ওসি মুগদা থানা, সবুজবাগ থানা, শাহজাহানপুর, জিআরপি থানা, খিলগাঁও এর য়োগসাজেশে চলে মাদক বাণিজ্য

0
2429

তাসমিয়া জেসমিনঃ রাজধানীর প্রাণকেন্র বাণিজ্যি এলাকা মতিঝিলের পাশে মুগদা, মান্ডা, মানিক নগর, রেলওয়ে মেথর পট্টি, কমলাপুর, খিলগাঁও এলাকা। বহুল আলোচিত এসব এলাকা গুলো ঘনবসতি পূর্ণ দেহব্যবসা, মাদক, চুরি ডাকাতি, খুন রাহাজানি, ছিন্তায়ের জন্য কুখ্যাত। এসব এলাকাগুলোতে এমন কোন অপরাদ নেই যা এখানে হয় না। প্রতিটা অপরাধী বুক ফুলিয়ে চলে ওসিদের অবদানে। মাসহারাতো তাদের আছেই আবার তাৎক্ষণিক অপরাদের জন্য আলাদা প্রমেন্ট। যারা দিতে দেরি করে তারা হয় আসামী সে ক্ষেতরে আবার পকেট ভারী হয় ভিন্ন ভিন্ন ভাবে। খিলগাঁও থানায় গত কিছুদিন আগে শাপলা মাল্টিপারপাস সমিতির আসামী ১০ কোটি টাকা আত্বসাতের আসামী জামাই আদরে থাকে। মগদা থানায় প্লাট বিক্রি ও বন্ধকের নামে প্রায় ২ কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়া মানছুন নাহার মায়া প্রতারনার দায়ে এলাকা বাসীর চাপে বহুবার থানায় আসে এবং মামলা হয় সে মানছুন নাহার মায়া আবার জামিনে বেড়িয়ে আাসে ওসি এনামুলের অবদানে। এই থানা গুলোতে প্রতি সপ্তাহে বিয়ার বাবু, শাজু, জমিলা, রানু ওসশান মন্ডল (কানা) বাংলামদ সুলতানা।

ল্যাংরা তপন, মুকুল, মিলন, ভুট্ট, আলী, লিটন, শরীফ মোল্লা, নাছির ফেন্সিডিল সাপ্লাইয়ার । মাদকের সাথে সম্পৃক্ত থাকার অভিযোগে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহীনির কঠোর অভিযানে মুগদা থানার সাত পুলিশ কর্মকর্তার নামে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) আভ্যন্তরীণ অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসে। সাত পুলিশ কর্মকর্তাকে মুগদা থানা থেকে প্রত্যাহার (ক্লোজড) করে রাজার বাগ পুলিশ লাইনসে সংযুক্ত করা হয়। গত মার্চ মাসের মাঝামাঝি তাদেরকে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়ে বলে ডিএমপি সুত্র জানায়। ওসি এনামুল অপরাধ বিচিত্রাকে জানায়। কিন্ত যারা মাদকের সাথে সরাসরি জড়িত যারা ওসি মুগদা, ওসি শাজাহানপুর, ওসি খিলগাঁও, ওসি সবুজবাগ, ওসি জিআরপি, এর নির্দেশে মাদক ব্যবসায়ী দের বড় রকমের মাসহারা সাপ্তাহিকের বিনিময়ে সহ্যোগীতা করে তারা এখনও তদন্তে ধরা পরে নাই। এএস আাই সবুজ, কন্সটেবল হাবীব, কন্সটেবল নাজমুল বাদ পড়ে যায়।শাজাহানপুর থানার এএসআই মামুন, এসআই রহমান যারা প্রতিদিন মেথর পট্টিতে ডিউটি আসলেই সকাল বিকাল ৮ হাজার টাকা পায় এবং থানা পায় প্রতি সপ্তাহে ১০,০০০/। মাদকের প্রত্যেকটা স্পট থেকে সপ্তাহ পায়। ওসি এনামুল আর যায় কঠোর নিরাপ্তার সাথে মাদক বিরুধী অভিযান চালান মাদক মুক্ত করার লক্ষে। অল্লি-গল্লিতে যতটুকু দেখা যায় তা রাজনৈতিক নেতাদের সহযোগিতায় চলছে বলে চালিয়ে যায় । এদেকে কি প্রশাসন দেখতে পায় না?

Print Friendly, PDF & Email

মন্তব্য করুন

Please enter your comment!
Please enter your name here

5 × four =