যশোর সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ বিরোধী সাড়াশি অভিযানে ছুবান শরিফের পকেট ভারী।

0
1576

যশোর অফিস॥ জোট সরকার ২০০৯ সালে সরকার গঠন করে আইনগত সহায়তা প্রদান আইন ২০০০ পাশ করে। কিন্তু ২০০১ সালে বিএনপি জামায়াত জোট ক্ষমতায় আসার পর সরকারি আইন সহায়তা প্রদান কার্যক্রম বন্ধ করে দেয়। বর্তমান সরকার ক্ষমতায় ২০১৫ সালের সরকার গঠন করার পর দুস্থ অসহায় ও দরিদ্র বিচারপ্রার্থী জনগনের সুফল ভোগ করছে জনগণের অধিকার রক্ষায় জাতীয় মানবাধিকার কমিশন প্রতিষ্ঠা করেন।
২০১৭ ইং সালের মে মাস থেকে পুলিশের নির্যাতনের শিকার সাধারন মানুষ, মানবাধিকার প্রতিষ্ঠান বৃদ্ধ আঙ্গুলে রেখে মানবাধিকার লংঘন করে চলেছে। থানা পুলিশের ভাষন,  “ধর ধর, এই তোর অস্ত্র কোথায়, ২ লক্ষ টাকা দে, টাকা না দিলে ১০টা মামলায় চালান দিবো ইত্যাদি।” এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, যশোর জেলার শীর্ষে রয়েছে কোতয়ালী মডেল থানা। আর মডেল থানা পুলিশের নিরর্মম অত্যাচারে ১৫টি ইউনিয়নের জনসাধারন মানুষের খাওয়া ঘুম হারাম হয়ে পড়েছে। পুলিশ আতঙ্গে দিন যাপন করছে। সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ বিরোধী সাড়াশি অভিযানে মডেল থানার পুলিশ প্যাকেট অভিযানের ভিত্তিতে সাধারণ মানুষকে হয়রানির শীকার করছে। প্রধান মন্ত্রী জাতীয় মানবাধিকার কমিশন গঠন করেন মানুষের অধিকার রক্ষায় আইন্রে শাসন প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন বিচার ব্যবস্থার বিকল্প নেই। নিরাপত্তা পুলিশ প্রশাসন মানছেনা মানবাধিকার আইন দিন দিন পুলিশ বিভাগ হচ্ছে কলুসিত। সাধারন মানুষ ভুলছে পুলিশের উপর আস্থা। মাদক সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলার লক্ষ্যে ন্যাশনাল ক্রাইম জার্নালিষ্ট এন্ড অধিকার ফাউন্ডেশন এক মতবিনিময় আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয় সোমবার ১২ জুন বিকেল ৩ ঘটিকায় ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক জিএম মিজানুর রহমান মিজান তার বক্তব্যে বলেন, “ যশোর জেলার শীর্ষে রেয়েছে ১৫টি ইউনিয়ন এই ইউনিয়নের নারী ও পুরুষ গুলোর সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের ভয়ানক আকার ধারন করেছে।

Print Friendly, PDF & Email

মন্তব্য করুন

Please enter your comment!
Please enter your name here

seventeen − 1 =