ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ১নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর ওয়াহিদুল হাসান মিল্টন রাজনৈতিক ও জন প্রতিনিধি হিসেবে খিলগাঁও বাসীর আস্থা অর্জনে সক্ষম

0
2112

জিয়া রহমান/ আব্দুল আজিজঃ
সদা হাস্যজ্জল সদালাপি, ক্যারিয়ার গঠনে সতর্ক, কোন অপরাধের কালিমা যেন তাকে স্পর্ষ করতে না পারে এমন ভাবেই চলেন ওয়াহিদুল হাসান মিল্টন। এলাকার অনেকেই প্রশংসা করেন এই কমিশনারের। স্থানীয় সাংবাদিদের কাছেও তিনি খুবই প্রিয়। ওয়াহিদুল হাসান মিল্টন একজন সফল ও মেধাবী ছাত্রনেতা হিসেবে ছাত্রজীবনে ঢাকা মহানগর সহ কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সদস্য হিসেবে ও সাবেক এ ছাত্রনেতার রয়েছে সুখ্যাতি। পাঁচ ভাই ও চার বোনের এর মধ্যে ওয়াহিদুল হাসান মিল্টন ভাইদের মধ্যে ৩য় এবং ৪র্থ ট্রপি ঢাকা মহানগর দক্ষিণ স্বেচ্ছাসেবক লীগের সহ সভাপতি। পিতা হাসেম মাষ্টার হিসেবে খিলগাঁও বাসীর কাছে পরিচিত হলে ১নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। ওয়াহিদুল হাসান মিল্টন ১নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাবেক সফল সাধারন সম্পাদকের দায়িত্ব পালন কালে খিলগাঁও বাসীর তরুণ সমাজের কাছে তার মেধা ও সামাজিক কার্যক্রমের ফলে ব্যাপক গ্রহণ যোগ্যতা বৃদ্ধি পায়। তরুণ এ নেতা খিলগাঁও এলাকায় সামাজিক সংগঠন জাগরণী সংসদ এর মাধ্যমে খেলা ধূলা- সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানসহ সমাজে বসবাসকারী সাধারণ নাগরিক জীবনের নিরাপত্তার জন্য ১নং ওয়ার্ডের সি: ব্লকের প্রতিটি রাস্তার গেইট নির্মাণসহ নিজ উদ্যোগ এ সামাজিক কার্যক্রমে নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন। ১নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগ এর রাজনৈতিক পরিষরে রয়েছে ব্যাপক গ্রহণ  যোগ্যতা। গত ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে ১নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে বিশাল জন সমর্থন নিয়ে বিপুল ভোটে নির্বাচিত হন। ওয়াহিদুল হাসান মিল্টন বর্তমানে এলাকাবাসীর কাছে ইতি মধ্যে ব্যাপক জনপ্রিয় ব্যক্তি হিসাবে পরিচিত লাভ করেছেন। দল মত নির্বিশেষে সাধারণ নাগরিক সেবা নিশ্চিত করতে আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। বিশেষ করে পরিচ্ছন্ন কার্যক্রম, মশকনিধন, ডেনেজ ব্যবস্থা উন্নয়নের মাধ্যমে জলাবদ্ধতা দুরিকরণসহ বিভিন্ন নাগরিক সমস্যা সমাধানে পরিকল্পনা মাফিক আদর্শ ওয়ার্ড বিনিময়ের উন্নয়ন কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন। খিলগাঁও থানাধীন ১নং ওয়ার্ড কে ১নম্বরে রুপান্তরিত করতে স্থানীয় এমপি সাবের হোসেন চৌধুরী, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র সাঈদ খোকন সহ সমাজে বসবাসকারী সকলের সহযোগীতা প্রত্যাশা করেন। “বাপ-কা বেটা-সিপাহী কা ঘোড়া” বাংলার এ প্রবাদটি ওয়াহিদুল হাসান মিল্টন এর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। তার পিতা সালাম মাষ্টার বঙ্গবন্ধুর