হাবিব সরকার স্বাধীনঃ
হোগলাকান্দি সমাজ কল্যাণ সংস্থা সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি সংস্থার নাম, এখন সবার মুখে মুখে জয়ী গান, হোগলাকান্দি সমাজ কল্যাণ সংস্থা ২য় বর্ষ শেষ করে ৩য় বর্ষে পদার্পণ করতে যাচ্ছে?
হোগলাকান্দি সমাজ কল্যাণ সংস্থা অত্যান্ত গৌরব ও সফলতার সাথে দুই বছর শেষ করার পিছনে যারা কাজ করেছেন। তারা হয়েছেন। বর্তমান প্রধান কাজী সারোয়ার জাহান সরকার, সাবেক মনির সরকার, ও জহির মাস্টার,( মহিউদ্দীন) বাদল মেম্বার, সাবেক মেম্বার আমির হামজা, রাসেল হালাদার, মাফুজ সরকার, রুবেল সরকার,ডালিম আহম্মেদ, লিটন রানা, সাকিল ইসলাম, আরো অনেক বন্ধুরা যাদের কস্টের টাকা সমাজের দুঃখী মানুষের মুখে হাঁসি ফুটেছে। তাদের সকলকে এলাকাবাসীর পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাচ্ছি। ২০১৬ সালের পহেলা মার্চে শুভ আগমন হয়েছিল। হোগলাকান্দি সমাজ কল্যাণ সংস্থার ?দেশে বিদেশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা ১৫ড় থেকে আরো অনেক যুব সমাজকে একত্রিত করে এই শুভ প্রচেষ্টা আজ সার্থক।সকলের সর্বত্র অক্লান্ত পরিশ্রম ও সু-চেষ্টার মধ্য দিয়ে। বিগত দুই বছরে সফল হয়েছে। সকল কার্যক্রম ? সর্বত্র জুড়ে ফুটে উঠেছে এর জয়গান। হোগলাকান্দি সমাজ কল্যাণ সংস্থা অবহেলিত, বঞ্চিত মানুষের সুখ-দুঃখ প্রতিফলনে এবং আর্থ সামাজিক উন্নয়নে মুখপত্র হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ও অবদান রাখছে। হোগলাকান্দি সমাজ কল্যাণ সংস্থা প্রধান সারোয়ার সরকার, তিনি বলেন।
তিনি বলেন আমার পক্ষ থেকে সবাইকে আমার আন্তরিক মোবারকবাদ ও শুভেচ্ছা জানিয়ে সংস্থার উত্তরোত্তর অগ্রগতি ও
সমৃদ্ধি কামনা করি। ও আমি মনে করি।
আমরা চাইলে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে পারি। কারণ মানুষ চাইলে সব কিছু পারে।
অপরাধ বিচিত্রার অনুসন্ধানে দেখেছি।
হোগলাকান্দি সমাজ কল্যাণ সংস্থার চেষ্টা শুধু অসহায় মানুষের পাশে থেকে সেবা করা, দেশের উন্নয়ন করা, মসজিদ, রাস্তা ঘাট, ইত্যাদি।সবার চিন্তা ভাবনা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যে ভাবে দেশকে উন্নয়নের দিকে এগিয়ে নিতে চায়। আমরা সেই ভাবে সুন্দর একটি বাঞ্ছারামপুর পরিচয় করিয়ে দিতে চাই। সবাই মিলে মিশে কাজ করবো, আমাদের দেখে সবাই বলবে আসুন। আমরা হোগলাকান্দি সমাজ কল্যাণ সংস্থা মত সমাজের অসহায় মানুষ পাশে থাকি।সবাই চেষ্টা করলে আমরা একদিন বাংলাদেশ ক্ষুধা মুক্তো করতে পারবো,
আসুন আমরা ভালবেসে বলি দশে মিলে করি কাজ, কাজী সারোয়ার জাহান সরকার বলেন সংস্থা প্রধান আমি নয়। হোগলাকান্দি সমাজ কল্যাণ সংস্থা সবাই।