বরগুনায় যুবতীর ৭ টুকরা লাশ উদ্ধার ঘাতক পলাশ আটক

0
624

বিশেষ প্রতিবেদক ঃ
বরগুনার আমতলীর হাসপাতাল সড়কের এ্যাডভোকেট মাঈনুল আহসান বিপ্লব তালুকদারের বাসা থেকে মালা (১৭) নামে এক যুবতীর ৭ টুকরা ড্রাম ভর্তি লাশ উদ্ধার এবং ঘাতক আলমগীর হোসেন পলাশ (৫০) কে আটক করেছে আমতলী থানা পুলিশ। ঘাতক প্রাথমিক জিঞ্জাসাবাদে পুলিশের নিকট খুনের কথা স্বীকার করেছে। আমতলী থানা পুলিশ সুত্রে জানা গেছে, বরগুনা সদর উপজেলার ৩নং ফুলঝুড়ি ঘুদিঘাটা গ্রামের আব্দুল মন্নান খা এর মেয়ে মালার সাথে পটুয়াখালী জেলার মির্জাগঞ্জ উপজেলার বাসন্ডা গ্রামের মৃত্যু আঃ লতিফ হাওলাদারের ছেলে বরগুনার ঘটবাড়িয়া আদর্শ কলেজের প্রভাষক আলমগীর হোসেন পলাশের সাথে ৭ বছর পূর্বে সপ্তম শ্রেণিতে পরার সময় থেকে মালার সাথে সম্পর্ক গড়ে ওঠে। সম্পর্কের জের ধরে ২২ অক্টোবর পলাশ মালাকে নিয়ে তার ভাগ্নি জামাই আমতলী পৌরশহরের ৭নং ওয়ার্ডের হাসপাতাল সড়কের বাসিন্দা এ্যাডভোকেট মোঃ মাঈনুল আহসান বিপ্লব তালুকদারের বাসায় বেড়াতে নিয়ে আসেন। এ্যাডভোকেট মাঈনুলের স্ত্রী তার মেয়েকে নিয়ে স্কুলে গেলে এ সুযোগে পলাশ মালাকে ধারালো বডি দিয়ে জবাই করে। জবাইর পর মালার ঘাড় থেকে মাথা বিছিন্ন করে ফেলে এবং হাত পা ও দেহ দু-টুকরাসহ মোট ৭ খন্ড করে দুটি পানির ড্রামে ভরে লাশ ঘড়ের একটি কক্ষে লুকিয়ে রাখে। এবং তার ভাগ্নি জামাই বিপ্লবকে এ খুনের কথা জানায়। বিল্পব বিষয়টি আমতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ সহিদ উল্যাহকে জানালে তিনি পুলিশ নিয়ে বিকেল সাড়ে ৫টার সময় বিপ্লবের বাসায় অভিযান পরিচালণা করে ঘড়ে লুকিয়ে রাখা ড্রাম ভর্তি মালার ৭ টুকরা লাশ উদ্ধার করে এবং খুনি আলমগীর হোসেন পলাশকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে। প্রাথমিক জিঞ্জাসাবাদে খুনী আলমগীর হোসেন পলাশ খুনের কথা স্বীকার করে বলেন, মালা আমাকে বিয়ের জন্য চাপ দেওয়ায় আমি তাকে খুন করে লাশ ৭ টুকরা করে ড্রামে ভরে রাখি। নিহত মালার বাবার সাথে তার মায়ের ছাড়াছাড়ি হয়ে যাওয়ার পর তারা এখন ঢাকায় থাকে। বাবা মায়ের অবর্তমানে মালা পূর্ব গুদিঘাটা নানা বাড়ি থেকে লেখা পড়া করে আসছে। আমতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মর্তা মোঃ সহিদ উল্যাহ জানান, খবর পেয়ে লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসি। ঘাতক পলাশকে আটক করা হয়েছে। লাশ উদ্ধারের খবর পেয়ে বরগুনার পুলিশ সুপার বিজয় বসাক পিপিএম, আমতলী উপজেলা নির্বা কর্মকর্তা মোঃ সরোয়ার হোসেন, আমতলী-তালতলী সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার মোঃ আবদুল ওয়ারেছ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। বরগুনার পুলিশ সুপার বিজয় বসাক পিপিএম জানান, খবর পেয়ে এ্যাডভোকেট মাঈনুল আহসান বিপ্লবের বাসা থেকে যুবতী মালার ৭ টুকরা ড্রাম ভর্তি লাশ উদ্ধার করা হয়। তিনি আরো জানান, প্রাথমিক জিঞ্জাসাবাদে খুনী আলমগীর হোসেন খুনের কথা স্বীকার করেছে। আমরা আরো তদন্ত করে দেখবো এর সাথে আরো কেউ জড়িত আছে কিনা।বরগুনায় যুবতীর ৭ টুকরা লাশ উদ্ধার ঘাতক পলাশ আটক
