আ: বাতেন সরকার ডিপিডিসি শারুলিয়ার নির্বাহী প্রকৌশলী মিয়া মো: শামীম হাসানের বিরুদ্ধে ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগ পাওয়া গেছে। ডেমরা থানার ডগাইর নতুন পাড়া ৭তালা মিনার মসজিদ এলাকার মোঃ তোফায়েল আহম্মেদ বিদ্যুৎ গ্রাহক নং- ইউ-০১৬৮৯৫ ট্রান্সমিটার নং-ই-৪৫ হতে তার বাড়িতে ৮ তালা পরিকল্পের নির্মানাধীন ভবনে বিদ্যুৎ সংযোগের আবেদন করলে প্রকৌশলী শামীম হাসান কথিত মোটা অংকের টাকা ঘুষ গ্রহন করে বিদ্যুতের মাদার মিটারসহ সংযোগ দেয়।
বিদ্যুৎ বিভাগের নিয়ম অনুযায়ী কোন ভবনের সম্পূর্ণ কাজ সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত নির্মান মিটার স্থাপন করে নির্মানকালীন বিদ্যুৎ বিল নেওয়া হয়। নিয়ম অনুযায়ী ৮তালা এই ভবনটির নির্মান কাজ সম্পন্ন হলে ডিপিডিসি ডেমরার এতে ঝঞ(এসটি) মিটার স্থাপন করে সেইমতে বিদ্যুৎ বিল গ্রহন করার কথা। কিন্তু প্রকৌশলী শামীম হাসান দুর্নীতির আশ্রয় নিয়ে নির্মান কাজ চলাকালীন তরি-ঘরি করে ভবনটিতে মাদার মিটারসহ ০৯(নয়)টি মিটার সংযোগ দেয়। মিটারগুলোর নম্বর: ৩২০৬৮১৮৪(মাদার মিটার), ৩০৪০৮০৫৮, ৩২০৬৮ ২৯২, ৩২০৬৮ ২৮৮, ৩২০৬৮২৩৫, ৩২০৬৮২৬৯, ৩০০৬৮৩০৫, ৩০০৬৮২১৬, ৩০০৬৮২২০।
শামীম হাসান নির্মান মিটার, ঝঞ(এসটি) মিটার স্থাপন না করে নিয়ম বহির্ভূতবাবে মাদার মিটার সংযোগ দিয়ে নিজ সার্থে ডিপিডিসি’র তথা সরকারের ২০ লক্ষাধীক টাকার রাজস্ব ক্ষতি সাধন করেছে বলে অভিযোগ রয়েছে। এ বিষয়ে অপরাধ বিচিত্রার এই প্রতিনিধি প্রকৌশলী শামীম হাসানের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, ভবনটির মালিক মোঃ তোফায়েল আহম্মেদ ভবনটি ৪(চার) তালার বেশি তৈরী করবেন না মর্মে ৬০০(ছয়মত)টাকার নন জুডিসিয়াল স্ট্যাম্পে অঙ্গীকার নামা দিয়াছে। তাই তিনি (শামীম হাসান)উক্ত মাদার মিটার সংযোগ দিয়াছেন। অথচ সরজমিনে দেখা গেছে ভবনটির ৬ষ্ঠ তালার ছাদ ঢালাইও সম্পন্ন হয়েগেছে। তিনি মোঃ তোফায়েল আহম্মেদের অঙ্গীকার নামা দেখাতে পারেনি। এই বিষয়ে গত ১লা জুলাই/১৯ অপরাধ বিচিত্রার সম্পাদক তাঁর মুঠো ফোনে যোগাযোগ করলে তিনি কোন সদুত্তর দিতে পারেননি।
তাই তিনি (শামীম হাসান)উক্ত মাদার মিটার সংযোগ দিয়াছেন। অথচ সরজমিনে দেখা গেছে ভবনটির ৬ষ্ঠ তালার ছাদ ঢালাইও সম্পন্ন হয়েগেছে। তিনি মোঃ তোফায়েল আহম্মেদের অঙ্গীকার নামা দেখাতে পারেনি। এই বিষয়ে গত ১লা জুলাই/১৯ অপরাধ বিচিত্রার সম্পাদক তাঁর মুঠো ফোনে যোগাযোগ করলে তিনি কোন সদুত্তর দিতে পারেননি।