বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক আহমেদ আবু জাফর বলেছেন, সাংবাদিকদের মাঝে ঐক্যহীনতার কারনেই তারা নির্যাতিত হচ্ছে।
সময়ের প্রয়োজনে সাংবাদিকদের ঐক্যবদ্ধ হওয়া উচিত। সকল ভেদাভেদ ভুলে সাংবাদিকরা ঐক্যবদ্ধ হউন। হঠাৎ আপনারাও বড় হয়ে এই পেশায় আসেননি। এক সময় সাংবাদিকদেরকে মানুষ সম্মান করতো-ভালবাসত, তথ্য দিত। এখন আর তথ্য দিতে চায়না। তথ্য দিলেই কিনা খরচ দিতে হয়! দেশের স্বার্থে নিজেকে বিলিয়ে কাজ করুন। সরকারের ওয়েজবোর্ডের নির্দেশনা অনুযায়ী সাংবাদিকদের ন্যায্য মজুরী বুঝিয়ে দিন। দেশে নাকি ৫০টি পত্রিকা অষ্টম ওয়েজবোর্ড বাস্তবায়ন করছে। কারা ওয়েজবোর্ড বাস্তবায়ন করছে আর কারা করেনি আমরা জানিনা। হাতেগোনা কয়েকটি পত্রিকা সাংবাদিকদের বেতন-ভাতা দিচ্ছেন। বাকিরা সব খাতায় আছে গোয়ালে নেই। তিনি রোববার চট্টগ্রামের অক্সিজেন মোড়স্থ সিটিজি টিভি কার্যালয়ে বিএমএসএফ কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আজগর আলী মানিককে দেয়া সংবর্ধণা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেছেন। েসংবর্ধণা অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে অনলাইন সম্পাদক পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির আহবায়ক আবুল কালাম আজাদ তার বক্তব্যে অনৈক্যই সাংবাদিক নির্যাতনের মূল কারন। ঐক্যবদ্ধ হোন। দাবি-অধিকার আদায়ে স্বোচ্চার থাকুন। বিএমএসএফ ঘোষিত ১৪ দফা দাবিই এনে দিতে পারে সাংবাদিকদের মুক্তির পথ। অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য জসিম মাহমুদ, কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আহাদ, চট্টগ্রাম জেলা সভাপতি কেএম রুবেল, কক্সবাজার জেলা সভাপতি মিজান উর রশিদ মিজান, চট্টগ্রাম দক্ষিন জেলা কমিটির সদস্যসচিব কাইছার ইকবাল চৌধুরী।