Site icon Aparadh Bichitra

জামাত শীবিরের অত্যাচারে মুক্তিযোদ্ধা তিনটি পরিবার মিথ্যা মামলায় জরজরীত

যশোর বুরো॥ মুক্তিযোদ্ধা পরিবারকে কাহীল করার জন্য, জামাত শীবিরের মেয়ে দিয়ে ধর্ষণ মামলা করে তদন্ত করে পুলিশ মিথ্যা অভিযোগ প্রমান করে । মাদকদ্রব্য, জামাত শীবিরের ধর পাকোড় বিশেষ অভিযোগের নির্দেশ থাকলেও পুলিশ প্রশাসন কিছুটা ঝিমিয়ে পড়েছে।  এই সুযোগে ২০১৫ ইং জানুয়ারীর মতো জালাও পোড়াও আন্দোননের মতো মুক্তিযোদ্ধা তিনটি পরিবারের অতিষ্ঠ করে তুলেছে। মিথ্যা মামলা থেকে অভ্যাহতি চেয়ে বিভাগীয় ককিশনার খুলনা, সভাপতি/সম্পাদক হিউম্যান রাইটস্ রিভিউ সোসাইটি খুলনা বিভাগীয় জেলা প্রশাসক যশোরসহ পুলিশ প্রশাসনের নিকট বরাবর একটি আবেদন করেন মুক্তিযোদ্ধা তিনটি পরিবার। যার স্মারক নং-৬৯/অ তারিখ ১২/০৫/২০১৭ ইং।
সূত্রে জানা যায় যশোর জেলার আন্তর্জাতিক নারী ও শিশু পাচারকারী ও চোরা কোতয়ালী থানার ১৩ নং কচুয়া গ্রামের রায়মানিক পাল পাড়ার মৃত আমির মোল্ল্যার ছোটো পুত্র নজরূল ১৯৯৯ সাল থেকে চোরাই পথে ভারতে ভালো চাকরি দেবার প্রলোভন দিয়ে যুবতী ও স্বামী পরিত্যাক্তা মেয়েদের পাচার করে আসছে। আর ভারত থেকে পাচার করে আনছে মাদকদ্রব্য ও আগ্নেয় অস্ত্র ও গোলাবারুদ। নারী পাচারকারী নজরুলের সহকারি রয়েছে তার মেজে ভায়ের মেয়ে মোছা: কুটি খাতুন, মহাজ্জের পাড়ার মো: হাম মোড়ের পুত্র মো: শাহাজান মোড়ল এই দুই জন হলো পাচারকারী দলের মূল হোতা চোর সিন্ডিকেটের হোতা মনিরুল ইসলমা,পিতা মো: শহর আলী জামাত কর্মী, মো: মুন্তাজ আলীর পুত্র মো: বিল্লাল ও মো: নজরুল পুত্র জুয়েল এরাই হলো চোর সিন্ডিকেট এই চোর সিন্ডিকেটের পিরায় চুরি করেছে এই খবর পাওয়া যায়। মনিরুল ইসলাম ঢাকা গাবতলী হোটেল মনিরের বাড়ী থেকে নগদ টাকা স্বনের রুলি, গলার চেনও কানের দুলসহ ৯ লক্ষ টাকা মালামাল নিয়ে পালিয়ে আসে। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মনির রায়মানিক আসীয়া স্বনের মালামাল উদ্ধার করে নগদ টাকা ৪০ হাজার উদ্ধার করতে পারেনি। জুয়েল ও বিল্লাল মুশারেফের স্ত্রীর দুই জোড়া কানের দুল, স্বর্ণের, টুকুর মোবাইল ফোন চুরি করে, শ্রী নিতায়ের ভ্যান ও চুরি করে এছাড়াও প্রায় এলাকার গ্রাম-গঞ্জ থেকে মোবাইল ফোন, ভ্যান, গাড়ী-বাইসাইকেল, মাঠের ছ্যালো মেশিন চুরি করে আসছে বলে এলাকাবাসী সূত্রে জানাযায়।
বিভিন্ন জেলার চিন্ডিকেটের সংগে নজরুলের রয়েছে গভীর সাক্ষতা । নি¤েœ ইদ্রিস আলীর অভিযোগ হুবহু তুলো ধরা হলো-
