Site icon Aparadh Bichitra

কল্যান সমিতির নামে হচ্ছে কি? চলছে নুরুল আলমের দখলের মহা উৎসব

ঢাকা মহানগর এর উত্তরের উত্তরা ১০ নম্বর সেক্টর এর কল্যান সমিতি দখলের চলছে মহা উৎসব। উক্ত কল্যান সমিতির সাধারণ সম্পাদক নুরুল আলম এর নামে রয়েছে একাধিক দখল ও সংখ্যা লগুদের উপর নির্যাতনের অভিযোগ। এ ব্যপারে উত্তরা পশ্চিম থানায় একটি অভিযোগ ও দায়ের করেন অন্যনা মল্লিক, ১০নাম্বার কল্যান সমিতির অধিনস্ত ভেড়িবাদ এর নিচে রয়েছে শ্রী শ্রী রাধা চন্দ্র কৃষ্ণ মন্দীর এর উপরে ভাংচুর করেন ও সংখ্যা লঘুদের উপরে নির্যাতন করলে তার কোন বিচার নেয়নী। উত্তরা পশ্চিম থানা পুলিশ বরং হুমকি প্রদান করে সংখ্যা লঘুদের উপর। সংখ্যা লঘুদের ঐ মন্দীর ভেঙ্গে ১০ নাম্বার সেক্টর কল্যান সমিতির সাধারণ সম্পাদক নুরুল আলম একটি মার্কেট বানানোর পরিকল্পনা তৈরী করেন। শুধু দখলের মহাউৎসব নয় চলছে প্রতারনার সকল প্রকার কার্যকলাপ, তবে সরেজমিনে দেখা যায় দুইটি বাড়ী মালীক বিহীন ভাবে চলছে। এ বাড়ি দুটির মালিক কে? তারা কোথায় আছে? কেউ জানেনা। আর এই কল্যান সমিতির প্রতারনা শিকার হয় সাধারন ভোক্তা ফলে দেখার জেনো কেউ নেই। তবে বাড়ি দুইটির অনুসন্ধানে ভেরিয়ে আসে বেশ কিছু চাঞ্চল্যকর কাহিনি। ১০নং কল্যান সমিতির সাধারণ সম্পাদক নুরুল আলমের ভিবিন্ন প্রাকার তার ভাড়াটে পোষা ক্যাডার বাহিনীদের দ্বারা রাতের আধারে ঐ দুই বাড়ির মালিক ও ভাড়াটিয়াদের উত্তরা থেকে তাড়িয়ে দেয়া হয়। আর বাড়ি দুইটি কল্যান সমিতির সাধারণ সম্পাদকের দখলে আনার পায়তাড়া চলছে। শুধু বাড়ি দখলই নয়, প্রকাশ্যে চলছে আরো প্রতারনার কাহীনি। লাইভ ওয়ে প্রাইভেট লিঃ কোং এর কাছ থেকে প্রতি মাসে মাসোহারা নেয়া হতো প্রায় ৫,০০,০০০/- টাকা। এমনটা জানান ঐ কোম্পানির উত্তরা জোনের প্রধান আব্দুল কাদের। আর আব্দুল কাদেরের মূল পেসা হলো গ্রাম গঞ্জের সাধারন ছেলে-পেলেদের চাকুরির প্রলবন দেখিয়ে ভিটে মাটি বিক্রি করে চাকুরির নামে এম.এল.এম বানিজ্য। বর্তমানে ১০ নং সেক্টর কল্যাণ সমিতির নিজস্ব মনগড়া সংবিধান তৈরি করে চলছে। ১৯৯৬ সালে সংবিধানে দেওয়া আছে কোন সদস্য ঐ কল্যাণ সমিতির বাড়ি না হলে তা গ্রহণযোগ্য না। কিন্তু যার নেই কোন বাড়ি শশুরের বাড়িতে থেকে বর্তমানে সাধারণ সম্পাদক দাবীদার। তিনি একজন ভুমিদস্যু ও চাঁদাবাজ সহ একাধিক অভিযোগ রয়েছে তার নামে। গত মাসে ব্যাটারী চালিত অটোরিক্সার সাথে কল্যাণ সমিতির বেশকিছু ঝগড়া হয়। যার একমাত্র কারণ কল্যাণ সমিতির আওতায় এসে মাসোয়ারা না দেওয়ার জন্য। আর ঐ সব ভুইফোঁড় সংগঠনগুলো সম্পূর্ণ নিষেধ বলে মনে করেন সুশীল সমাজের লোকজন। এসব বিষয়ে উত্তরা ১০ নং সেক্টরের কল্যাণ সমিতির সাধারণ সম্পাদক নুরুল আলমের মুঠোফোনে জানতে চাইলে ২৮ তারিখ ৭:২৬ মিনিটে তার সাথে কথা বলতে চাইলে তিনি বিষয়টি এড়িয়ে যান।