পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়ের মাননীয় মন্ত্রী ব্যারিষ্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদের স্বাক্ষরিত আধা সরকারী পত্র ৩০.১.১৮ইং তারিখে সিনিয়র সচিব জনপ্রশাষন মন্ত্রণালয়ের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগের জন্য প্রস্তাব প্রেরন করা হলে সেই থেকেই বন বিভাগে এবং বাহিরে আলোচনা ছিল কে হচ্ছে নতুন প্রধান বন সংরক্ষক, সকল জল্পনা কল্পনার অবসান ঘটিয়ে ১৯.৩.১৮ ইং তারিখে বৈদেশিক ও চুক্তি শাখায় স্বাক্ষরিত চিঠিতে সব আলোচনার সমাপ্তি ঘটে।
নতুন করে প্রধান বন সংরক্ষক সফিউল আলম চৌধুরী এর দুই বছর চাকুরীর মেয়াদ বৃদ্ধি করা হয়। এই চাকুরীর মেয়াদ বৃদ্ধির ফলে সৃষ্টিশীল কাজের গতি আরও বৃদ্ধি পাবে এমনটাই মনে করেন বন বিভাগের কর্মকর্তা কর্মচারীগন। বন বিভাগের গৌরব উজ্জল সাফল্যময় হারানো দিনগুলি সফিউল আলম চৌধুরী এর নেতৃত্বে ফিরে পাবে,সবুজ থেকে আরও সবুজে পরিনত হবে বাংলাদেশের বনাঞ্চল। উষ্ণায়ন যুগে বন বিভাগ আরো সচেতন না হলে বন এবং বনভুমির পরিমান হ্রাস পাইতে পারে এমনটাই ধারনা অভিজ্ঞ মহলের। বন বিভাগের নিয়োগ এবং দীর্ঘ দিনের পদোন্নতির জটিলতার নিরসনে সফিউল আলম চৌধুরী প্রধান বন সংরক্ষক প্রজ্ঞা এবং বিচক্ষনতা দিয়ে বন বিভাগকে আগামী দিন আরো সু-সংগঠিত করবেন।