চট্টগ্রাম বন্দর আনসার পিসি মোঃ গোলাম কিবরিয়ার, নং- ৬৫৬, দূর্নিতি ও চাঁদাবাজির রাজত্ব দীর্ঘদিন যাবত তার অপশক্তি দিয়ে চালিয়ে যাচ্ছে নানা রকম তান্ডব লিলা। উপরের কর্মকর্তাদের চোখে ধূলো দিয়ে বিনা ছুটিতে আনসার সদস্যদের ব্যারাকের বাহিরে রেখে প্রতি মাসে হাতিয়ে নিচ্ছে হাজার টাকা সহ তুলে নিচ্ছে তাদের রেশন তৈল। নগদ কিছু টাকা ধরিয়ে দিয়ে এসকল মালামাল তার নিজের দোকানে নিয়ে বিক্রি করে। আরো শোনা যায় যে সকল সদস্য এ যাবত ছুটিতে গিয়াছে তারা এখনও গার্ডে ফিরে আসেনি কিন্তু এখানের নিয়ম অনুসারে ছুটির অতিরিক্ত সময় কোন সদস্য ব্যারাকের বাহিরে থাকলে তাদেরকে কাগজে কলামে অনুপস্থিত না দেখিয়ে অসৎ উপায়ে তুলে নিচ্ছে তাদের রেশন। শোনা যায় ছুটির খাতা দুটি, ডিউটির খাতা ৩ টি, তৈলের খাতা এবং ম্যাচের খাতা ২ টি এখানেই থেমে নেই তিনি। আনসার ক্যাম্পের ভিতরে পাবলিকের ভ্যান গাড়ী রাখিয়া সেখান থেকে প্রতি মাসে চাঁদা তুলছে। বন্দর ভবন গেইটে আনসার সদস্যগন ডিউটি অবস্থারত গাড়ী ছাড়ে। সেখান থেকে প্রতি মাসে কোটা হিসাবে দৈনিক ৫০০ টাকা করে তোলা হয় দূর্নিতিবাজ কিবরিয়ার জন্য এবং লেবার কলোনী পূর্ব গেইটের রাস্তার ধারে যে দোকান গুলো বসে সে দোকানগুলো বন্দর অধীনস্ত যায়গার মধ্যে। সেখান থেকেও প্রতিদিন তুলছে চাঁদা, এমনকি বন্দরের পূর্ব গেইট থেকে রেললাইন পর্যন্ত লাইনের পশ্চিম পার্শে বন্দরের পরিত্যাক্ত খালি জায়গায় একটি রিক্সার গ্যারেজ বসিয়ে ও পাশেই গিয়াসের মূদির দোকান সেখান থেকে প্রতিমাসে ১০০০/- টাকা এবং গ্যারেজ থেকে ২০০০/- টাকা তুলে।
এর ভয়ে কোনো সদস্য মুখ খুলতে সাহস পাচ্ছে না। যারাই এ যাবত মুখ খুলেছে তাদেরকে ফাঁদে ফেলে তাদেরকে চাকুরীচ্যূত করেছে। এর মত দূর্ণিতিবাজদের কারনে গোটা ডিপার্টমেন্ট এর মূখে কালিমার দাগ লেগে যায়। এর মত কর্মকর্তা এই ডিপার্টমেন্টে থাকলে ক্রমশই দূর্ণিতি ও চাঁদাবাজি বেড়েই যাবে।
হোম বিভাগ চট্টগ্রাম বিভাগ চট্টগ্রাম বন্দর আনসার পিসি মোঃ গোলাম কিবরিয়ার, নং-৬৫৬ দূর্নিতি ও চাঁদাবাজির রাজত্ব