ঘষামাজা মামলার সব ডকুমেন্ট

0
907

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার পে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন অসমাপ্ত অবস্থায় গতকাল মুলতবি ঘোষণা করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর বকশীবাজারে কারা অধিদফতরের প্যারেড মাঠে স্থাপিত ঢাকার বিশেষ জজ ড. মো. আখতারুজ্জামানের আদালতে আবার এর শুনানি হবে। এ দিন

একই আদালতে জিয়া চ্যারিটেবল মামলার শুনানির জন্য ধার্য রয়েছে। গতকাল বুধবার ঢাকার আলিয়া মাদরাসা মাঠে স্থাপিত ৫ নম্বর বিশেষ জজ ড. আখতারুজ্জামানের আদালতে এর শুনানি হয়। এর আগে গতকাল বেলা ১১টার দিকে এ আদালতে হাজির হন বেগম খালেদা জিয়া। বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার পে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করেন তার আইনজীবী আব্দুর রেজ্জাক খান। তিনি তার বক্তব্যে বলেন, বেগম খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক ক্যারিয়ারে শুধু কালিমা লেপনের জন্য মিথ্যা ও ভিত্তিহীন মামলায় তাকে নাজেহাল করা হচ্ছে। রাষ্ট্রপরে কোনো সাী তার বিরুদ্ধে সরাসরি কোনো অভিযোগ করেননি। : রেজ্জাক খান বলেন, জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় যত ডকুমেন্ট এসেছে তার সবই ‘ওভাররাইটিং-ঘষামাজা’। সব সাীরাই বলেছেন, তারা জানে না এগুলো (ওভাররাইটিং-ঘষামাজা) কে করেছে। ঘষামাজা, ঘষামাজা আর ঘষামাজা দিয়েই চলছে এই মামলা। : তিনি আরও বলেন, বেগম খালেদা জিয়ার একটি রাজনৈতিক জীবন রয়েছে। সেখানে কলঙ্ক দেয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। এটা অপপ্রয়াস মাত্র, এটা কোনো দিনই সফল হবে না। সার্বিকভাবে এটি একটি যুক্তিহীন মামলা। : আদালতে যুক্তিতর্ক উপস্থাপনে আবদুর রেজ্জাক খান বলেন, পত্র-পত্রিকায় কী লিখেছে- তা আমরা দেখতে চাই না। রাস্ত-ঘাটে কী সে­াগান দেয়া হচ্ছে- তা আমরা শুনতে চাই না। মামলা সংক্রান্ত বিষয়ে যত কোলাহলই থাক না কেন, এই বিচারাঙ্গনে তা প্রবেশ নিষেধ। তিনি বলেন, দুদকের আইনজীবীর প থেকে মামলা প্রমাণিত হয়েছে বলে সর্বোচ্চ সাজা দাবি করা হয়েছে। সর্বোচ্চ শাস্তি দিতে হলে সর্বোচ্চ কমপ্লায়েন্স দরকার। কিন্তু কীভাবে বেগম খালেদা জিয়া সম্পৃক্ত হলেন- কিছুই এখানে নেই। এফআইআর ও চার্জশিটে ঘটনাস্থল ও ঘটনার তারিখ- কিছুই মিল নেই। : আবদুর রেজ্জাক খান বলেন, ফৌজদারি আইনে বিচারে ৪০৯ ধারার অভিযোগ গঠন করা হয়েছে। এখানে গচ্ছিত করা হয়েছে- এ ধরনের কোনো তথ্য-প্রমাণ দিতে পারেনি প্রসিকিউশন। ৪০৯ ধারা ও ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারার কোনো উপাদান চার্জের মধ্যে সন্নিবেশিত হয়নি। এই চার্জ ডিফেক্টিভ। কোনো সাী আদালতে বলেননি যে, বেগম খালেদা জিয়া মতার অপব্যবহার করেছেন। : প্রধানমন্ত্রীর দফতরের অর্গানোগ্রাম ও সাীর বরাত দিয়ে তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রীর দফতরের বহু সচিব চাকরি করতেন। অনেক পরিচালক পদমর্যাদার লোকজন চাকরি করতেন। তারা কেউই এই মামলার সাী নন। এই মামলায় বেগম খালেদা জিয়া আর্থিক লেনদেন সংক্রান্ত কোনো অ্যাকাউন্ট পরিচালনা করেছেন বা পরিচালনার জন্য কাউকে নোটশিটে আদেশ দিয়েছেন- এমন কোনো