বিশেষ প্রতিবেদক ঃ
বরগুনার আমতলীর হাসপাতাল সড়কের এ্যাডভোকেট মাঈনুল আহসান বিপ্লব তালুকদারের বাসা থেকে মালা (১৭) নামে এক যুবতীর ৭ টুকরা ড্রাম ভর্তি লাশ উদ্ধার এবং ঘাতক আলমগীর হোসেন পলাশ (৫০) কে আটক করেছে আমতলী থানা পুলিশ। ঘাতক প্রাথমিক জিঞ্জাসাবাদে পুলিশের নিকট খুনের কথা স্বীকার করেছে। আমতলী থানা পুলিশ সুত্রে জানা গেছে, বরগুনা সদর উপজেলার ৩নং ফুলঝুড়ি ঘুদিঘাটা গ্রামের আব্দুল মন্নান খা এর মেয়ে মালার সাথে পটুয়াখালী জেলার মির্জাগঞ্জ উপজেলার বাসন্ডা গ্রামের মৃত্যু আঃ লতিফ হাওলাদারের ছেলে বরগুনার ঘটবাড়িয়া আদর্শ কলেজের প্রভাষক আলমগীর হোসেন পলাশের সাথে ৭ বছর পূর্বে সপ্তম শ্রেণিতে পরার সময় থেকে মালার সাথে সম্পর্ক গড়ে ওঠে। সম্পর্কের জের ধরে ২২ অক্টোবর পলাশ মালাকে নিয়ে তার ভাগ্নি জামাই আমতলী পৌরশহরের ৭নং ওয়ার্ডের হাসপাতাল সড়কের বাসিন্দা এ্যাডভোকেট মোঃ মাঈনুল আহসান বিপ্লব তালুকদারের বাসায় বেড়াতে নিয়ে আসেন। এ্যাডভোকেট মাঈনুলের স্ত্রী তার মেয়েকে নিয়ে স্কুলে গেলে এ সুযোগে পলাশ মালাকে ধারালো বডি দিয়ে জবাই করে। জবাইর পর মালার ঘাড় থেকে মাথা বিছিন্ন করে ফেলে এবং হাত পা ও দেহ দু-টুকরাসহ মোট ৭ খন্ড করে দুটি পানির ড্রামে ভরে লাশ ঘড়ের একটি কক্ষে লুকিয়ে রাখে। এবং তার ভাগ্নি জামাই বিপ্লবকে এ খুনের কথা জানায়। বিল্পব বিষয়টি আমতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ সহিদ উল্যাহকে জানালে তিনি পুলিশ নিয়ে বিকেল সাড়ে ৫টার সময় বিপ্লবের বাসায় অভিযান পরিচালণা করে ঘড়ে লুকিয়ে রাখা ড্রাম ভর্তি মালার ৭ টুকরা লাশ উদ্ধার করে এবং খুনি আলমগীর হোসেন পলাশকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে। প্রাথমিক জিঞ্জাসাবাদে খুনী আলমগীর হোসেন পলাশ খুনের কথা স্বীকার করে বলেন, মালা আমাকে বিয়ের জন্য চাপ দেওয়ায় আমি তাকে খুন করে লাশ ৭ টুকরা করে ড্রামে ভরে রাখি। নিহত মালার বাবার সাথে তার মায়ের ছাড়াছাড়ি হয়ে যাওয়ার পর তারা এখন ঢাকায় থাকে। বাবা মায়ের অবর্তমানে মালা পূর্ব গুদিঘাটা নানা বাড়ি থেকে লেখা পড়া করে আসছে। আমতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মর্তা মোঃ সহিদ উল্যাহ জানান, খবর পেয়ে লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসি। ঘাতক পলাশকে আটক করা হয়েছে। লাশ উদ্ধারের খবর পেয়ে বরগুনার পুলিশ সুপার বিজয় বসাক পিপিএম, আমতলী উপজেলা নির্বা কর্মকর্তা মোঃ সরোয়ার হোসেন, আমতলী-তালতলী সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার মোঃ আবদুল ওয়ারেছ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। বরগুনার পুলিশ সুপার বিজয় বসাক পিপিএম জানান, খবর পেয়ে এ্যাডভোকেট মাঈনুল আহসান বিপ্লবের বাসা থেকে যুবতী মালার ৭ টুকরা ড্রাম ভর্তি লাশ উদ্ধার করা হয়। তিনি আরো জানান, প্রাথমিক জিঞ্জাসাবাদে খুনী আলমগীর হোসেন খুনের কথা স্বীকার করেছে। আমরা আরো তদন্ত করে দেখবো এর সাথে আরো কেউ জড়িত আছে কিনা।

Print Friendly, PDF & Email

মন্তব্য করুন

Please enter your comment!
Please enter your name here

5 × two =