এস এম পান্নাঃ
জীবণ বাuচার জন্য খাদ্যর প্রয়োজন । সেই খাদ্যর মধ্যেই যদি ভেজাল থাকে তাহলে, জীবন রক্ষা হবে কিভাবে । ইতি মধ্যে জাতীয় ভেজাল প্রতিরোধ ফাউন্ডেশনের কায্য©ক্রমের উপর ভিওি করে, রাজধানীর-উওরার আশে পাশে উওরখান ও দক্ষিনখান সহ বিশাল এলাকা জুড়ে আমরা প্রচার প্রচারণার কাজ করে আসছি। এই বিশাল এলাকা জুড়ে কয়েক লক্ষ মানুষের বসবাস । আমরা ভেজাল মুক্ত রাখার জন্য গণসচেতনতামূলক প্রচারনার কাজ করে আসছি, প্রচারনার মাঝে অনেক অনিয়ম চোখে পড়েছে কেননা আশ-পাশ ও উওরা এলাকা সহ কয়েক লক্ষ মানুষের বসবাস, আর লক্ষাধিক মানুষের বাuচার জন্য খাদ্য, সাস্হ্য, পরিবেশ ও অনান্য নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের প্রয়োজন । আর এই প্রয়োজন কথাটা জেনে কিছু অসাধুব্যবসায়ী এটাকে পুজিu হিসেবে ব্যাবহার করে নিচ্ছে । কেননা আমরা ভেজাল এর উপর তথ্য অনুসন্ধান করতে গিয়ে উওরার আশ-পাশে অবস্হিত বিভিন্ন ব্যাবসা প্রতিষ্ঠানের নানা রকম অনিয়ম দেখতে পাই । বেশ কিছু প্রতিষ্ঠানের অনিয়মগুলো তুলে ধরছি, নিত্য-প্রয়োজনীয় জিনিসের দোকান, পানির কারখানা, চকলেট তৈরীর কারখানা, আইসক্রীম ও বরফ তৈরীর করখানা, তালমিশ্রী তৈরীর কারখানা, মশার কয়েল তৈরীর কারখানা, ঔষধ তৈরীর কারখানা, ফুসকা তৈরীর কারখানা, বেকারি, ফাষ্টফুড জাতীয় তৈরীর কারখানা, মিষ্টি তৈরির কারখানা, রিহ্যাব সেন্টার, ডায়াগনিষ্টিক সেন্টার, সাস্হ্য ক্লিলিনিক এমন অনেক প্রতিষ্ঠান উওরা ও আশ-পাশ এলাকা জুড়ে গড়ে উঠেছে । এই সব প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে কিছু অনিয়মকারী প্রতিষ্ঠান রয়েছে । এই সব প্রতিষ্ঠানগুলো, কাউকে তোয়াক্কা না করে নানা অনিয়ম করে যাচ্ছে, তার মধ্যে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষন আইন অমান্য করা, বি এস টি আই লাইসেন্স বিহীন, কোন কোন প্রতিষ্ঠান তাদের সাইনবো©ড ব্যাবহার করছেনা, কেউ আবার ঘরোয়া পরিবেশে মনগড়া কারখানা চালাচ্ছে, ফায়ার সাভি©স ও পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পএ নেই । নিত্যপ্রয়োজনীয় বাজার কমিটি আছে, কিন্তু ভোক্তা অধিকার সংরক্ষন আইন অনুযায়ী কোন নিয়ম মানছেনা । এমন অনেক অনিয়ম করে চলছে, সব থেকে বড় দুঃখ জনক বিষয় হলো যে, আমাদের দৈনিন্দ জীবনে যে সকল নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস এর প্রয়োজন, আর যারা আমাদের এই নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের চাহিদা মেটানোর কাজ করছে । তাদের ভিতরেই যদি এই ধরনের অনিয়ম থাকে তাহলে সাধারন মানুষের কি হবে । তাই এই বিষয় উপর আমাদের সকলের সচেতন হওয়া উচিত। আর এর জন্য বিভিন্ন শ্রেণীর-পেশাজীবি, নেতাক©মী, মিডিয়া ক©মী, মানবাধিকার ক©মী এবং আইন সহয়তা কারী পুলিশ, র্যাব, ও অনান্য প্রতিষ্ঠানগুলোর সহযোগিতা প্রয়োজন আর সকলের সহযোগিতায়, ভোক্তা সংরক্ষন আইন অমান্যকারী প্রতিষ্ঠান গুলোর পরিব©তন আসবে । আর জাতীয় ভেজাল প্রতিরোধ ফাউন্ডেশন এর বিশ্বাস সকলের সহযোগিতা পেলে আমরা ভেজাল এবং অনিয়ম থেকে মুক্তি পাব । চলমান