আগামী নির্বাচনে মনোনয়নপ্রত্যাশী একঝাঁক তারুণ্য

1
2359

বিশেষ প্রতিবেদক: অতি সন্নিকটে জাতীয় সংসদ নির্বাচন। অক্টোবর মাসে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হবে। ফলে দলের নীতিনির্ধারক ও নির্বাচনী এলাকার মানুষের মন জয় করতে দৌড়ঝাঁপ বাড়িয়ে দিয়েছেন মনোনয়ন প্রত্যাশী প্রার্থীরা। তরুণ নেতারা বেশি মনোনয়ন পেতে পারেন এমন প্রচার রয়েছে। নৌকার জয় নিশ্চিত করতে বিভিন্ন আসনে বিতর্কিত, ব্যর্থ সংসদ সদস্যদের বদলে তরুণ পরিচ্ছন্ন ভাবমূর্তির নতুন মুখ আসার সম্ভাবনা অনেকটা নিশ্চিত। এরই মধ্যে সবুজ সংকেত দেওয়া হয়েছে অনেক সাবেক ছাত্রনেতাকে। আরো কয়েক ডজন নেতা জোরালো বিবেচনায় আছেন বলে জাতীয় দৈনিকে প্রকাশ হয়েছে। আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক। দীর্ঘদিন ধরে সংগঠনের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। দলের গুরুত্বপূর্ণ পদে থাকলেও এখনো জনপ্রতিনিধি হওয়ার সুযোগ পাননি। নেত্রকোনা-৩ আসনে নির্বাচনী এলাকায় নিয়মিত গণসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছেন। সেখানে দলীয় নেতাকর্মীদের মধ্যে নিজের শক্ত অবস্থানও তৈরি করেছেন।

