দশমিনা প্রতিনিধিঃ
পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলার সদর ইউনিয়নের কাটাখালী গ্রামের রফিক দফাদারের ছেলে সোহাগ তুচ্ছ ঘটনার জের ধরে আজ ১৬ জুন সন্ধ্যা ৭টার সময় দফাদার বাড়ীর সামনের পাকা রাস্তার উপরে পূর্ব থেকে ওৎপেতে থাকা সোহাগ একই গ্রামের বাসিন্দা রহিম মেস্তুরীর ছেলে ফিরোজ(২৫)কে এলোপাথারী পিটিয়ে গুরুতর রক্তাক্ত জখম অবস্থায় রাস্তার উপর ফেলে রেখে পালিয়ে যায়। যার একটি লাঠির আঘাত লাগে ফিরোজের মা্থার বাম পাশে আঘাত হানে মারাক্তক রক্তাক্ত জখম হয়ে রাস্তার পাশে পরে যায়। পরে পথচারীরা আহত ফিরোজকে উদ্ধার করে দশমিনা হাসপাতালে ভর্তি করে।
কর্তব্যরত চিকিৎসক ফিরোজের অবস্থার অবনতি দেখে বরিশাল শেরেই বাংলা চিকিৎসা মহাবিদ্যালয় প্রেরন করেন। ঘটনা সম্পর্কে থানা পুলিশকে অবহিত করানো হয়েছে,এবং এস আই সাজ্জাদ আহত ফিরোজকে হাসপাতালে দেখেছেন। এরিপোর্ট লিখা পর্যন্ত মামলার প্রস্তুতি চলছিল বলে যানায় ফিরোজের পরিবার। ইতিপূর্ব সোহাগ অটো রিক্সা গ্যারেজে তিনজন ড্রাইভারকে কারেন্টে শক করে মারতে চেয়ে্রছিল বলে যানায় ভুক্তভোগী অটো চালক কামাল। কামালও দশমিনা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। কামালের দাবী,মাত্র এক মিনিটের জন্য তিনজনই মৃত্যুর দুয়ার থেকে ফিরে আসে এই ফিরোজের বুদ্ধি মত্তার কারনে। সেই ঘটনাকে কেন্দ্র করেই ফিরোজকে হত্যার উদ্দেশ্য পিছন থেকে আঘাত করে সোহাগ।