রেীমারীতে না বালক ও না বালিকাদের. বাল্য প্রেমের হাটে ধর্ষণের ঘটনায় বাল্য বিয়ের বাজারে প্রসাশনের নিরবতা ভূমিকায় দিনদিন বেড়েই যাচ্ছে দূর্ঘটনা :

0
1709

মাজহারল ইসলাম রেীমারী কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি :
কুড়িগ্রাম জেলার রেীমারী উপজেলার যাদুর চর ইউনিয়নের ৭ নং ওয়ার্ডের চর লাঠিয়াল ডাংগা গ্রামের নাবালক ও নাবালিকাদের।  প্রেম কাহিনী নাবালিকা বাল্যদের প্রেমের হাট আর সেইসব কেন্দ্র করে রেীমারীতে বাল্য প্রেম আবার বাল্য বিয়ের বাজার হচ্ছে কিন্তু আইনে আছে প্রতিরোধ করা প্রসাশনের কেন নিরবতায় ঘটছে প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনা।
প্রেমিক প্রেমিকের বাড়িতে অনশনের হাটে উপস্থিত যাদুর চর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সরবেশ আলী. ৭ নং ওয়ার্ডের মেমবার শেখ ফরিদসহ ওয়ার্ডের গনমাধ্যমের সাংবাদিক মাজহারুল ইসলামসহ এলাকার সচেতন জনগণের ওই না বালক  প্রেমিকা প্রেমিকের বাড়িতে প্রেমের দাবী নিয়ে অনশনের ঘটনাকে কেন্দ্র করেই  উপস্থিত হয়েছে প্রায় দুইশত গ্রামববাসী। পড়ে  ওই তৃমূখি  ঘটনাটিকে উদঘাটন করার জানই শালিসে আসল তথ্য জানা যায়। করমত আলীর ১৩ বছরের নাবালিকা কন্যা কনিকা খাতুনকে. বিয়ে দেয় একই গ্রামের ভাজন আলীর ১৫ বছরের ছেলে জাইদুল ইসলাম এর সংগে বিয়ে সম্পন্ন হয়েছে প্রায়ই ৫ মাস আগের কথা। এরই মধ্যে দেখা গেলো কনিকার বিয়ের আগেই পাশের বাড়ির ফয়জুল এর পুত্র ছাইফুল ইসলাম নামে ৮নম শেরোনীতে পড়াশোনা করে ওই ছেলের সাথে প্রেমের ঘটনা থাকা অবস্থায়। ভাজনের ছেলের সংগে বিয়ে সম্পন্ন হয় .হওয়ার পর থেকেই কনিকার সংসারে নেমে আসে নানান জালা যন্ত্রনাসহ নির্যাতনের অপবাদ। অবশেষে বিয়ের ৫ মাস পর  প্রেমিকা কনিকা  প্রেমিক ছাইফুল ইসলাম এর বাড়িতে গতকাল রাত আনুমানিক ১০টার দিকে সরাসরি প্রেমের দাবী নিয়ে প্রেমিকের থাকা ঘরে ঢুকে পড়ে। তারপর কনিকার বাবা মা হঠাৎ মেয়েকো খজে পায়না না পাওয়ার বেদনা নিয়ে এ বাড়ি ও বাড়িতে না পেয়ে সন্দেহের জের ধরে কনিকার বাল্য কালের প্রেমিক এর বাড়িতে গিয়ে ছাইফুলের ঘরে পায় তাদের মেয়ে কনিকা খাতুনকে। পাওয়ার পর তার কাছ থেকেই যাবতীয় ঘটনা জানা গেছে। বিয়ের ৪/৫ মাস আগে থেকেই ওই ছেলের সংগে প্রেমে হাবুডুবু খেয়েছে বলে  . ১৩ বছরের প্রেমিকা কনিকার সাথে কথা বলে তার বাল্যকালের প্রেম জনিত সব বিষয় পরিস্কার ভাবে উত্তর পাওয়া গেছে। অপরদিকে অনশনের বিষয় গ্রামে ছরিয়ে পড়ে তখন উভয়ের ডাকাডাকিতে গ্রামের দেওয়ানিগন এসে ঘটনাটি জানাসোনী করলে।  