণ হয়। যে ছোট্ট সূরা পাঠ করলে আল্লাহ মনের বাসনা পূরণ করেনআবু সোলায়মান দারানী বলেন,
যে ব্যক্তি আল্লাহর কাছে কোন প্রার্থনা করতে চায়, তার উচিত, প্রথম দরূদ পাঠ করা এবং দরূদ দ্বারা দোয়া শেষ করা কেননা, আল্লাহ উভয় দরূদ কবুল করেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন : যখন তোমরা আল্লাহর নিকট চাও তখন আমার প্রতি দরূদ পাঠ কর। আল্লাহর শান এরূপ নয় যে, কেউ তার কাছে দুইটি জিনিস চাইলে একটি পূর্ণ করবেন এবং অপরটি করবেন না।প্রত্যেক মানুষ আল্লাহ তাআলার নিটক ক্ষমা ও রহমতের প্রত্যাশী।
সুখে-দুঃখে, আনন্দ-বেদনায় সর্বাবস্থায় আল্লাহর রহমত ও ক্ষমা লাভ মানুষের জন্য অনেক বড় নিয়ামাত। আল্লাহ তাআলা নিজেই বান্দাকে শিখিয়েছেন কিভাবে তার কাছে রহমত ও ক্ষমা লাভের আবেদন করতে হবে। তা তুলে ধরা হলো উচ্চারণ- রাব্বানা আমান্না ফাগফিরলানা ওয়ারহামনা ওয়া আংতা ফাইরুর রাহিমিন। অর্থ : হে আমাদের পালনকর্তা! আমরা বিশ্বাস স্থাপন করেছি। তুমি আমাদের ক্ষমা কর এবং আমাদের প্রতি রহম কর। তুমিতো সর্বশেষ্ঠ দয়ালু।
(সুরা মুমিনুন : আয়াত ১০৯) উল্লেখ্য যে, সুরা মুমিনুন এর শেষদিকের আয়াতগুলো খুবই ফজিলতপূর্ণ ও বরকতময়। এ আয়াতগুলো আল্লাহ তাআলা প্রত্যেক আদিষ্ট ও কাম্য বস্তু অর্জিত হওয়াকে অন্তর্ভূক্ত রেখেছেন। পাশাপাশি মাগফিরাত কামনায় ক্ষতিকর বস্তু দূরা করা শামিল রেখেছেন। অতএব উক্ত দোয়া উম্মাতে মুসলিমার ইহকাল ও পরকালের জন্য খুবই উপকারী। সুতরাং আল্লাহ তাআলা উক্ত দোয়ার মাধ্যমে আল্লাহর রহমত ও ক্ষমা লাভের তাওফিক দান করুন। আমিন।