সাধারণ যাএীদের একমাত্র বাহন টেম্পু ও সিএনজি এর অব্যাবস্থাপনা ও কতিপয় নামধারি , পরিবহন নতুন পতি নেতার আবির্ভাব ও চাদা বাজী প্রসংগে –

0
1544

বন্দর থানাধীন ৩৭, ৩৮, ৩৯ নং ওয়ার্ড গুলোতে বাই লেইনে চলাচল কারি টেম্পো এবং সি এন জি সাধারন যাত্রীদের চলাচলের একমাত্র বাহন গুলি কবে নাগাদ তাদের বিআরটি এর কর্তৃক গাড়ীর কাজপত্র হালনাগাদ  করেছে তার কোন তারিখ নিদিষ্ট করে বলা যাবে না ,অধিকাংশ গাড়ী বাইলেইন গুলোতে চলাচল করে সাধারন যাত্রীদের আসাযাওয়া ভোগান্তি মিটলেও কিন্তু সরকার হাজার হাজার টাকা রাজত্ব থেকে বঞ্চিত। সম্পতি ৩৭নং ওয়ার্ডস্থ আনন্দ বাজার থেকে প্রি-পোর্ট পর্যন্ত ৬০ থেকে ৭০ টি টেম্পু, ৯০থেকে ১২০ টি সি এন জি, অটো রিক্সা ৫০০ এর অধিক বর্ণিত সড়ক গুলোতে প্রতিদিন চলাচল করছে,এর মধ্য দেখা যায় কতিপয় নামধারি চাঁদাবাজী নেতার সহযোগিতায় মোটা অংকের উৎকোচ / চাঁদা নিয়ে বর্নিত সংখায় বাহন গুলোতে একটি সাদা কাগজে ওয়ে বিল দিয়ে যাত্রীদের সেবায় নিয়োজীত। অধিকাংশ ক্ষেত্রে চাঁদার ভাগ বাটোয়ারা নিয়ে তাদের মধ্যে শারীরিক ও রাজনৈতিক প্রতিযোগিতার অপব্যবহার করে আসছে দীর্ঘদিন। সরজমিনে দেখা গেছে প্রতিটি সিএনজি থেকে ১৩০ টাকা, টেম্পো থেকে ১০০ টাকা এবং সরকারি ভাবে নিষিদ্ধ ব্যাটারি চালিত রিক্সা থেকে প্রতিদিন ৩০ টাকা করে অবৈধ ভাবে চাঁদা উত্তোলন করা হয়। তাদের নির্দিষ্ট কোন সংগঠন বা শ্রমিক বা মালিক সমিতি নাই। চলাচলকারি উক্ত গাড়ীগুলার কোন ধরনের সরকারি বৈধতা মূলক কাগজপত্র নেই বললেই চলে এবং ড্রাইভারের কাছে জিজ্ঞাসা করলে তারা বলেন ‘এই রোডে গাড়ী চালাতে হলে কোন ধরনের কাগজপত্র বা ড্রাইভিং লাইসেন্স এর প্রয়োজন হয় না। তারা আরো বলেন এগুলো দেখার মত কোন প্রশাসন নেই। যদিও কোন সময় কোন সমস্যা হয় তাহলে আমাদের নেতারা নিজেই মিটমাট করে নেয়।’ এক পর্যায়ে ড্রাইভারদের কাছে নেতাদের নাম জিজ্ঞাসা করা হলে তারা নাম বলতে অনিচ্ছুক বা অনিহা প্রকাশ করে। বিআরটিএ সূত্রে জানা যায় ১৯৯১ সালের ২৩ জুন ১৪৪১নং রেজিষ্ট্রেশন চট্টগ্রাম মেট্টোপলিটন অটো টেম্পো শ্রমিক ইউনিয়ন কর্তৃক  বিআরটি ও পুলিশ প্রশাসনের অনুমতি নিয়ে ৯ নং রোড নাম করণে ৩১ থেকে ৪০ টি টেম্পো মধ্যভাবে সরকারি রাজস¦ পরিশোধ করে যাত্রী সেবায়  নিয়োজিত  ছিলেন বলেই চলে। ৩৮নং ওয়ার্ড, কলসী দীঘি রোড এলাকার স্থানীয় কিছু দোকানদার এবং গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ অভিযোগ করেন-এভাবে চলতে থাকলে একসময় দেখা যাবে পুরা বন্দর এলাকা চাঁদাবাজির রাজত্যে পরিণত হয়েছে। উক্ত চাঁদাবাজি সাথে জড়িত এলাকার প্রভাবশালী নেতা এবং জোয়া ও মাদকের গড ফাদার বলে পরিচিত ১.