স্টাফ রিপোর্টারঃ সোনালী ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রাহকের ফাইল আটকিয়ে ঘুষ দাবী করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। ঘুষ দিতে অস্বীকৃতি জানালে ঐ গ্রাহককে শাররিক লাঞ্চিতও করেন সেই কর্মকর্তা। এতে সোনালী ব্যাংকের সুনাম ক্ষুন্ন হচ্ছে।
জানা গেছে, সোনালী ব্যাংকের কুমিল্লা জোনের রায়পুর লক্ষীপুর এলাকার রাখালিয়া শাখার কর্মকর্তা মো: সামসুল হুদা মারা যাওয়ার পর তার নমিনি বেনেছা বেগমের পক্ষে তার ছেলে সুলতান সোনালী ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের কেন্দ্রী হিসাব বিভাগের পেমেন্ট শাখায় মরনোত্তর দাবী পাওয়ার জন্য আবেদন করেন। আবেদনটি করার পর থেকে ঔ শাখার কর্মকর্তা মিসেস তাহমিনা বেগম সুলতানকে বলেন তার বাবার হেড অফিসে সংরক্ষিত ফাইলটি খুজে পাওয়া যাচ্ছে না। এটা বলে সে সুলতানকে অন্তত এক বছর ঘুরাতে থাকে এবং আকারে ইঙ্গিতে ঘুষ দাবী করে আসে। কিন্তু সুলতান তাকে ঘুষ দিয়ে কাজটি করিয়ে নিতে ইচ্ছুক নয় বিধায় সে খুজখবর নিতে তাহমিনার কাছে গেলেই তাহমিনা সুলতানের সাথে খারাপ আচরন করে। ফলে সুলতান বিয়ষটি তার গ্রামের এক সাংবাদিককে অবগত করলে ঐ সাংবাদিক তাহমিনার সাথে যোগাযোগ করলে তাহমিনা তাকে কাজটি সুন্দরভাবে করে দেয়ার আশ^াস দেয়। অতপর সুলতান তাহমিনা সাথে দেখা করলে তাহমিনা সুলতানের উপর তেলে-বেগুনে জ¦লে উঠে। কারন সুলতান কেন বিষয়টি সাংবাদিককে জানিয়েছে। ফলে তাহমিনা ও তার উর্ধ্বতন কর্মকর্তা মিলে সুলতানকে নাজেহাল করে। অতপর সুলতান শাররিকভাবে অসুস্থ্য হয়ে পড়ে।
এব্যাপারে তাহমিনা বেগম বলেন, সুলতানের বাবার ফাইলটি ষ্টোররুমে খুজে পাওয়া যাচ্ছে না বিধায় কাজটি করা সম্ভব হচ্ছে না।
একটি সুত্র জানায়, তাহমিনা সিন্ডিকেট এভাবে আরো অনেকের ফাইল আটক করে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। এব্যাপারে অপরাধ বিচিত্রার অনুসন্ধান অব্যাহত রয়েছে। পরবর্তী পর্যায়ে বিস্তারিত আছে…