আমি মোঃ ইদ্রিস আলী মোল্লা মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সন্তান, পিতা- মৃত:মোঃ মনিরউদ্দীন মোল্লা, সাং-কচুয়া (পালপাড়া)। আমার প্রতিপক্ষ মোঃ নজরুল ইসলাম জামাত ইসলামী সদস্য, পিতা- মৃত: আমির আলী,  ২। মোঃ জুয়েল হোসেন, ছাত্র শিবির, পিতা- মোঃ নজরুল ইসলাম, ৩। মোঃ শহর আলী, ৪। মোঃ জুম্মার আলী মোল্লা; জামাত কর্মী, উভয় পিতা- মৃত আমের আলী মোল্যা, উভয় গ্রাম-কচুয়া (পালপাড়া), থানা- কোতয়ালী, জেলা-যশোর গত ১৯/০৩/২০১৭ ইং তারিখে আমার বড় ভাইয়ের ছেলে ফারুক হোসেনের ইঞ্জিন চালিত একটি আলম সাধু যাহার মূল্য ১,২০,০০০/- (এক লক্ষ বিশ হাজার) টাকা জুয়েল ও নজরুল চুরি করে নিয়ে যায় এই মর্মে ০৪/০৪/২০১৭ তারিখে বিজ্ঞ সিনি: জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট সদর আমলী আদালত যশোরে একটি মকদ্দমা করে যাহার দন্ড বিধি ৪৪৭/৩৭৯ ধারা মামলাটি তদন্তোধীন রয়েছে। পরে প্রতিপক্ষ বিভিন্ন ভাষায় গালি গালাস ও জীবননাশের হুমকি প্রদান করেছে, পরসম্পদ লোভী সন্ত্রাসী শ্রেণীর লোক হইতেছে। গত ২৩/০৩/২০১৭ তারিখে তিনজনকে অভিযুক্ত করে বিজ্ঞ নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট এর আমলী আদালত, যশোর। আদালতে ফৌ: কা: বি: আইনের ১০৭/১১৪/১১৭/ (সি) ধারায় একটি মামলার রুজু করে। বিবাদী পক্ষ আমার পরিবারের বিরুদ্ধে বিভিন্ন ভাষায় গালীগালাস ও আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্য মামলা করে হয়রানী শিখার করেছে। এদের সহযোগিতা ও বুদ্ধিদাতা ১ নম্বর প্রতিপক্ষের চাচাতো ভাই, তিন নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক মেম্বর বর্তমান ১৩ নং কচুয়া ইউনিয়নের বিএনপির সভাপতি এর ইন্দ্রনদানে বিভিন্ন মামলা করে আসছে। নজরুলের মেয়ে মোঃ মাছুরা খাতুনকে দিয়ে কোতয়ালী মডেল থানায় ১১/০৫/২০১৭ ইং একটি মামলা করেন। উক্ত মামলা তদোন্ত করার জন্য হায়াৎ ও সঞ্চয় মামলাটির তদন্তো করার জন্য আনুমানিক ৭ টার সময় শিমুলের বাড়ীতে প্রবেশ করে। শিমুলকে না পেয়ে ঘরের ভেতরে প্রবেশ করে ঘরের আসবাবপত্র বাক্্র ও আলমারী ও সোকেস খুলে, ঘরের সব কিছু চেলে ফেলে দেয় ও অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে চলে যায়। আমরা এলাকার শান্তিপ্রিয় লোক হইতেছি। হিন্দু মুসলীম নিয়ে বসবাস করছি। আমার প্রতিপক্ষ তার বাড়ির সামনে দিয়ে একটি কেয়ারের রাস্তা জবরদস্তিভাবে দখল করে নিয়েছে। ঐ রাস্তা দিয়ে আমাদের হিন্দু ও মুসলমানদের নদীতে গোসল করতে যাওয়ার একমাত্র