২৮ কুড়িগ্রাম ৪ আসনে আওয়ামী লীগের ৩৬-বিএনপি ৮-জাতীয় পার্টি ৫ মনোনয়ন.প্রাত্যাশি.মোট ৫০

0
1237

মাজহারুল ইসলাম: ২৮ কুড়িগ্রাম ৪ আসনে সারাদেশের নেয় মনোনয়ন সংগ্রহ উৎসব শেষ।
কুড়িগ্রাম ৪ আসনের এমপি হতে চায় প্রায়ই তিন.আওয়ামী লীগের তিন ডজন ৩৬ – বিএনপি ৮ – জাতীয় পার্টি ৫ জন মনোনয়ন প্রত্যাশি। রৌমারী. রাজিবপুর. চিলমারীসহ আওয়ামী লীগের মনোনয়ন সংগ্রহ করেছেন প্রায় ৩৬ জন প্রত্যাশী।

অপরদিকে বিএনপির মনোনয়ন সংগ্রহ করেছেন প্রায় ৮ জন। জাতীয় পার্টি থেকে মনোনয়ন সংগ্রহ করছেন মাত্র ৫ জনসহ সর্বমোট প্রায় ৫০ জন চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন এমপি হবো। একটি আসনে সর্বমোট প্রত্যাশির সংখ্যা দ্বারীয়েছে প্রায় ৫০ জন মনোনয়ন সংগ্রহ করেছেন। এতে পাবেন তিন দলের তিনজন আওয়ামী লীগের ছড়াছড়ি. বিএনপির ধস্তাধস্তী .জামাত কেন ধানের শীর্ষ . জাতীয় পার্টি নিরবতা দাম্পত্যের শীর্ষে। বিদ্রোহী হবে কয়জন তা আল্লাহ তায়ালাই ভালো যানেন। এই হইল ৪ আসনের নির্বাচনী চিত্র। বাংলাদেশের এটি একটা ইতিহাস রয়েছে যাবে চিরকালের জন্য একটি আসনে নজিরবিহীন প্রার্থীর সংখ্যা।  তবে দুঃখের বিষয় যেসমস্ত লোকজন আজ মনোনয়ন পাগলা সেসব লোকের বাড়ী কোথায় কে কি করেন তাও শতকরা ৯৫ জন জানেনা। এই কারণেই মনে মনে সক্রিয় আওয়ামী লীগের ছোটখাটো নেতাদের ভেতরে ভেতরে খুবই খুবের সৃষ্টি এবং ঝর বইতে শুরু হয়েছে। অনেক নেতাদের ভাষ্যমতে তাদের অভিযোগ দেশের সবখানেই নৌকার মাঝি হবার জন্য যতটুকু চেষ্টা চালানোর দরকার।  সেটুকু চেষ্টা তাদের চালিয়ে যাওয়ার অনেক চিত্রই
আমরা ফেসবুকের মাধ্যমে সকল জেলা উপজেলার ভাইরাল গুলো দেখতে পাই। কিন্তু দেখিনি শুধু কুড়িগ্রাম চার আসনটিতে একেবারেই ভ্যারাইটিস কার্যকলাপ এর মধ্যে কিভাবে কোন আশায় আজ মনোনয়ন সংগ্রহ করে। কারণ একটি নেতার নেতৃত্ব নেই আসন জুড়েই কিন্তু মনোনয়ন ক্রয় করেছেন অনেক জনই। নজির বিহীন একটি আসনে আওয়ামী লীগের ৩৬ জন এমপি হওয়ার সপ্ন দেখেছেন কিকরে এলাকায় নাম নাই সংসদের ফরম ক্রয় করে নাম ফুটানো ছাড়া কিছুই না।
আবার বিএনপির সরিক দলের মধ্যেও জামাতের সঙ্গে মনে মনে ফাটাফাটি চলছে অন্তদ্বন্ধ। বিএনপি নেতাদের হিসাব সারাজীবন বিএনপির ব্যাপারে জীবন মাঠি করলাম আর জামাতকে দিবে ধানের শীর্ষ প্রতিক আর আমাদের দিতে হবে জামাত নেতাকে ভোট এটা সম্ভব নয়।
এদিকে জামাতের হিসাব কিকয় আমরা নাহলে এক পয়সার মূল্য নেই এহেন আমরা মাঠে না গেলে বিএনপি বাড়ী থেকে বাহিরে বারাবার সাহসী হবেনা আবার ভোগভোগী কে শুনে। অপরদিকে জাতীয় পার্টির মাঝেও অগ্নি ঝরণার সৃষ্টি হয়েছে. এর কারণ গত দশটি বছর দলের পিছনে ৫/৬ কোটি টাকা খোয়ালাম। চার আসনে একটি খেদা দেওয়ার মানুষ পাইলাম না এহেন বলে নেতৃত্বের অভাব নেই। সবগুলো দলের মাঝে ভাইরাস আছেন কিন্তু আওয়ামী লীগের মধ্যে বেশি ডেঙ্গু মোষার আক্রমণ দেখা যায় চার আসনে। সাবধানে এগোতে হবে ডেঙ্গু যেকোনো সময় যে কামর না দেয়।

Print Friendly, PDF & Email

মন্তব্য করুন

Please enter your comment!
Please enter your name here

one × 5 =