মন খারাপের কোনও ওষুধ নেই, এটা আমাদের সবারই ধারণা। মন খারাপ হল তো ব্যাস, খাওয়া দাওয়া বন্ধ করে বসে রইলাম। তাতে কি মনটা ভালো হবে?
না। বরং এমন কিছু খাবার খেতে পারেন যাতে আপনার মনটা ভালো থাকতে পারে। খাবার সাথে সাথেই হয়তো আপনার বত্রিশটি দাঁত বেরিয়ে পড়বে না, তবে নিজেকে আগের থেকে অনেক বেশি ফুরফুরে লাগবে। আসুন দেখে নেই মানসিক স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য কয়েকটি পুষ্টি উপাদান!
১) ভিটামিন বি১২
সামুদ্রিক মাছ এবং চিংড়ির পেটে থাকা কিছু ব্যাকটেরিয়ার কল্যাণে এসব প্রাণীর শরীরে তৈরি হয় এই ভিটামিনটি। এছাড়া এটা পাওয়া যায় গরু-ছাগলের মত প্রাণীতেও। ডিম, গরুর মাংস, কলিজা, সামুদ্রিক মাছ ও চিংড়িতে পাবেন এই উপাদানটি। প্রক্রিয়াজাত খাবারে বি ১২ কম থাকে। এর ফলে দেখা দিতে পারে সহিংস আচরণ, OCD, ঘুম ঘুম ভাব এবং হাত-পায়ের দুর্বলতা। এর অভাব যখন শরীরে বেশি হিয় তখন দেখা দিতে পারে বিষণ্ণতা এবং স্মৃতিভ্রংশের মত মারাত্নক অসুস্থতাগুলো। পর্যাপ্ত পরিমানে বি১২ যুক্ত খাবার খেলে এটি রোধ করতে পারে ক্যান্সার।
২) আয়োডিন
জীবনের উৎপত্তি যে সমুদ্র থেকে হয়েছে তার একটি প্রমাণ হলো প্রাণীদেহে আয়োডিনের প্রয়োজন। সব প্রাণীর শরীরেই এটি অত্যন্ত প্রয়োজনীয় এবং এটি শুধুমাত্র খাদ্যের মাধ্যমে পাওয়া সম্ভব। সামুদ্রিক শৈবাল, মাছ, ডিম, দুধ থেকে পাওয়া যায় আয়োডিন। এটি থাইরয়েডকে সুস্থ রাখে। অসুস্থ থাইরয়েড থেকে আসতে পারে শারিরিক দুর্বলতা, স্মৃতি বিভ্রাট, বিষণ্ণতা, ADHD, মাইগ্রেন, মুটিয়ে যাওয়া, বন্ধ্যাত্ব, ক্যান্সার এবং হৃদরোগ।
৩) ম্যাগনেসিয়াম
এটি এমন একটা খনিজ যা শান্ত করে আপনার মন, স্নায়ু এবং পেশিকে। ক্লিনিক্যাল ডিপ্রেশন সারাতে এটি ব্যবহার করা হয়ে থাকে। সবুজ শাক সবজি, শস্য, সিম, সূর্যমুখী বীজে পাবেন অনেকটা ম্যাগনেসিয়াম। এর অভাবে দেখা দেয় অনিদ্রা, দুশ্চিন্তা, বিষণ্ণতা, ADHD এবং ক্লান্তি।
৪) ভিটামিন ডি
এর অভাবে হতে পারে বিষণ্ণতা। এর ভালো উৎস হল মাখন, তেলযুক্ত মাছ এবং মাশরুম। এর পাশাপাশি নিজেও ঘুরে আসুন হালকা রোদ থেকে।
৫) ক্যালসিয়াম
চিন্তার গতি কমিয়ে দিতে পারে ক্যালসিয়ামের অভাব। স্মৃতিবিভ্রাট, বিষণ্ণতা, বিরক্তি তো আছেই। বেশিদিন এর অভাবে ভুগলে অতিরিক্ত মোটা হয়ে যাবার সম্ভাবনা থাকে। প্রচুর পরিমানে ক্যালসিয়াম পেতে পারেন দুধ, দই, পনির, বাঁধাকপি, সরিষা, শালগম, পালং শাক এবং বাদামে।
