Site icon Aparadh Bichitra

কুড়িগ্রামের রৌমারীতে জমজমাট জুয়ার আসর প্রশাসন জেনেও না জানার ভান করে

মাজহারুল ইসলাম,রৌমারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধিঃ
কুড়িগ্রামের রৌমারী উপজেলায়  প্রতিনিয়ত হাট-বাজর. বাঁশ-ঝার. কলাবাগান গ্রামের কোন না কোন বাড়িতে চলছে জমজমাট জুয়ার আসর। এক শ্রেণীর অলস অসাধু মানুষ সমাজের শান্তি বিঘিœত করার লক্ষ্যে সার্বক্ষনিক মদ, জুয়া নানা কুকর্মে ব্যাস্ত থাকে। জুয়ারীদের সাথে লোভের বসবর্তি হয়ে জুয়াখেলে সর্বশান্ত হচ্ছে সাধারণ মানুষ।জুয়া খেলার ফলে পারিবারিক ও দাম্পত্ত জীবনে দেখাদিয়েছে বিচ্ছেদ, খুন-খারাপি। জুয়াখেলে কাঁচা পয়সার গরমে কেহবা র্স্বশান্ত হয়ে মাদকের নেশায় দিশেহারা। কৌশলী জুয়াড়ীরা থানা প্রশাসনের সাথে আতাত করে পালাক্রমে দিবালোকে অবৈধ জুয়ার আসর চালিয়ে থাকে।আলগারচর, কত্তিমারী,ইজলামারী,কাঠলবাড়ী,বাঘেরহাট,লাউবাড়ীগাছবাগান, লাউবাড়ী কলাবাগান,গেন্দার আলগার আনšদ বাজারের আশপাশে কলাবাগানে এসব খেলাচলে। এসব খেলার প্রতিবাদে ওইসব অঞ্চল থেকে বার-বার বিভিন্ন মাধ্যম ও মোবাইল ফোনে অভিযোগ দিলেও আমলে নেয়নি থানা কতৃপক্ষ। দাঁতভাঙ্গা ইউনিয় নের লাউবাড়ী এলাকার কলাবাগানের মালিক সফিকুল ইসলাম (মাষ্টার) শরবত আলী, সোহরাব, সাবদুল , মুনজিল, ওছমান,হাবিল উদ্দিন (মাষ্টার) আনোয়ার হোসেন, ও মোজাবফর হোসেন ইউপি সদস্য অভিযোগ করে বলেন, জুয়াড়ী আব্দুস শহীদ, জাহাঙ্গির, মোত্তালিব হেসেন, শুকুর আলী ও আব্দুস ছামাদসহ ১০,১২ জনের একটি জুয়াড়ীদল  সংঘ বদ্ধ হয়ে প্রতিনিয়ত সুবিধামত স্থান বদলিয়ে এসব জুয়া চালিয়ে থাকে। এমন জুয়ার বিষয়ে রৌমারী থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রুহানীকে অভিযোগ দিলে তিনি সেখানে পুলিশ পাঠানোর কথা বলেন। জুয়ার স্পটে পুলিশ না যাওয়ায় ১ঘন্ট পর ভাপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রুহানীকে ফোন দিলে তিনি উত্তেজিত হয়ে পুলিশ কারো চাকর নয়  ও অশ্লিল ভাষায় সাংবাদিককে গালিগালাজ করেন।