ফুলপুর থেকে বিল্লাল হোসাইন: ফুলপুর উপজেলার ভাইটকান্দি ইউনিয়নের চারালডাঙ্গা বিলের খাল পুন: খনন ও সংস্কারের কাজে অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া গেছে। জানা যায়, বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড ফুলপুরের চারালডাঙ্গা বিলের খাল ও খড়িয়া নদীর ৫ কিলোমিটার পুন: খননের জন্য ১ কোটি ১৭ লক্ষ ২৯ হাজার ২৩২ টাকা ১৫ পয়সা বরাদ্দ দিয়েছে। চারালডাঙ্গ বিলের ৫ কি: মি: খাল খনন করা হচ্ছে দ্বারাকপুর ব্রিজের সামান্য পশ্চিমে বাঘেরা কোনাপাড়া নামক স্থান হইতে চাড়াল ডাঙ্গা হাউৎ খালি বিলের খাল খনন শুরু। খড়িয়া নদী হইতে বাঘেধরা ব্রিজ হয়ে চারালডাঙ্গা বিলের মধ্য দিয়ে খড়িয়া পাড়া হাউৎত খালি ব্রিজ পর্যন্ত ৫ (পাঁচ) কিলোমিটার খাল খনন করা হবে। বাঘে ধরা ব্রিজের হইতে তুয়ার কান্দা ভাইট কান্দি বাজার পর্যন্ত আরো অতিরিক্ত দেড় কিলোমিটার খাল খননের কাজে হাত দিয়ে এই ঠিকাদার কোম্পানি। যার কোন বৈধতা নেই এবং এই কাজে কোন প্রকার সাইনবোর্ডও ব্যবহার করা হয়নি। অবৈধভাবে সরেজমিনের উপর দিয়ে এই খাল কার্যক্রম শুরু হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে শতশত কৃষক।
তাদের বোরো রোপনকৃত কাঁচা ধান কেটে ফসলের ক্ষতি করে অপরিকল্পিত ভাবে এই খাল খনন করায় জনমনে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে। কাঁচা ফসল বিনষ্ট করে কেড়ে নিয়েছে গরিবের মুখে আহার। ঠিকাদারী লোকজনের সাথে কথা বললে তারা উক্ত দেড় কিলোমিটার খাল খননে বৈধ কোন অনুমতি পত্র দেখাইতে পারেনি। পানি উনয়ন বোর্ডের প্রথম পর্যায়ের বৈধ কাজের প্যাকেজ নং ময়মনসিংহ ৯/২০১৮/২০১৯ প্রাক্কলিত মূল্য ১ কোটি ১৭ লক্ষ ২৯ হাজার ২৩২ টাকা ১৫ পয়সা। চুড়ান্ত মূল্য ১ কোটি ৫ লক্ষ ৫৬ বাজার ৩০৮ টাকা ৯৩ পয়সা কার্যাদেশের চুড়ান্ত বরাদ্দ। কার্যাদেশের তারিখ ১৭/০১/২০১৯ খ্রিস্টাব্দ। কাজ শুরুর তারিখ ২০/০১/২০১৯ কাজ সমাপ্তির তারিখ ৩১/০৫/২০১৯, চার মাসে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান ইউনুস এন্ড ব্রাদার্স প্রাইভেট লিমিটেড ৫ কিলোমিটার খাল খনন এর স্থলে আনুমানিক ১.২৫ িলোমিটার খাল খনন করে খাল খননের কাজ বন্ধ করে দিয়েছেন।
ঠিকাদার কোম্পানি ইউনুস এন্ড ব্রাদার্স খাল খননের কার্যাদেশ প্রাপ্তির পর ৪ মাসে ২৫% শতাংশ অনিয়মিত ভাবে সম্পন্ন করেছেন। এখন হাতে আছে আর মাত্র ১৫ দিন। এ সময়ে কোন অবস্থাতেই সঠিক নিয়মে ৭৫% কাজ করা সম্ভব হবে না বলে এলাকাবাসীর লোকজন জানিয়েছেন। চলছে বৈশাখ মাস সামনে বর্ষাকাল। বর্ষা ও বন্যার পানিতে ডুবে যাবে নদী এবং খাল। এই খাল খননের বিষয় নিয়ে ঠিকাদারের