Site icon Aparadh Bichitra

ফারুক আহমেদ চৈাধুরীর ও হেলাল কমিশনারের অবধৈ ব্যাবসা

জামালপুর প্রতনিধি:
জামালপুর রেলষ্টেশনে ফারুক আহমেদ চৈাধুরীর শেল্ডারে হেলাল কমিশনারের সহযোগিতায় চলছে জামালপুর রেলষ্টেশনের আবাসিক হোটেলগুলোতে পতিতা ব্যবসা।

 

ফারুক আহমেদ চৈাধুরীর শেল্ডারে হেলাল কমিশনারের সহযোগিতায় চলছে জামালপুর রেলষ্টেশনে ৮-১০ টি আবাসিক হোটেলে প্রতিনিয়ত পুলিশী ব্ল্যাকমেইল এই ব্ল্যাকমেইলের কারণ হচ্ছে জামালপুর রেলষ্টেশনে প্রত্যকটি হোটেলে সন্ধা হলে চলে দেহ ব্যবসা জামালপুর রেলষ্টেশনে ডজন খানেক পতিতা এই দেহ ব্যবসার সাথে জড়িত সন্ধা হলে প্রত্যক টি হোটেলে খদ্দর নিয়ে যৌন পিপাশা মিটাই এই আবাসিক হোটেল গুলোতে বিভিন্ন জেলা উপজেলা শহর উপশহর থেকে ছাত্র ও যুব সমাজ এসে পতিতাদের নিয়ে এই হোটেলগুলো তে রাত্রিযাপন করে যৌন পিপাসা মিটান । যে সকল হোটেলগুলো যৌন ব্যবসার সাথে জড়িত তাদের মধ্যে হলো হোটেল ময়ন উদ্দিন প্রোঃ মোঃ আঃ হামিদ তোতা, হোটেল অন্তি প্রোঃ মোঃ হাবিবুর রহমান হবি , হোটেল মহানগর প্রোঃ মোঃ রবিন , হোটেল সুয়ান প্রোঃ মোঃ সাজু মিয়া , হোটেল রহমত আলী প্রোঃ মোঃ সিদ্দিক মিয়া , হোটেল মনে রেখো প্রোঃ মোঃ জয়নাল আবেদিন , হোটেল মমতা প্রোঃ মোঃ রাজু মিয়া , মন্ডল গেষ্ট হাউস প্রোঃ মোঃ মান্নান জামালপুর সদর থানার পুলিশ এস.আই এ.এস.আই এসে হোটেলগুলো র্সাচ করে খদ্দরদের ধরে নিয়ে মোবাইল, টাকা-পয়সা ছিনতাই করে ছেড়ে দিচ্ছে।