আগামী নির্বাচনে আসনটিতে অসীম কুমার উকিলের মনোনয়ন পাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি এনামুল হক শামীম বর্তমানে আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক। তরুণ এ নেতা সাংগঠনিক কাজে নিবেদিত। কেন্দ্রীয় রাজনীতিতে এরই মধ্যে নিজের অবস্থান পোক্ত করেছেন। কয়েক বছর ধরেই নির্বাচনী এলাকায় নিয়মিত গণসংযোগ করছেন। আগামী নির্বাচনে শরীয়তপুর-২ আসনে মনোনয়ন পাওয়ার জোরালো দাবিদার শামীম। আওয়ামী লীগের উপপ্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন চট্টগ্রাম-১৫ আসনে মনোনয়ন পেতে পারেন। এক-এগারোর সময়ে শেখ হাসিনার কারামুক্তির আন্দোলন সংগঠিত করার পেছনে তৎকালীন আওয়ামী লীগের উপকমিটির সহসম্পাদক আমিন সক্রিয় ভূমিকা রেখেছেন। যুদ্ধাপরাধের দায়ে জামায়াত নেতা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর ফাঁসির রায়ের পর চট্টগ্রামের লোহাগাড়া উপজেলায় দলটির নেতাকর্মীদের তা-ব মোকাবেলায় মাঠে থেকে সাহসী ভূমিকা রাখায় আওয়ামী লীগের নেতাদের প্রশংসা কুড়ান তিনি। মাগুরা-১ আসনে মনোনয়ন পাওয়ার সম্ভাবনা জোরালো সাবেক ছাত্রলীগ নেতা সাইফুজ্জামান শিখরের। বেশ কিছুদিন ধরেই এ আসনে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন শিখর। তাঁর বাবাও আসনটিতে জনপ্রিয় সংসদ সদস্য ছিলেন। শিখর ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার গঠনের পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার একান্ত সচিব হন। তিনি দীর্ঘদিন সুনামের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেছেন। বরিশাল-৪ আসনে মনোনয়ন পেতে পারেন দলটির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ড. শাম্মী আহমেদ। তাঁর বাবা প্রয়াত আওয়ামী লীগ নেতা মহিউদ্দিন আহমেদ এ আসনের একাধিকবার সংসদ সদস্য ছিলেন। ফলে আসনটিতে পারিবারিকভাবেই রাজনৈতিক শক্ত অবস্থান আছে শাম্মীর। পটুয়াখালী-১ আসনে মনোনয়ন পেতে পারেন আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক আফজাল হোসেন। আসনটি মহাজোটের সমীকরণে জাতীয় পার্টিকে ছেড়ে দিয়েছে আওয়ামী লীগ। এবারের নির্বাচন জোটগতভাবে না হলে এ আসনে আফজাল হোসেনই হবেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী। নরসিংদী-৫ আসনে মনোনয়ন পাওয়ার জোরালো সম্ভাবনা রয়েছে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সদস্য এ বি এম রিয়াজুল কবির কাওছারের। আসনটিতে নানা কারণে বিতর্কিত হয়ে পড়েছেন বর্তমান সংসদ সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী রাজিউদ্দিন আহমেদ রাজু। ফলে পরিচ্ছন্ন ভাবমূর্তির কাওছারকে প্রার্থী করার সম্ভাবনা বেশি। সংরক্ষিত আসনের সংসদ সদস্য মেহজাবিন খালেদ বেবি মনোনয়ন পেতে পারেন জামালপুর-২ আসনে। মুক্তিযুদ্ধের সেক্টর কমান্ডার খালেদ মোশাররফ বীর-উত্তমের সন্তান মাহজাবিন এরই মধ্যে এই নির্বাচনী এলাকার সাধারণ মানুষের মধ্যে বিশেষ গ্রহণযোগ্যতা তৈরি করেছেন। ঢাকা-৪ আসনে মনোনয়নের জোরালো দাবিদার সংরক্ষিত আসনের সংসদ সদস্য সানজিদা খানম। তিনি নবম সংসদে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক আবদুস সোবহান গোলাপ মাদারীপুর-৩ আসনে মনোনয়নপ্রত্যাশী। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিশেষ সহকারীর দায়িত্বে থাকা গোলাপ দলীয় মনোনয়ন পেতে জোরালো চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। নিজের এলাকায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, হাসপাতাল, কৃষি ব্যাংকসহ নানা প্রতিষ্ঠান করে এলাকায় অবস্থান তৈরির চেষ্টা চালাচ্ছেন। দিনাজপুর-১ আসনে মনোনয়ন পাওয়ার জোরালো সম্ভাবনা রয়েছে সাবেক ছাত্রলীগ নেতা আবু হুসাইন বিপুর। তিনি ছাত্রলীগের সাবেক সহসভাপতি ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক। বীরগঞ্জ পৌর আওয়ামী লীগের সদস্য বিপু স্থানীয় নেতাকর্মীদের মাঝে বেশ জনপ্রিয়। কিশোরগঞ্জ-৫ ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক অজয় কর খোকনের মনোনয়ন পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। পরিচ্ছন্ন ভাবমূর্তির এই সাবেক ছাত্রনেতা দীর্ঘদিন ধরেই নিজের নির্বাচনী এলাকার নেতাকর্মীদের নিয়ে নানা কর্মসূচি পালন ও জনসংযোগ করে যাচ্ছেন। এলাকায় সাধারণ ভোটারদের মধ্যেও বিশেষ অবস্থান তৈরি করেছেন তিনি।