আদর্শে একজন অকুতোভয় বীর। ১নং  ওয়ার্ড সাবেক (২৪ নং) খিলগাঁও আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি তিনি। শিক্ষা, সামাজিক ও রাজনীতির সাথে নিজেকে জড়িয়ে রেখে ছিলেন আমৃত্যুকাল। বাবার আদর্শ কে সামনে রেখে বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের মাধ্যমে সমাজে দুঃখি মানুষের পাশে থেকে কাজ করে যাচ্ছেন। খিলগাঁও এলাকার বিভিন্ন স্তরের ব্যক্তিদ্বয়ের সাথে কথা বলে জানা যায়, শুধু কাউন্সিলর হিসেবেই নয় স্থানীয় আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে তৃণমূল নেতা কর্মীদের কাছে তার গ্রহণ যোগ্যতা উল্লেখযোগ্য।
গুজবে কান নয় সত্য জেনে রাখা ভালো, উন্নয়নের পাশে চাই সকলকে ঃ ওয়াহিদুল হাসান মিল্টন
সিপাহীবাগ নতুন রাস্তার পশ্চিম পাশের্^ রেলওয়ে ডাইভারশন কর্তৃক মাটি কাঁটার জন্য একোয়ারকৃত বিরোধপূর্ণ জমিতে স্থাপনার ভাড়া নিয়ে বিরোধ নিষ্পত্তিকল্পে সাময়িক সিদ্ধান্ত প্রদান। সিপাহীবাগ নতুন রাস্তার পাশের্^ রেলওয়ে ডাইভারশন কর্তৃক মাটি কাঁটার জন্য একোয়ারকৃত যা বর্তমানে গণপূর্ত বিভাগ- ৪ এর আওতাভুক্ত এলাকার মরহুম জালাল উদ্দীন জালু গং কর্তৃক পাওয়ার বলে জনৈক হানিফ খান গং কর্তৃক পুনরুদ্ধারের মামলা আদালতে বিচারধীন। বর্ণিত স্থানে অবৈধ গ্যারেজসহ বিভিন্ন স্থাপনা বিদ্যমান আছে। উক্ত স্থাপনায় মরহুম কাজী জালাল উদ্দীন গং, হানিফ গং, কাজী মামুন গং ও জাহিদ গং দের মধ্যে কে উক্ত এলাকায় ভাড়া নিবে তা নিয়ে দীর্ঘদিন যাবৎ উল্লেখিত সকল পক্ষের মধ্যে বিরোধ চলে আসছে। যা যে কোনো সময় অপ্রীতিকর পরিস্থিতিসহ আইন-শৃঙ্খলার অবনতি ঘটাতে পারে। এরুপ পরিস্থিতিতে এলাকার শান্তি শৃঙ্খলাসহ নিরাপত্তার স্বার্থে অত্র কার্যালয় থেকে নি¤œরুপ সিদ্ধান্ত দেয়া হলো। সিদ্ধান্ত ঃ মরহুম জালাল উদ্দীন জালু গং এর পক্ষে কাজী সম্রাট হানিফ খান গং এর পক্ষে কাজী রুবেল অত্র স্থাপনা সমূহের সমদয় ভাড়া সংগ্রহ করে সমঝোতার ভিত্তিতে বিরোধীর সকল পক্ষের মধ্যে বন্টণ করবে। অতি অল্প সময়ের উক্ত বিষয়ের একটি স্থায়ী সমাধান অত্র কার্যালয় থেকে দেয়া হবে। উক্ত বিষয়ের স্থায়ী সমাধান না হওয়া পর্যন্ত বর্তমানে প্রদানকৃত সিদ্ধান্ত সকল পক্ষকে মেনে চলার জন্য বলা হল, অন্যথায় প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করে স্থানীয় প্রশাসনকে অনুরোধ করা হবে। এমন একটি লিখিত সিদ্ধান্তকে কাজে লাগিয়ে ওই এলাকার কিছু চাঁদাবাজরা দাপিয়ে চাঁদাবাজি করে যাচ্ছে। যা কমিশনার নিজেও জানেন না। এবং ওইস্থানের চাঁদাবাজি বা অন্য কোন অপরাধের সাথে ১ নং ওয়ার্ড় কমিশনার ওয়াহিদুল হাসান মিল্টন জড়িত নাই। রাজনৈতিক ও সামাজিকভাবে তাকে হেয় প্রতিপন্ন এবং তার উন্নয়নমূলক কর্মকান্ডকে বাধাগ্রস্থ করতে কিছু অসাধু ব্যক্তি তার বিরুদ্ধে মিথ্যা তথ্য দিয়ে বিভ্রান্তি করছে। তিনি বলেন, গুজবে কান নয় সত্য জেনে রাখা ভালো, উন্নয়নের পাশে চাই সকলকে।

Print Friendly, PDF & Email

মন্তব্য করুন

Please enter your comment!
Please enter your name here

seventeen − 6 =