নোটশিট আদালতে উপস্থাপনে ব্যর্থ হয়েছে প্রসিকিউশন। : দুপুর ১টা ৩৭ মিনিটের দিকে খালেদা জিয়ার পে এ দিনের মতো যুক্তিতর্ক উপস্থান শেষ হয়। এরপর জিয়া চ্যারিটেল ট্রাস্ট মামলায় আদালতে দুটি আবেদন দাখিল করেন বেগম খালেদা জিয়ার আইনজীবীরা। এর একটি হলো সাফাই সাী উত্তোলন করা ও অপরটি লিখিত আত্মপ সমর্থনের বক্তব্য না দিয়ে তা মৌখিকভাবে উপস্থাপনের সুযোগ দেয়া। আদালত শুনানি শেষে দুই আবেদনই নাকচ করেন। দুপুর ১টা ৪০ মিনিটের দিকে বিচারক এজলাস ত্যাগ করলে এরপর বেগম খালেদা জিয়াও আদালত প্রাঙ্গণ ত্যাগ করেন। তিনি আগামীকালও তার অসমাপ্ত বক্তব্য রাখবেন। পরে আরো তিনজন সিনিয়র আইনজীবী এ বিষয়ে বক্তব্য উপস্থাপন করবেন। তারা হলেন,  ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার, অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুবুর রহমান ও অ্যাডভোকেট এ জে মোহাম্মদ আলী। এর আগে মঙ্গলবার রাষ্ট্রপ যুক্তি উপস্থাপন শেষ করেন। রাষ্ট্রপরে আইনজীবী মোশাররফ হোসেন কাজল সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবি করে যুক্তি উপস্থাপন শেষ করেন। : গত ৫ ডিসেম্বর জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার জবানবন্দির শুনানি শেষ হয়। এরপর ১৯ থেকে ২১ ডিসেম্বর মামলাগুলোর যুক্তিতর্কের শুনানির তারিখ ধার্য করা হয়। একই সঙ্গে এ সময় পর্যন্ত তার জামিন মঞ্জুর করা হয়। : বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার জবানবন্দির সময়ে আদালতে উপস্থিত ছিলেন ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার, অ্যাডভোকেট আবদুর রাজ্জাক খান, অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন, অ্যাডভোকেট এজে মোহাম্মাদ আলী, ব্যারিস্টার আমিনুল হক, ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দীন খোকন, অ্যাডভোকেট সানাউলাহ মিয়া, ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, অ্যাডভোকেট সিমকী ইমাম খান, অ্যাডভোকেট হেলাল উদ্দিন, অ্যাডভোকেট শরিফ উদ্দিন মামুন, অ্যাডভোকেট নুরুজ্জামান তপন  প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। : অপরদিকে আদালতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, ড. আব্দুল মঈন খান, আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল আউয়াল মিন্টু, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আবুল খায়ের ভূইয়া, আব্দুস সালাম, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, বিএনপি চেয়ারপারসনের বিশেষ সহকারী শামছুুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, সাংগঠনিক সম্পাদক রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু, ফজলুল হক মিলন, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুস সালাম আজাদ, মহিলা দলের সভাপতি আফরোজা আব্বাস, সাধারণ সম্পাদক সুলতানা আহমেদ, ঢাকা মহানগর যুবদল উত্তরের সভাপতি এসএম জাহাঙ্গীর হোসেন, বিএনপি চেয়ারপারসনের মিডিয়া উইং সদস্য শামসুউদ্দিন দিদার উপস্থিত ছিলেন। : ওদের ছাড়া আমি যাবো না : বেগম খালেদা জিয়া : গতকাল বুধবার হাইকোর্টের মাজার গেট এলাকায় পুলিশ যখন নির্মম কায়দায় দলটির কর্মী ও