প্রেমিক  ছাইফুল কনিকার প্রেমের ঘটনা একদম অস্বিকার করে পাস কাটিয়ে কুনিকাকে সাগরের মাঝে ফেলে। কখন গ্রাম বাসীগণ মেয়ের বাবা মার কাছে সুপে দেয় আর ছেলের বাবার কাছে ছেলেকে রেখে পরবর্তীতে বসার একটি সিদ্ধান্ত নিয়ে চলে যায়।যাওয়ার পর ইউপি চেয়ারম্যান সরবেশ আলী. ওয়ার্ড মেমবার শেখ ফরিদ ও দুই শতাধিক গ্রামবাসীদের নিয়ে গতকাল সন্ধ্যা ৮টার
দিকে পাশাপাশি হাইদার আলীর বাড়িতে ঘটনাটি উৎঘাটন করার.  লক্ষে বসে বসার পর দেখা যায় ঘটনাটি ধামাচাপা দেয়ার চেষ্টা চালানো হয়। এবং শুধু মেয়েটিকেই দূষি করে লম্পোটকে বাছিয়ে নেয়ার পায়তারা চলছে অপরদিকে মেয়েটির প্রথম স্বামীর হাতে তুলে দেয়ার সিদ্ধান্ত করে সভার সভাপতি চেয়ারম্যান সরবেশ আলী ও মেম্বর ফরিদসহ বৈঠকের শতকরা ৯৫ নব্বই জন মানুষের শেষ ডিসিশন। আগের স্বামীর হাতে তুলে দিয়ে চলে যাবেন কিন্তু আগের স্বামী গ্রহন করবে কি করবে না সে বিষয় সালিশের বিচারকের চিন্তাই মাথায় নাই এদিকে সিদ্ধান্ত ফাইনাল. এদিকে আগের স্বামী ও তার শশুর শাশুড়ি তারা ওই মেয়েকে গ্রহনের কথাই ভাবছেন না।  মানে আগের স্বামী এককথায় গেছে গেছেই আর সম্ভব না। তাহলে মেয়েটি কোনদিকে যাবে সেটাই ভাবার বিষয়। দূষি প্রেমিক প্রেমিকা দুইজনই তবে দূষের অপবাদ মেয়েকেই দিয়ে গেলো একতরফা রায় দিলেন চেয়ারম্যান মেমবাররা পড়ে মেয়ের মা হামিদা ও বাবা করমত আলী সাংবাদিকদের অভিযোগ করে বলেন আমরা এই চেয়ারম্যানের কাছে  বিচার পামুনা এহেন আমরা ভোট দেই নাই দেইখ্যা  হেরা হেগরে ভোটে দিছে হেই জন্য আমার মেয়ারে দূষিত কইরা গেলো আমরা বিএনপি চেয়ারম্যানের বিচার মানিনা আমগোরে নৌকার নেতারে ডাইকা আইনে বিচার করমু  দেহি বিচার আছে না নাই। তবে ঘটনাটি ধামাচাপা দেয়ার কারণটা চেয়ারম্যান বিএনপি আর যারা এই ঘটনাটি ঘটিয়েছে তাঁরাও চেয়ারম্যানের ভোটার সেজন্য তাদের বিষয়টি ধামাচাপা দিতে চাচ্ছে বলে অভিযোগ জানান অসহায় পরিবারটি দিশেহারা হয়ে বিচারের জন্য দ্বাড়ে দ্বারে
ঘুরে বেরাচ্ছেন পাচ্ছেন না সঠিক বিচার।  চেয়ারম্যান সরবেশ আলীর সাথে কথা বলে জানা গেছে আগের স্বামীর কাছে তুলে দেয়া সিদ্ধান্ত নিয়েছি তার কথার প্রেক্ষিতে প্রশন তার স্বামী তো নেবে না সেই খেত্রে কি করার আছে তিনি জানান কিছুই করার নেই বলে চেয়ারম্যান জানান।

Print Friendly, PDF & Email

মন্তব্য করুন

Please enter your comment!
Please enter your name here

4 × 2 =