চট্টগ্রাম-১০ আসনে বিজিএমইএর প্রথম সহসভাপতি মাঈনউদ্দিন আহম্মেদ মিন্টু আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী। অনেক দিন ধরেই এলাকায় গণসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছেন। আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারণী পর্যায়েও নিয়মিত যোগাযোগ রাখছেন। ফলে আসনটিতে এ ব্যবসায়ী নেতাকে নৌকার প্রার্থী হিসেবে দেখা যেতে পারে। ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মাহফুজুল হায়দার চৌধুরী রোটন চট্টগ্রাম-৬ আসনে মনোনয়ন পাওয়ার চেষ্টা চালাচ্ছেন। নির্বাচনী এলাকায় সরকারের উন্নয়ন কর্মকা-ের প্রচার ও গণসংযোগ চালাচ্ছেন। কক্সবাজার জেলা ছাত্রলীগের বর্তমান সভাপতি ইশতিয়াক আহমেদ জয় কক্সবাজার-৩ আসনে মনোনয়ন প্রত্যাশী। সদর-রামু আসনে ব্যাপক গণসংযোগ করছেন তিনি। আগামী নির্বাচনে মনোনয়ন পাওয়ার লক্ষ্যে দীর্ঘদিন ধরেই মাঠে কাজ করছেন। এমনকি নির্বাচনী এলাকায় “শেখ হাসিনার উন্নয়নের গল্প” শীর্ষক অনুষ্ঠান প্রচারে বেশ প্রসংশিত হয়েছেন। রাজনৈতিক ও সামাজিক কর্মসূচিতে বরাবরেই সরকারের সুনাম ধরে রেখেছেন। পঞ্চগড়-১ আসনে মনোনয়ন পেতে পারেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এটুআই প্রকল্পের জনপ্রেক্ষিত বিশেষজ্ঞ নাঈমুজ্জামান মুক্তা। তিনি ইতিমধ্যে নির্বাচনী এলাকায় বিশেষ জনপ্রিয়তা পেয়েছেন। চুয়াডাঙ্গা-১ আসনে মনোনয়ন পেতে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন যুবলীগের সভাপতিম-লীর সদস্য শেখ শামসুল আবেদীন খোকন। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি খোকন বর্তমানে চুয়াডাঙ্গা জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান। আগামী নির্বাচনে মনোনয়ন পেতে অনেক দিন ধরেই এলাকায় গণসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছেন।
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনে মনোনয়ন পেতে পারেন যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ড. সাজ্জাদ হায়দার লিটন। প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধা ও শাহজাদপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আবদুল মতিন মোহনের সন্তান লিটন অতিরিক্ত সচিবের মর্যাদায় ডেইরি কাউন্সিলের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি বিশ্বশান্তি পরিষদ বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক এবং মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ড কাউন্সিলের প্রধান উপদেষ্টা।
বনানী থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মীর মোশাররফ হোসেন সিরাজগঞ্জ-৫ আসনে মনোনয়নপ্রত্যাশী। ছাত্রলীগে যুক্ত হওয়ার মধ্য দিয়ে রাজনীতিতে আসেন। আশির দশকে স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ হন। ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট আওয়ামী লীগের সমাবেশে গ্রেনেড হামলায়ও আহত হয়েছিলেন মোশাররফ। বৃহত্তর গুলশান থানা ছাত্রলীগের সভাপতি, গুলশান থানা আওয়ামী লীগের গুরুত্বপূর্ণ একাধিক পদ, সিরাজগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ছিলেন। সিরাজগঞ্জ-৫ আসনে আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে চলেছেন।