সমর্থকদের ধরপাকড় এবং হাইকোর্টের ভেতরে পরিকল্পিতভাবে আটকিয়ে রেখে গেটে তালা মেরে রাখছিল তা দেখে বেগম খালেদা জিয়া গাড়ি থেকে নেমে পড়েন। তিনি পুলিশকে সাফ জানিয়ে দেন নেতাকর্মীদের ছাড়া না হলে তিনি সেখান থেকে এক পা-ও নড়বেন না। এ সময় নেতাকর্মীরা মুহুর্মুহু সে­াগান দেন। বাধ্য হয়ে পুলিশ নেতাকর্মীদের ছেড়ে দেন। এরপর নেতাকর্মীদের সঙ্গে নিয়েই বেগম খালেদা জিয়া গুলশানের বাসার উদ্দেশে রওনা হোন। : পুলিশি বাধা উপেক্ষা করে আদালতের পথে নেতাকর্মীদের ঢল : জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট ও জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার হাজিরা উপলক্ষে আদালতে যাওয়া ও আসার পথে মৎস্য ভবন, হাইকোর্ট, দোয়েল চত্বর, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা, চানখাঁরপুল ও আদালত প্রাঙ্গণের আশেপাশের সড়কে বেগম খালেদা জিয়াকে বহনকারী গাড়িকে ঘিরে ব্যাপক শোডাউন তৈরি করে ঢাকা মহানগর বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠন। মঙ্গলবার সকাল ১০টা থেকেই এ সব স্থানে নেতাকর্মীরা অবস্থান নেন। এ সময় বিভিন্ন শ্লোগানে মুখরিত হয়ে ওঠে পুরো এলাকা। “খালেদা জিয়া ভয় নাই, রাজপথ ছাড়ি নাই”, “খালেদা জিয়া এগিয়ে চল, আমরা আছি তোমার সাথে”, “জেল জুলুম হুলিয়া, নিতে হবে তুলিয়া” এ ধরনের অসংখ্য  শ্লোগান নেতা কর্মীদের কণ্ঠে শোনা যায়। : পুরান ঢাকার বকশীবাজারের বিশেষ আদালত থেকে গুলশানের বাসভবনে ফেরার পথে হাইকোর্টের ভেতরে অবস্থানরত হাজারো নেতাকর্মীকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী গেটে তালা দিয়ে আবদ্ধ করে রাখে। ভেতরে অবস্থানরত নেতাকর্মীরা যাতে রাস্তায় বের হতে না পারে সেজন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা হাইকোর্টে সব গেট তালা মেরে দেয়। হাইকোর্টের ভেতরে দলের নেতাকর্মীরা আটকা পড়েছেন এ সংবাদ পেয়ে মাজার গেটের সামনে এসে অবস্থান নেন বেগম খালেদা জিয়া। এ সময় তিনি প্রায় ১২ মিনিট গাড়িতে অবস্থান করে নেতাকর্মীদের জন্য অপো করেন। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বাধা উপেক্ষা করে এক পর্যায়ে রাস্তায় বেরিয়ে আসেন নেতাকর্মীরা। মাজার গেট থেকে হাইকোর্টের সামনে কদম ফোয়ারা পর্যন্ত আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা বিএনপি নেতাকর্মীদের গতিরোধ করার চেষ্টা করে। এক পর্যায়ে নেতাকর্মীদের প্রতিরোধের মুখে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বেগম খালেদা জিয়ার গাড়ি বহর সামনে অগ্রসর হতে সহযোগিতা করেন। জনতার ঢলে বকশীবাজারের আদালত থেকে বেরিয়ে দলের নেতাকর্মীদেরকে সঙ্গে নিয়ে এক ঘণ্টায় কাকরাইল মোড়ে পৌঁছান বেগম খালেদা জিয়া। পরে নেতাকর্মীদেরকে বিদায় জানিয়ে গুলশানের বাসভবন ফিরোজার উদ্দেশে রওনা করেন সাবেক এই প্রধানমন্ত্রী। বেগম খালেদা জিয়ার জন্য অপেমাণ ৩০-৩৫ জন নেতাকর্মীকে আটক করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি হাবিব-উন-নবী খান সোহেল, সাধারণ সম্পাদক কাজী আবুল বাশার, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শেখ রবিউল আলম রবি, ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আহসান