জেলা প্রতিনিধি টাংগাইল,
“টাংগাইল সদর উপজেলা সাব রেজিষ্ট্রার অফিসে “সাব রেজিষ্টার, দলিল-লেখক সমিতি, প্রধান-সহকারী(মহরা), ক্যাশিয়ার (মহরা), দলিল-চেকার(মহরা), নকল-নবীশ, যোগসাজস করে প্রতিযোগীতা মুলক প্রতি মাসে কমপক্ষে ৫/৬ কোটি টাকা বিধি বহির্ভুত বেআইনী ভাবে আদায় করে বলে ভুক্তভোগীরা জানায়। সাব-রেজিষ্ট্রার অফিসে দলিল সৃষ্টির সংগে জরিত সকলেই সাব রেজিষ্ট্রারের নিয়ন্র্নে ও তত্ত্বাবধানে সংশ্লিষ্টদের মধ্যে বেআইনী বা বিধি বহির্ভুত কাজে প্রতিরোধ কল্পে বাধা ও প্রচলিত আইনে ব্যবস্হা না নেওয়ার অন্তরালে সই মুহুর (নকল) দলিলের খরচা ২৫৩/টাকার স্হলে ১৫০০/২০০০টাকা আদায়ের ইন্ধন দিয়ে বর্ধিত টাকার ২৫% হাতিয়ে নেয়। হাকিম কমিশনে বিধি সম্মত ফি ২০/১০০/২০০/৩০০ টাকার স্হলে ৫/২৫ হাজার টাকা আদায় করেন। ইনডেকস তল্লাশ ও বালাম অনুসন্ধানে সংশ্লিষ্ট পক্ষেকে রশিদ প্রদানে নিশ্চিৎ না করা। ১৯০৮ সনের রেজিষ্ট্রেশন আইনের ৮০ জি ধারার ৮নং বিধির “ক” উপবিধি হইতে “ছ” উপবিধিতে দলিল সৃষ্টিতে দলিল লেখকগনের পারিশ্রমিক সম্পর্কে প্রত্যেক কাজে নির্দিষ্ট পরিমান প্রাপ্যতা লিপিবদ্ধ আছে। সাব রেজিষ্টার মহরা(প্রধান সহকারী)কে নির্দ্দেশ দিয়ে নিজের জন্য দলিলের মুল্যমানের উপর ০.৫০% টাকা আদায়, ইন্সেপেক্টর জেনারেল অফ রেজিষ্ট্রেশন (আই,জি,আর)এর জন্য দলিল প্রতি ৫০০ শত টাকা, জেলা রেজিষ্ট্রারের জন্য দলিল প্রতি ৫০০শত টাকা, মহরা(দলিল চেকার) দলিল চেকিংয়ের নামে বিভিন্ন অজুহাতে দলিল প্রতি ২/৩ হাজার টাকা আর পান থেকে চুন খসলে ৫/১০ হাজার টাকা আদায় করে। মহরা (ক্যাশিয়ার) ফি নগদ আদায়ে মাএারিক্ত ও ভুয়া নামে বেনামে ফি আদায় করে। রেজিষ্ট্রেশনে দলিল সৃষ্টির সংশ্লিষ্ট পক্ষের উপস্হাপিত এসএ পরচা,বিএস পরচা, খারিজ পরচা, দাখিলা, ডিসি আর, ফটোকপি হলে প্রতিটিতে ৫০০ শত টাকা।আর যদি না থাকে তাহলে প্রতিটিতে ১/২ হাজার টাকা আদায় করে, গ্রহিতা হাজির না থাকিলে প্রতিজনে ৫০০/১০০০ টাকা নিয়েই হাজির মেনে নেয়, গ্রহিতা হাজির না থাকিলে ৫/৭ হাজার টাকা আদায় করে হাজির মেনে নেওয়া হয়। লেখক সমিতি নামক সিন্ডিকেটের সভাপতি,সেক্রেটারী আগত লেখক লাইসেন্স প্রার্থীদের জিম্মি করে সমিতির আওতায় প্রভাব খাটিয়ে কাজ করার অনুমতির নামে ৫০/৬০ হাজার টাকা আদায় ছাড়াও সিন্ডকেটের বিভিন্ন চাদা দেওয়া স্বীকার উক্তি নেওয়া হয়। পরে লেখকের মাধ্যমে প্রত্যেক দলিলের মুল্যমানের উপর ০.৫০% টাকা সিন্ডকেটের আঃ কুদ্দুছ সাব রেজিষ্ট্রার অফিসের মুল ফটোকে সাব রেজিষ্ট্রারের প্রবেশ পথ ঘেষে চেয়ার টেবিল পেতে আদায় করে সাব-রেজিষ্টার ও জেলা রেজিষ্ট্রারের জ্ঞতার্থে। দলিল লেখকগন সমিতি ও সিন্ডকেটের চরম মাএার নিস্পেষনের মধ্য দিয়ে পদার্পন তাছাড়া সমিতি নামক সিন্ডিকেটের ছএছায়ায় গড় মুল্য কমানো ও জাল পরচা,ডিসি আর, হাল পরচার সমাধান এবং ভুমি অফিসের অসাধু কর্মচারীদের সাথে যোগসাজসে বিধি বহির্ভুত খারিজ হাসিলে দলিল সৃষ্টি,এছাড়াও বেশীর চেয়ে বেশী উপার্জনে মরিয়া হয়ে ভুমি দস্যদের নামে অবৈধ কাগজ সৃষ্টির মাধ্যমে সরকারী বন,খাস,বেনামী জমি রেজিষ্ট্রেশন করা। সাধারন মানষের ভুমি কেনা বেচায় প্রয়োজন মত কাগজ না থাকিলেও রেজিষ্ট্রেশন নামের টাকা হাতিয়ে নেওয়ার ধান্ধা হাত ছাড়া হয়ে যাবার ভয়ে মিথ্যা তথ্য উপস্হাপনে দলিল সৃষ্টিতে কোট কাচারীতে মামলার জট। ৯৫% দলিল ত্রুটিযুক্ত এর ৭৫/৮০% দলিল ঝুকিপুর্ন মামলার শিকার ৫০/৫৫% এমতাবস্হায় ভুক্ত ভোগীদের জোরদাবী যাহাতে এই পরিস্হিতি গুরুত্ব সহকারে আমলে নিয়ে ব্যবস্হা নেওয়া হয়।