৬) ভিটামিন এ
মন ভালো রাখার জন্য প্রয়োজনীয় একটি এনজাইম হলো ডোপামিন যা তৈরির প্রক্রিয়াকে তরান্বিত করে ভিটামিন এ। এছাড়াও মস্তিষ্কের হিপোক্যাম্পাস অঞ্চলটিকে সুস্থ রাখে এই ভিটামিনটি। ভিটামিন এ প্রচুর পরিমানে থাকে কলিজা, ডিমের কুসুম, মাখন এবং দুধে।
৭) ভিটামিন ই
বিষণ্ণতা এবং আলঝেইমার্স এর প্রকোপ কমাতে সাহায্য করে ভিটামিন ই। এর ভালো উৎস হল কাঠবাদাম, শালগম, বিট এবং জলপাই।
২) আয়োডিন-
জীবনের উৎপত্তি যে সমুদ্র থেকে হয়েছে তার একটি প্রমাণ হলো প্রাণীদেহে আয়োডিনের প্রয়োজন। সব প্রাণীর শরীরেই এটি অত্যন্ত প্রয়োজনীয় এবং এটি শুধুমাত্র খাদ্যের মাধ্যমে পাওয়া সম্ভব। সামুদ্রিক শৈবাল, মাছ, ডিম, দুধ থেকে পাওয়া যায় আয়োডিন। এটি থাইরয়েডকে সুস্থ রাখে। অসুস্থ থাইরয়েড থেকে আসতে পারে শারিরিক দুর্বলতা, স্মৃতি বিভ্রাট, বিষণ্ণতা, ADHD, মাইগ্রেন, মুটিয়ে যাওয়া, বন্ধ্যাত্ব, ক্যান্সার এবং হৃদরোগ।
৩) ম্যাগনেসিয়াম-
এটি এমন একটা খনিজ যা শান্ত করে আপনার মন, স্নায়ু এবং পেশিকে। ক্লিনিক্যাল ডিপ্রেশন সারাতে এটি ব্যবহার করা হয়ে থাকে। সবুজ শাক সবজি, শস্য, সিম, সূর্যমুখী বীজে পাবেন অনেকটা ম্যাগনেসিয়াম। এর অভাবে দেখা দেয় অনিদ্রা, দুশ্চিন্তা, বিষণ্ণতা, ADHD এবং ক্লান্তি।
৪) ভিটামিন ডি-
এর অভাবে হতে পারে বিষণ্ণতা। এর ভালো উৎস হল মাখন, তেলযুক্ত মাছ এবং মাশরুম। এর পাশাপাশি নিজেও ঘুরে আসুন হালকা রোদ থেকে।
৫) ক্যালসিয়াম-
চিন্তার গতি কমিয়ে দিতে পারে ক্যালসিয়ামের অভাব। স্মৃতিবিভ্রাট, বিষণ্ণতা, বিরক্তি তো আছেই। বেশিদিন এর অভাবে ভুগলে অতিরিক্ত মোটা হয়ে যাবার সম্ভাবনা থাকে। প্রচুর পরিমানে ক্যালসিয়াম পেতে পারেন দুধ, দই, পনির, বাঁধাকপি, সরিষা, শালগম, পালং শাক এবং বাদামে।
৬) ভিটামিন এ-
মন ভালো রাখার জন্য প্রয়োজনীয় একটি এনজাইম হলো ডোপামিন যা তৈরির প্রক্রিয়াকে তরান্বিত করে ভিটামিন এ। এছাড়াও মস্তিষ্কের হিপোক্যাম্পাস অঞ্চলটিকে সুস্থ রাখে এই ভিটামিনটি। ভিটামিন এ প্রচুর পরিমানে থাকে কলিজা, ডিমের কুসুম, মাখন এবং দুধে।
৭) ভিটামিন ই-
বিষণ্ণতা এবং আলঝেইমার্স এর প্রকোপ কমাতে সাহায্য করে ভিটামিন ই। এর ভালো উৎস হল কাঠবাদাম, শালগম, বিট এবং জলপাই।