ইদ্রিস চৌধুরী, ২.আবু সায়েদ প্রকাশ বাগেরহাইট্টা সায়েদ সে গত সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে ৩৮ নং ওয়ার্ড থেকে কাউন্সিলর হিসেবে প্রাপ্তি হয়েছিলের তার মাথার উপর হাত আছে জননেত্রী শেখ হাসিনার চট্টগ্রামের একজন জনপ্রিয় নেতা হাজী ইকবাল ও ৩.কালা ফারূখ, ৪.সাবেক জি এস ব্যারিস্টার সুলতান আহমদ চৌধুরী ডিগ্রী কলেজ ও  মহানগর যুবলীগ নেতা জয়নাল আবেদিন, ৫. মোঃ মামুন, ৬. আজমল খান। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক  ইপিজেড মোড়ে দায়িত্বরত থাকা সিএনজি, টমটম, টেম্পো গাড়ি নিয়ন্ত্রণকারী কমিউনিটি পুলিশ সে জানায় আমরা সারাদিন রোদে পুড়ে বৃষ্টিতে ভিজে গাড়ি গুলো নিয়ন্ত্রন করি তার বিনিময়ে গাড়ির ড্রাইভারেরা আমাদেরকে ৫/১০টাকা কওে দেয় ঐ টাকা থেকেও উপরেউল্লেখিত শীর্ষ চাঁদাবাজ ইদ্রিস চৌধুরীকে দৈনিক ৬০০ টাকা করে আমাদের পক্ষ থেকে দিতে হয়। ও যেকোনো কারনে অকারনে আমাদেরকে শারিরীক নির্যাতন কওে তবুও আমরা মুখ খুলতে পারিনা শুখ খুললেই যেকোন মামলাতে আমাদের  ফাসিয়ে দিতে পারে। সরজমিনে আরো দেখা যায় যে, মধ্যম হালিশহর পুলিশ ফাড়িঁর আশে পাশে কয়েকটি রোডে ইট ও বালিবাহী ট্রাক বা মিনি ট্রাক ঢুকতে হলে মানিক নামে একজন চাঁদাবাজকে চাঁদা দিয়ে ঢুকতে হয় সে উক্ত কলসি দিঘী রোডের শেষ মাথা বাকের আলী ফকিরের টেক থেকে পশ্চিমে সাগরপাড় রোডের যত লোক অন্য জেলা থেকে এসে জায়গা ক্রয় করে ঘর করতে চাই মানিক নামে চাঁদাবাজকে চাঁদা দিতে হয় এবং ইট, বালি, সিমেন্ট, রড এবং ঠিকাদার সবকিছু তাকেই দিতে হয় নাহলে সে একজনের জায়গায় অন্য জনের কাছ থেকে টাকা নিয়ে আরেকজনের কাছে কোন দলিলাদি ছাড়া দখল দিয়ে দেয় এবং নিজে দাড়িয়ে থেকে ভাড়া বাসার কাজ করিয়ে দেয় এ ব্যাপারে যারা ওখানকার ভাড়া বাসার মালিক তারা কেউ তার নামে কোন অভিযোগ করতে সাহস করেনা তাকে সেল্টার দেয় থানা পুলিশ ও তার নিজের বাবা। চাঁদা বাজ মানিক আরো বলে এই রোড গুলো আমাদের বাপ দাদার পৈত্রিক সম্পত্তির উপরে তাই টাকা না দিলে যার গাড়ী হোকনা কেন রোডের কাজের জন্য ঐ চাঁদা আগে থেকে নির্ধারিত করা আছে তা দিতে হবে। খাজা খিজির রোডের পাশ্ব রাস্তার বেহাল  দশার ব্যাপারে সে বলে আমাকে ৩লাখ টাকা দিলে রাস্তার কাজ হবে নাহলে সয়ং প্রধানমন্ত্রি আসলেঙ ঐ রাস্তার কাজ হবেনা।

Print Friendly, PDF & Email

মন্তব্য করুন

Please enter your comment!
Please enter your name here

nineteen − one =