উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের নিরব ভূমিকা
ডেস্ক রিপোর্টঃ
সিলেট কাজির বাজার এলাকায় সুরমা নদীর তীরে অবৈধ ভাবে দোকান পাঠ স্থাপন ও শৌচাগার সহ বর্জ্যদারী মতস্য আড়ত এর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে স্থানীয়দের। জানা যায় সিলেট সড়ক বিভাগের অধিনে কাজির বাজার সুরমা নদীর তীরে নির্মীত কাজির বাজার সেতুর নিচ থেকে পুর্ব পার্শে নদীর তীরে অবৈধ দোকান পাট, শৌচাগার সহ সরকারী জমিতে বর্জ্যদারী মতস্য আড়ত রয়েছে। এ বিষয়ে গত ২২ জানুয়ারী মেয়র সিলেট সিটি কর্পোরেশন, জেলা প্রশাষক, পুলিশ কমিশনার (এস এম পি) উপজেলা নিবার্হী অফিসার সদর সহকারী কমিশনার ভূমিসদও, অফিসার ইনচার্জ কতোয়ালী থানা বরাবরে লিখিত আবেদন প্রেরন করাহয়। উল্লেখিত বিষয়ে একাধিক স্থানীয় ও জাতীয় পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ করাহয়। সম্প্রতি জেলা প্রশাষক কার্যালয় সম্মুখে দাড়িয়ে কাজির বাজার এলাকায় সুরমা নদীর তীরে অবৈধ ভাবে দোকানপাঠ স্থাপন ও শৌচাগার সহ বর্জ্যদারী মতস্য আড়ত ভাঙ্গার দাবীতে প্রশাষনের নিরবতা প্রতিবাদী অবস্থান ও স্বারক লিপি পেশ শীর্ষক ব্যানার নিয়ে প্রায় অর্ধ ঘন্ঠা পরিবেশ বাদী নাগরিক বৃন্ধ প্রতিবাদী অবস্থান করে। এছাড়াও শৌচাগার মতস্য আড়ত এর জোয়ার আসর থেকে অনেক জোয়ারীকে স্থানীয় থানা পুলিশ গ্রেফতার করেছে বলে সংবাদ সুত্রে জানা যায়। কিন্তু আজ পর্যন্ত কাজির বাজার সুরমা নদীর তীরে অবৈধ ভাবে দোকান পাঠ স্থাপন ও শৌচাগার সহ বর্জ্যদারী মতস্য আড়ত সহ জোয়ার আসর এর বিরুদ্ধে উর্দ্দতন কর্তৃপক্ষ রহস্য জনক কারনে প্রয়েজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করেনী বলে জানিয়েছেন ভুক্ত ভুগী জন সাধারন। এ ব্যাপারে অপরাধ বিচিত্রার অনুসন্ধান চলছে