নারী সেজে হিজলা আঁখি চলছে যত অপকর্ম,প্রশাসন নীরব

15
2674

হাবিব সরকার স্বাধীন

হঠাৎ বেড়েই চলেছে মহাখালী টাঙ্গাইল বাস স্টপ থেকে শুরু করে বিভিন্ন এলাকার অপকর্ম, অপকর্মের কিছু স্পট উন্মোচন করা হল। দীর্ঘ অনুসন্ধানের পর দেখা গেছে ডিম ব্যবসায়ী জনি এখন ডিব্বা জনি নামে পরিচিত।

 

একাধিক মামলার আসামি হওয়ার পরেও সৈনিক হল, রেল ওয়ে ছোট্ট ঘরে বসে তার অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছে। জনি ও আখির নেতৃত্বে সৈনিক হল, নেভিগেট, আমেনা ভবন, কাকলি ফেসিং আবাসিক হোটেলের পিছে, ঢাকা গেট, স্টাপ রোড, এই  স্পটে কিছু অল্প বয়সী যুবতী নারী দিয়ে আকর্ষণ করে যুবকদের কাছে টানেন। সে ফাঁদে পা দিলে মোবাইল মানিব্যাগ টাকা হাতিয়ে নেয়। সাথে চলে অমানুষিক নির্যাতন, এবং মাদক বেচাকেনা করার জন্য কিছু আবাসিক হোটেলের দালাল তাদের হাতে রেখেছেন হাঁটার মাঝে দিয়ে চলে মাদক বেচাকেনা। পুলিশের অভিযান বিভিন্ন সময় এই চক্রটি সদস্যদের গ্রেফতার করলেও পরবর্তীতে জামিনে  এসে আবার পুনরায় শুরু করে তাদের কার্যকলাপ। প্রতিটি স্পট  হিজলা আঁখি নিজেই নিয়ন্ত্রণ করে থাকেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সেখানে এক পতিতা বলেন এই আখি এতই ভয়ঙ্কর যে অর্থ এলাকায় ছিনতাই চুরি ফিটিং মানুষের ব্যাক কাটার থেকে শুরু করে মাদক বেচাকেনা সব কিছুই হয় জনি ও হিজলা আখির  নেতৃত্বে। পুলিশ ম্যানেজ করার মতো কাজ পরিচালনা করেন আরেক মাদক ব্যবসায়ী পুলিশের সোর্স জাকির গতকাল রাতে ডিবির হাতে অপহরণের অভিযোগে গ্রেফতার হয়েছেন।বনানী থানায় জাকিরের নামে় একাধিক অভিযোগ থাকা সত্ত্বেও পুলিশ তাকে কিছুই করছে না । এমনটাই বলাবলি করছেন কিছু ভুক্তভোগী তারা বলছেন পুলিশের সাথে থাকার কারণেই  অপকর্ম করে  ফরমা জাকির মাথা উঁচু করে আবার চলতে পারে। একটি সূত্র জানিয়েছেন় হিজলা মানিকের শিষ্য ছিলো বর্তমান ছিনতাইকারীদের গডফাদার আখি এখন নাকি তার গুরু কখনো স্বপ্ন, কখনো পিংকি, কখনো হায়দারের নাম ভাঙ্গিয়ে অপকর্ম করে যাচ্ছে। স্থানীয়দের দাবি বনানী চেয়ারম্যান বাড়ি থেকে শুরু করে স্টপ রোড পর্যন্ত চলছে এক দানবের রাজত্ব। প্রশাসনের চোখের পলক পড়তে না পড়তেই চলছে হাঁটার মাঝেই মাদক বেচাকেনা চুরি ছিনতাই হানাহানি মারামারি যেন নিত্যদিনের সঙ্গী রাজধানী  কাকলী বনানী মহাখালী  আবাসিক হোটেল গুলো বন্ধ হয়ে যাওয়ায় যেমন যুগের সাথে পাল্লা দিয়ে চলাচল বেড়ে গেছে। তেমনি একটি সিন্ডিকেট  বেপরোয়া ভাবে নারী-পুরুষ পথচারীদের কে  ইশারায় ডেকে নিয়ে অন্ধকারে ফিটিং বাণিজ্য চালাচ্ছেন দীর্ঘ অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে দেখা গেছে এক মিনিট ফোনটা দেন কথা বলি এই বলে দাঁড় করিয়ে চলে তাদের ফিটিং