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ আওয়ামী লীগের মনোনয়নের জোরালো দাবিদার যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য আনোয়ার হোসেন। তিনি স্থানীয় ছাত্রলীগের মধ্য দিয়ে রাজনীতিতে যুক্ত হয়ে প্রায় ৫০ বছর ধরে আওয়ামী লীগের পক্ষে কাজ করে যাচ্ছেন। নিজের সাংগঠনিক দক্ষতায় প্রত্যন্ত এলাকা থেকে উঠে এসে যুবলীগের কেন্দ্রীয় ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের দায়িত্বও পালন করেছেন। আগামী নির্বাচনে মনোনয়ন পাওয়ার লক্ষ্যে দীর্ঘদিন ধরেই নির্বাচনী এলাকায় রাজনৈতিক ও সামাজিক কর্মসূচিতে অংশ নিচ্ছেন।
মানিকগঞ্জ-৩ আসনে মনোনয়নপ্রত্যাশী জেলা আওয়ামী লীগের শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক তোছাদ্দেক হোসেন খান টিটো। এফসিসিআইয়ের একাধিকবার নির্বাচিত পরিচালক টিটো দলের নেতাকর্মীদের মাঝে বিশেষ গ্রহণযোগ্যতা তৈরি করেছেন। নির্বাচনী এলাকায় গণসংযোগের মধ্য দিয়ে সাধারণ মানুষের কাছেও প্রিয়ভাজনও হয়ে উঠেছেন।
ফরিদপুর-১ আসনে মনোনয়নপ্রত্যাশী ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক খান মঈনুল ইসলাম মোস্তাক। তিনি ছাত্রলীগের আন্তর্জাতিক সম্পাদক, কার্যনির্বাহী সদস্য পদেও দায়িত্ব পালন করেছেন।
মুন্সীগঞ্জ-১ আসনে অনেক দিন ধরে গণসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছেন সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গোলাম সারোয়ার কবীর। স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে কবীরের মনোনয়ন পাওয়ার সম্ভাবনা নিয়ে ব্যাপক আলোচনা চলছে।
পিরোজপুর-৩ আসনে মনোনয়নপ্রত্যাশী জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য তাজউদ্দিন আহমেদ। বর্তমানে যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সহসম্পাদক তাজউদ্দিন ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় আন্তর্জাতিক উপসম্পাদকও ছিলেন। দীর্ঘদিন ধরেই নির্বাচনী এলাকার মানুষের মন জয়ের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন তিনি।
ঢাকা-১৫ আসনে নিয়মিত গণসংযোগ করছেন ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এস এম মান্নান কচি। ব্যবসায়ী এই নেতা এর আগেও একাধিকবার আসনটিতে মনোনয়ন চেয়েছেন। এবারে আসনটিতে আওয়ামী লীগের প্রার্থী পরিবর্তন হলে মনোনয়ন পেতে পারেন তিনি।
এছাড়াও আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সদস্য মারুফা আক্তার পপি জামালপুর-৫ আসনে মনোনয়ন পেতে পারেন। কুমিল্লা-৬ আসনে মাসুদ পারভেজ খান ইমরান, নেত্রকোনা-৫ আসনে প্রকৌশলী তুহিন আহমদ খান, ঢাকা-১৮ আসনে নাজমা আক্তার, নেত্রকোনা-৪ আসনে শফি আহমেদ, নড়াইল-১ আসনে ফজিলাতুন নেসা বাপ্পি, ঝালকাঠি-১ আসনে মনিরুজ্জামান মনির, গাইবান্ধা-৫ আসনে মাহমুদ হাসান রিপন, বাগেরহাট-৪ আসনে এইচ এম বদিউজ্জামান সোহাগ, পিরোজপুর-১ আসনে সাজ্জাদ সাকিব বাদশা মনোনয়ন পেতে চেষ্টা চালাচ্ছেন।
ময়মনসিংহ-৭ আসনে নুরুল আলম পাঠান মিলন, নাটোর-৪ আসনে আহম্মদ আলী মোল্লা, পটুয়াখালী-২ আসনে জোবায়দুল হক রাসেল, ফরিদপুর-২ আসনে জামাল হোসেন, চুয়াডাঙ্গা-২ আসনে হাশিম রেজা, সাইফুদ্দিন নাসির ফেনী-২,এ এইচ এম মাসুদ দুলাল নারায়ণগঞ্জ-৩, মাজহারুল ইসলাম মানিক পাবনা-৫, আতিকুর রহমান আতিক পাবনা-৩ আসনে মনোনয়ন পাওয়ার লক্ষ্যে মাঠে সক্রিয় আছেন।
তরুণ নেতাদের মনোনয়ন পাওয়া প্রসঙ্গে জানতে চাইলে আওয়ামী লীগের নির্বাচন মনোনয়ন বোর্ডের সদস্য কাজী জাফর উল্যাহ বলেন, ‘আগামী নির্বাচনে অনেক তরুণ নেতারই মনোনয়ন পাওয়ার সম্ভাবনা থাকবে। নানা কারণে বাদ পড়বেন এমন সংসদ সদস্যদের আসনে তরুণদের মূল্যায়ন করা হবে।’

Print Friendly, PDF & Email

মন্তব্য করুন

Please enter your comment!
Please enter your name here

20 + nine =