Site icon Aparadh Bichitra

সংবাদ প্রকাশ জেদ ধরে সাংবাদিক এর উপর সন্ত্রাসী হামলা

বিগত কয়েকটি রিপোটে তুলে ধরা হয়েছিল বাঞ্চারামপুর বাঞ্ছারামপুর মডেল থানা হোগলাকান্দি গ্রামের পীর মাইনুদ্দিনের অপকর্মের কার্যকলাপ এতে অনেকে অপরাধ বিচিত্রা অফিসে ফোন করে ধন্যবাদ জানিয়েছেন।।।।কিন্তু তার অপকর্ম এখনও থামছে না।। প্রশাসনের কি কিছুই করার নাই, আমাদের এত রিপোর্ট করার পরেও,প্রশাসন এত নিরব কেন??? জনগনের মনে প্রশ্ন রয়ে গেল।। ১৯৯৬ থেকে তার প্রতারনার গল্প শুরু, তাও বুঝি দেখার কেউ নেই, কখনো সে বলে আমি এম.পি এর কাছের লোক, কখনো হয়ে যায় সে আওয়ামীলীগ এর বড় নেতার আপনজন, আবার কখনও থানার বড় বাবুরা হয়ে যায় তার আপনজন।।এইভাবেই দিনের পর দিন,বছরের পর বছর, তবু থাকে আইনের আওতায় আনা হচ্ছে না কেন?? সে কি আইনের উপরে??? এইতো কিছুদিন আগে যে ছিল দিনমজুর কৃষক, আজ সে অডাল টাকার মালিক। গোপনসুত্রে খবর পাওয়া যাই, পীর এর আড়ালে রয়েছে তার মাদক ব্যাবসা জমজমাট।।। রাত ১২টার পর মাদক ব্যাবসায়িরা তার বাড়িতে আসা যাওয়া করে।। এলাকার লোক তাতে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বলে ধারনা করছেন এলাকার সম্মানিত ব্যাক্তিগন।। এইতো কিছুদিন আগে পুলিশ সুপার বরাবর অভিযোগ করা হয়েছিল মুখোশধারি এই পীর এর বিরুদ্ধে।।। তারপরেও এই মুখোশধারি পীরের বিরুদ্ধে প্রশাসন কোনো ব্যাবস্থা নিচ্ছে না।৮ আগস্ট ২০১৬ অপরাধ বিচিত্রার ৩৪ পৃষ্টায় প্রশাসনের হস্তক্ষেপ প্রয়োজন বাঞ্চারামপুরের অসহায় মানুষ নিঃস্ব হচ্ছে তার প্রতারনার ফাদেঁ।। এমনেই মরন ফাদঁ পেতেছিল সাংবাদিকে মারার জন্য।কিন্তু রাখে আল্লাহ মারে কে?? গত ১৯/০২/১৭ রোজ রবিবার আনুমানিক রাত ১০ ঘটিকায় যখন বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা হয়,তখন কিছু লোক সাংবাদিক কে অনুসরন করে,তখন সাংবাদিক বিষয়টা বুঝতে পেরে চেয়ারম্যান এর বাড়ির পাশে একটি চায়ের দোকানে কিছু সময় পরেই সে একটি রিজার্ভ গাড়ি নিয়ে , অন্য রাস্তা দিয়ে বাড়ি চলে যাই।।। ২০/০২/১৭ রোজ সোমবার আনুমানিক সকাল ৯/৪৫/ঘটিকার সময় হোগলাকান্দি বাজারে গেলে এমন সময় রুপসদি মাঝি বাড়ির মহামিন নামের একজন লোক আমার সাথে কথা বলতে চায়।তার পরে বাজারে এক পাশে গেলে আমার উপর হামলা চালায়। এতে এলাকার লোক এগিয়ে এলে সন্তাসি মহামিন,মামুন,মোছলেম মিয়া আরো দুইজন তারা মটর সাইকেল দ্রতে পালিয়ে যান। তদন্ত চলছে