বাণিজ্য। সৈনিক  ক্লাব  সিনেমার  আশে পাশে সন্ধ্যার পর ব্যস্ত থাকে ভয়ংকর এই চক্রটি পতিতাদ নেতৃত্ব দিয়েছেন রেলের ভিতর বসে থাক। ডিব্বা জনি অন্ধকারে থেকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন। মাঠে কাজ করছে ১২ জন যুবতী নারী  আকর্ষণ করেন যুবকদের। হোটেল দালাল চক্রের সদস্য  তাদের নামে রয়েছেন বনানী থানা হত্যা চুরি ছিনতাই মাদক ও মানব পাচার শুরু করে এমন কোন অপরাধ নেই তারা করেনি। তবু ও এই চক্রটি ধরাছোঁয়ার বাইরে কিন্তু কেন ?? সরজমিনে অনুসন্ধান করে দেখা গেছে যে বিভিন্ন সময় মানুষকে আটকে রেখে রেললাইন অন্ধকারে নিয়ে তাদের কার্যকলাপ হাসিল করেন। ও মোটা অংকের টাকা নিয়ে ছেড়ে দেয় আর কোন ব্যক্তির যদি টাকা দিতে অস্বীকার করেন তার ওপর নেমে আসে অমানুষিক অত্যাচার হয়তোবা মৃত্যুর কোলে ঠেলে দিতে তাদের এক বিন্দু বুক কাঁপে না। সীমাহীন ভাবে রাজত্ব কায়েম করছেন সেই চক্রটি। গত ৮ তারিখ রাত জনি অনুমানিক ৯ ঘটিকায় সময় কচুক্ষেত থেকে আগত সৈনিক  ক্লাব সিনেমা হলের নামতে এক নারী আরেক নারীকে একটু সহযোগিতার চাই। বলে ডাক দিয়ে পাশে দার করায় করতেই  আর একটি বাহিনী মুখ চেপে থাকে  রেল লাইনের অন্ধকারের নিয়ে অমানুষিক নির্যাতন করেন।খবর পেয়ে ছুটে যান সাংবাদিক সেখানে গিয়ে দেখেন তার প্রতিটি অঙ্গ পতঙ্গ এমন ভাবে আঘাত করেছে যা  সীমার ও  তার কাছে হার মেনে যাবে।  বর্তমান মেয়েটি কুর্মিটোলা  হসপিটাল এ মৃত্যুর সাথে কাতরাচ্ছেন। এ বিষয়টি নিয়ে মেয়েটির সাথে কথা বললে তিনি বলেন আমি জানি না আমাকে নাকি তাদের সন্দেহ হয়েছে সেজন্য তারা আমাকে এভাবে মেরেছে। আমার মোবাইলে ও টাকা পয়সা কেড়ে নিয়েছে,আমি পা ধরে মাফ চেয়ে কান্নাকাটি করেছি। তবুও রক্ষা পাইনি। আমার বুকেও লাথি মেরেছে, আমার কোমড়ও লাথি মেরেছে, এভাবে বিবরণ দিয়ে থাকেন কিছুক্ষণ পরে আমি মাটিতে লুটিয়ে পড়ি হঠাৎ আমি অজ্ঞান হয়ে যায় পরবর্তীতে আমার কিছুই আর জানা নাই। ছিনতাইকারীর সদস্যদের ভিতরে অন্যতম আখির নেতৃত্বে পিয়া, স্বপ্না, পারুল,সালমা,সিয়লী, নাদিয়া,রেখা,চম্পা, নদী, আরো আছে বিভিন্ন পরিচয় বিভিন্ন নাম ব্যবহার করে থাকেন।ডিব্বা জনি নেতৃত্বে ফিটিং বাণিজ্য ও ছিনতাই মাছের টোপ হিসেবে ব্যবহার করছেন। কম বয়সী যুবতী নারীদের। আর তাদের সঙ্গ পাঙ্গ রা হলেন  রাসেল,  নোয়াখাইল্লা জনি , হেলাল,  শাহীন,  খান,  সখী , রবিন,  অন্তর,  ইমন, রুবেল, রনি, মিজান, গোলাপ, নবী,  হালিম, সোনার গাঁয়ের স্বাধীন, প্রত্যেকটি ছিনতাই চাঁদাবাজি অপহরণ ব্লাকমেইল বিভিন্ন মামলার আসামি। তাদের মুখোশ উম্মোচন করা হলো। আরো বিস্তারিত নিয়ে পরবর্তীতে।

Print Friendly, PDF & Email

মন্তব্য করুন

Please enter your comment!
Please enter your name here

1 + 7 =