কুড়িগ্রাম প্রতিনিধিঃ
কুড়িগ্রাম জেলার রৌমারী উপজেলার দাতভাঙ্গা ইউনিয়নটি ক্র্যাইম এলাকায়। প্রায় দিনই ভারত বাংলা সীমান্তের বিএসএফের গুলির আওয়াজ সোনা যায়। প্রতিদিন রাত ৮টা থেকে শুরু করে ভোর ৪টা পর্যন্ত সীমান্তে গন্ডগল সোনা যায়। এবং প্রতিদিন কেউনা কেউ বিএসএফ এর গুলি আহত হওয়ার খবর পাওয়া যায়। সীমান্ত এলাকার সুত্র ধরে জানা গেছে গত ১৯ অক্টোবর অবৈধ পথে প্রায় এক হাজার ভারতীয় গরু মহিষ বাংলাদেশে পাচার করে। এসময় ভারতীয় সীমান্তরক্ষিবাহীনি বিএসএফ পাচারকারীদের লক্ষ করে গুলি ছোরলে ৫ জন চুরাকারবাড়ি আহত হয়। আহতরা হলেন একই ইউনিয়নের ধর্মপুর গ্রামের বাসীন্দা। ইদ্রিস আলীর পুত্র ওহিদুর রহমান (৪০) রবিউল এর পুত্র ছোক্কু মিয়া (৩৮) বক্তজামাল এর পুত্র হুদা মিয়া (৪৩) পূনির উদ্দিন এর পুত্র তাহের আলী (৪৫) আনছের আলীর পুত্র জিল্লুর রহমান (৪৩)সহ পাচ জন গুরুতর আহত অবস্থায় বাড়িতে আসার সাথে সাথে এলাকার বাহীরে গোপনে চিকিৎসা নিচ্ছে বলে জানা গেছে। তবে ঘটনাটি ঘটেছে গত ২০ অক্টোবর দিবাগত রাত ১ টার দিকে ভারত বাংলার সীমান্তর ৫৭/৫৮ পিলারের মাঝামাঝি। গরু মহিষ পাচার করার পথে বিএসএফ ৭/৮ রাউন গুলি ছোড়ে ঔ গুলিতে ৫জন আহতবস্থায়। সাথে থাকা
চুরাকারবাড়িরা গুলিবিদ্ধ্য ৫জনকে উদ্ধার করে বাড়িতে আনার পর নৌকাযোগে তারাতারি অন্যত্রে সরিয়ে চিকিৎসা নিচ্ছে।
এবিষয় রৌমারী উপজেলার দাতভাঙ্গা ক্যাম্পের নায়ক সুবেদার মুরশেদ আলীর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান আমি সোনার পড়ে ওই এলাকার মেম্বরকে সাথে নিয়ে ঔ চুরাকারবাড়িদের বাড়িতে গিয়েছি তার সত্যতা খুজে পায়নি।
দাতভাঙ্গা ইউপি চেয়ারম্যান সামসুল হক তার সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে ঘটনা ঘটলেও দেখিনি তবে চুরাকারবাড়িরা স্বীকার হয়না।
ধর্মপুর ওর্য়াডের মেম্বর সাহাজান তার সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করলে মেম্বর শাহাজান সীমান্তে গরু মহিষ আনতে গিয়ে ৫ জন গুলিবিদ্ধ্য হওয়ার ঘটনাটি স্বীকারউক্তি দিয়ে জানান ঘটনা সত্য কিন্ত দেখি নাই তবে ওহিদুর নামের ছেলেটার সঙ্গে কথা হয়েছে সে রংপুর চিকিৎসা নিচ্ছে তবে জীবনে আর ওই চক্ষ দিয়ে কাউক দেখতে পারবে না আরও ৪জন বিভিন্ন খানে গিয়ে চিকিৎসা নিচ্ছে তারা আমার কাছে সত্যটা বলতে চায়না তবে সত্য।