উল্লাহ হাসান, সিনিয়র সহ-সভাপতি মুন্সি বজলুল বাসিদ আঞ্জু, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বেলাল চেয়ারম্যান, মুন্সিগঞ্জ জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক কামরুজ্জামান রতন, ঢাকা জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক খন্দকার আবু আশফাক, বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য আ ক ম মোজ্জামেল হক, জাতীয়তাবাদী যুবদলের সভাপতি সাইফুল আলম নিবর, সাধারণ সম্পাদক সুলতান সালাহউদ্দিন টুকু, সিনিয়র সহ-সভাপতি মোরতাজুল করিম বাদরু, যুগ্ম সাধারণ সম্পদক নূরুল ইসলাম নয়ন, সাংগঠনিক সম্পাদক মামুন হাসান, স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি শফিউল বারী বাবু, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম ফিরোজ, সাংগঠনিক সম্পাদক ইয়াছিন আলী, যুবদল ঢাকা মহানগর উত্তরের সভাপতি এসএম জাহাঙ্গীর হোসেন, সাধারণ সম্পাদক সফিকুল ইসলাম মিল্টন, সিনিয়র সহ- সভাপতি মোস্তফা কামাল রিয়াদ, সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শরিফ উদ্দিন জুয়েল, যুবদল দক্ষিণের সাধারণ সম্পাদক গোলাম মাওলা শাহীন, ছাত্রদলের সভাপতি রাজিব আহসান, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান আসাদ, সহ-সভাপতি আবু আতিক আল হাসান মিন্টু, ইকতিয়ার কবির, যুগ্ম সম্পাদক ওমর ফারুক মুন্না, মেহবুব মাছুম শান্ত, ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক সৈয়দ মাহমুদ, সাহিত্য ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক মিনহাজুল ইসলাম ভূইয়া, স্বেচ্ছাসেবক দল ঢাকা মহানগর উত্তরের সভাপতি ফখরুল ইসলাম রবিন, সাধারণ সম্পাদক গাজী রেজওয়ানুল হোসেন রিয়াজ, স্বেচ্ছাসেবক দল ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি এসএম জিলানী, ঢাকা মহানগর ছাত্রদল দক্ষিণের সভাপতি জহির উদ্দিন তুহিন, ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রদলের দফতর সম্পাদক তানভীর আহমেদ খান ইকরাম প্রমুখ নেতৃবৃন্দও শোডাউনে অংশ নেন। : বেগম খালেদা জিয়ার গাড়িবহর থেকে আটক ৩০ : জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় আদালতে হাজিরা শেষে বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার গাড়িবহরের সামনে থাকা মিছিলে পুলিশ বাধা দিয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। গতকাল বুধবার দুপুরে রাজধানীর কদম ফোয়ারার সামনে পুলিশের সাথে নারী নেত্রীদের ধস্তাধস্তির ঘটনা ঘটে। এ সময় পুলিশ ৩০ থেকে ৩৫ জনের মতো নেতাকর্মীকে আটক করে। শাহবাগ থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মিজানুর রহমান জানান, বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ফেরার পথে তার গাড়ি বহরের সামনে থাকা মিছিল থেকে বিভিন্ন মামলার আসামি সন্দেহে ৩০ জনকে গ্রেফাতার করা হয়। তাদের থানায় জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। যাচাই বাছাই শেষে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে জানায় পুলিশ।

Print Friendly, PDF & Email

মন্তব্য করুন

Please enter your comment!
Please enter your name here

fifteen + 10 =