Site icon Aparadh Bichitra

রৌমারী ও রাজিবপুরের প্রশাসন জানা সত্যেও বাল্যবিয়ে বন্ধের ভূমিকা জিরো ধুমধাম বাল্যবিয়ে

মাজহারুল ইসলাম:কুড়িগ্রাম জেলার. রৌমারী ও রাজিবপুরে প্রশাসন জানা সত্যেও বাল্য বিয়ে বন্ধ করতে পারলাম না। গতকাল বুধবার দিবাগত সন্ধ্যায় তিনটি বাল্যবিয়ে ঢাকঢুল পিটিয়ে সম্পূর্ণ হয়ে গেলেও প্রশাসনের ভূমিকা ছিলো জিরো মার্কা বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে ।
সরকার বিভিন্ন জিও. এনজিওদের মাধ্যমেই বাল্যবিয়ে বন্ধের উদ্দেশ্যেই।  জেলা উপজেলায় সচেতন মূলক সেমিনার আলোচনা এমিটিং সেটিং চালিয়ে যাচ্ছেন।

বাল্যকালের ধ্বংসের বাল্য বিয়ে বন্ধ করার জন্যই। কিন্তু কোথায় রৌমারী. রাজিবপুরের একটিমাত্র বিয়ে যদি প্রশাসনের ভূমিকায় রক্ষা হতো তাহলে বলার মতো জায়গা থাকত।  দুই উপজেলায় প্রশাসনের কিন্তু একটি চিত্রও তারা বর্ণনা দিতে পারবেনা যে তাদের হস্তক্ষেপে দুই একটি বাল্যবিয়ে বন্ধ হয়েছে।
এবং রক্ষা পেয়েছে কোনটাই তারা বন্ধের জন্য পদক্ষেপ নেননি। এমন অভিযোগ প্রতিটি ইউনিয়ন. ওয়ার্ডের সচেতন মহলগনদের বরাত দিয়ে জানা গেছে উপজেলা নির্বাহী
কর্মকর্তা দ্বীপংকর রায় তাকে বার বার শতবার ফোন করেও পাওয়া যায়না। যদিও ফোন ধরে বাল্যবিয়ের ব্যপারে অবগত করা হলে সে বলেন কোথায় আমি দেখতেছি বলেই শেষ।
এভাবেই প্রতিদিন দুই  উপজেলায় ১৫/২০ টি বাল্য বিয়ে ঘটে থাকে।  তার একটি বাল্যবিয়ের বর. বা.কনে পক্ষের লোকজন সমস্যার সমক্ষিন হয়েছে। প্রশাসনের কেউ এমন চিত্র আমাদের রৌমারী. রাজিবপুরে ঘটিয়ে এমন একটি ঘটনার জন্ম বা  সৃষ্টি করেছেন ঘটেনি । তারপর দেশের বিভিন্নঞ্চলে প্রতিদিন খবরের কাগজে দেখা যায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার হস্তক্ষেপে বাল্যবিয়ে বন্ধ হয়ে আলীম উদ্দিন এর মেয়েটা পুনরায় স্কুলে পরার সুযোগ পেয়েছেন
> এধরনের খবর প্রায় পাওয়া যায়। কিন্তু  কুড়িগ্রাম জেলার.  রৌমারী. রাজিবপুরসহ দুটি উপজেলায় কয়টি বাল্যবিয়ে বন্ধ করেছেন দুই উপজেলার প্রশাসন এটা সচেতন মহলের প্রশ্ন থেকেই গেলো।
প্রশাসনের সকল দপ্তরে যোগাযোগ করেও একটি বিয়ে বন্ধ হয়নি শুধু শুধু  বাল্যবিয়ের পরিবারের কাছে শত্রু হিসেবে চোখের কাটাই হলাম
আইনের প্রতিকার পেলাম না। দুই উপজেলার সচেতন মানুষগন বলেছেন আইন আছে প্রয়োগ নেই শুধু বাল্যবিয়ে বন্ধ করতে গিয়ে  মানুষের কাছে শত্রু হিসাবে পরিচিত. লাভ করলাম এই আবেগের শেষ কোথায় এর ব্যাক্ষা কে দেবেন। এমন দাবী জানান এলাকাবাসী।