মোঃ ফজলুরঃ রাজধানীর উত্তরখান শাহ্কবির মাজার সংলগ্ন প্রধান সড়কের পাশ ঘেষে গড়ে উঠেছে ই হক বেকারি এন্ড ফুড প্রোডাক্ট কারখানা। এ কারখানা বেকারি পন্য উৎপাদনের মান সম্পর্কে রোববার সাড়ে ১২ টার দিকে জাতিয় ভেজাল প্রতিরোধ ফাউন্ডেশনের প্রতিনিধি ও সাংবাদিক গেলে জানতে গেলে সেখানে দেখাযায় বেকারি উৎপাদিত কারখানার কারখানার ভিতরে আলোর স্বল্পতা,তেলা পোকা,মাকড়সার জাল পরিবেশ অত্যান্ত নোংরা এমনকি কোন কোন কেক উৎপাদিত ট্রেতে ভেগনো ধরে গেছে সেই পরিবেশেই তৈরি হচ্ছে বেকারি পন্য সামগ্রী। এ বিষয়ে কারখানার পরিচালকের সঙ্গে দেখা করে কথা বলতে চাইলে কারখান কর্মচারি বলে কারখানার মালিক ও ম্যানেজার কেউনাই। তখন কারখানার মালিক হাসান সাহেবে সাথে মোবাইল ফোনে কথা বললে তিনি বলে নামাজে যাচ্ছেন নামাজ থেকে ফিরে এসে সাংবাদিদের সাথে কথা বলবেন।
এদিকে নামাজ শেষ হয়ে গেলে পরবর্তিতে আবার ভেজাল প্রতিরোধ ফাউন্ডেশনের প্রতিনিধি মোবাইলে কল করলে তিনি বলেন উত্তরা যাচ্ছে এভাবে সংবাদ মাধ্যম কর্মীদের সঙ্গে দেখা করে না। এদিকে কারখানার উৎপাদিত (কেক,বিস্কুট,চানাচুর ইত্যাদি)পন্যের মোড়কে কোন উৎপাদিত মেয়াদের ও মেয়াদ শেষ হওয়ার তারিখ এবং বিএসটিআই(বাংলাদেশ ষ্ট্যান্ডার্ড টেষ্টিং ইনিষ্টিটিউট)কোন অনুমোদিত কোড দেখা যায়নি। কারখানার কর্মচারির নিকট থেকে জানতে পারাযায় তাদের বেকারি উৎপাদিত পন্য তৈরির জন্য গ্যাস তৈরি হয় আর এ গ্যাস সম্পর্কেও রয়েছে তাদের ব্যাপক দুনিতী। কারখানায় আরো দেখাযায় কয়েক জন শিশু শ্রমিক। আমাদের বাংলাদেশে শিশু শ্রম আইনত দন্ডনিও অপরাধ থাকলে তা না মেনে এসব অসাধু ব্যবসায়িরা তাদের কারখানায় অল্প বেতন দিয়ে তাদের কারখানায় কাজ করতে দেখাযায়। এই যদি হয় কারখানা বেকাররি গুলির অবস্থা তাহলে আমরা কি খাচ্ছি নাজেনে ?