চট্টগ্রাম প্র্রতিনিধি : রোহিঙ্গারাদেরকে ফিরিয়ে নেয়া মায়ানমার সকারের দায়িত। রোহিঙ্গারাও মানুষ। রোহিঙ্গাদের পাশে দাড়ানো আমাদের দায়িত্ব। এক বিশেষ স্বাক্ষাতকারে বাংলাদেশ রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনীর (আর.এন.বি) পূর্বাঞ্চলের চীফ কমানডেন্ট জনাব ইকবাল হোসেন বলেন, বর্তমানে আমাদের বাংলাদেশে রোহিঙ্গার সংখ্যা প্রায় ১২ লাখেরও বেশি। আমরা সবাই জানি আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ মিয়ানমারের আরাকান রাজ্যে চলছে মুসলিম রোহিঙ্গা নিধণ। প্রকাশ্যে দিবালকে মিয়ানমারের আরাকান রাজ্যে ঐ দেশের সেনাবাহিনীদ্বারা রোহিঙ্গা মুসলিমদের উপর চলছে নির্মম নির্যাতন ও গণ হত্যা। জ্বালিয়ে দিচ্ছে মুসলিম রোহিঙ্গাদের ঘরবাড়ি। আজ রোহিঙ্গারা বড়অসহায়। রোহিঙ্গাদের পাশে দাড়ানো সব দেশেরই দায়িত্ব। শুধু একা বাংলাদেশেরনা। আজ আধুনিকবিশ্বে কোথায় গেলআমাদের মানবতা। জাতিসংঘ থেকে শান্তিতে নোবেল বিজয়ী আংসাং সুচিকে আন্তর্জাতিক আদালতে বিচারের মুখামুখি করা হোক। আজবিশ্বের শক্তিধর দেশগুলো মানবতার কাছে হারমানতে হচ্ছে আংসাং সুচির কাছে। আমিমনেকরি যেই দেশগুলো এই সকল মানবতাবিরোধী কাজে মিয়ানমারের সরকার আংসাং সুচিকে প্রাধান্য দিচ্ছে তারা তাদের দেশকে সন্ত্রাসবাদী দেশ প্রতিষ্ঠা করার লক্ষ্যে এই সকল কাজ করেযাচ্ছে। আমি মনেকরি আংসাং সুচির দ্রুত মুসলিম রোহিঙ্গা গণহত্যা বন্ধকওে বাংলাদেশে অবস্থানকৃত রোহিঙ্গাদেরকে মিয়ানমারের নাগরিকত্ব দিয়েতাদের দেশে ফিরিয়েনিতে। আধুনিকবিশ্বে শক্তিশালী দেশগুলোর উচিত মিয়ানমারের সরকারের প্রতি চাপসৃষ্টিকরা। মানবতারকথা চিন্তাকরে। রোহিঙ্গাদের মানবাধিকার রক্ষার্থে একসাথে কাজকরা। রোহিঙ্গাদের পাশে এসে দাড়ানো। বাংলাদেশের মানুষ স্বাধীনতায় বিশ্বাসী। বাংলাদেশের মানুষ যেমন গণতন্ত্রে বিশ্বাসী তেমন মানবতায় বিশ্বাসী।