সংশ্লিষ্ট শাখার কর্মকর্তা অপু দাসের সাথে বারবার মোবাইল ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করে ব্যর্থ হই। সাইনবোর্ডে দেওয়া ঠিকাদারের কর্মকর্তার নাম অপু দাস তার মোবাইল নাম্বার ০১৭ ১৪ ৮৭৩১৯ ২। এই মোবাইল নাম্বারে বার বার চেষ্টা করলে তিনি ক্ষিপ্ত হয়ে যান। তিনি বলেন তাকে কেন বারবার ডিস্টার্ব করেন। এই প্রকল্প সম্পর্কে কিছুই জানিনা।
প্রকল্প বাস্তবায়ন বিভাগ ময়মনসিংহ, পওর বিভাগ, বাপাউবো ময়মনসিংহ। চারাল ডাঙ্গা বিলের খান পুন: খনন ও সংস্কার মেজারমেন্ট উপরের অংশ ১১.০০মি: প্রায় ৩৭ ফিট, খালের নিচের অংশে ৫.০০মি: প্রায় ১৭ ফিট, খালের দুই পাশে থাকবে ০.৯৭, উপরের অংশে ২.৮৬ মি:। একই নিয়মে ৫ কিলোমিটার নদী ও খাল খনন পূর্ণ সংস্কার করা হবে। এই নিয়মে খড়িয়া নদী হইতে চারাল ডাঙ্গা বিলের হাউৎ খালি খাল সংস্কার করছেন না বলে এলাকাবাসীর অভিযোগ রয়েছে। এই খালটি খড়িয়া পাড়া হাউৎ খালী ব্রিজ পর্যন্ত খনন করা হলে এলাকার কৃষকের কল্যাণ হবে এবং পানি নিষ্কাশন হবে, থাকবেনা জলাবদ্ধতা কৃষকের কল্যাণ হবে এই ঠিকাদার কোম্পানি অনুমোদন কৃত ৫ কিলোমিটার খাল সংস্কার ও পুন: খনন কাজ শেষ না করে, বাঘেধরা ব্রিজের কিছু সামনে থেকে তুয়ারকান্দা ব্রিজের নিচে দিয়ে ভাইটকান্দি বাজার পর্যন্ত ঠিকাদারের লোকজন আরেকটি নতুন অবৈধভাবে অনুমতিহিন খাল খননের কাজ হাতে নিয়েছে।
যেখানে খালের কোন অস্তিত্ব নেই সমতল ভূমি বোরো আবাদি জমিনের রুপন কৃত উৎপাদিত বোর ফসল নষ্ট করে খাল খননের কাজ শুরু করেছে। যার অনুমোদন নেই বলেই সাইনবোর্ড লাগানো হয়নি। সরজমিনে অনুসন্ধান করে ১.৫০ কিলোমিটার খাল খননের কোন বৈধ সাইনবোর্ড খুঁজে পাইনি। এ ব্যাপারে খাল খনন কাজের সাথে সংশ্লিষ্ট এনায়েত হোসেন মন্ডলকে জিজ্ঞাসা করলে তিনি বলেন এই ১.৫০ কিলোমিটার হাউৎ খালী খালের অংশ। এলাকাবাসী প্রশ্ন চারালডাঙ্গা বিলের হাউৎ খালি ব্রিজ পর্যন্ত অনুমোদিত খাল খনন না করে অনুমতি বিহীন বাঘেধরা তো আর কান্দা ভাইটকান্দি বাজার খাল কি করে খনন করা হয়। এই নিয়ে জনমনে প্রশ্ন। ওই ৫ কিলোমিটার খাল খনন প্যাকেজের অংশ কোন অবস্থাতেই ১.৫০কি: মি: ভাইটকান্দি বাজার খাল খননের অংশ হতে পারে না। যদি ভাটকান্দি বাজার খাল পানি উন্নয়ন বোর্ড কর্তৃক অনুমোদিত হয়ে থাকে তাহলে জনগণের এখানে কোন আপত্তি থাকার কথা নয়। অনুমোদন কৃত ৫ কিলোমিটার খাল খননের পর দেড় কিলোমিটারের অনুমোদন নিয়ে খনন করা যেতে পারে।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের অনুমতি নিয়ে যদি এই খালটি খনন করা হয় তাহলে ভাইটকান্দি বাজার, দেওখালি, হোসেনপুর, বাশাটি গজন্দর এলাকার জলাবদ্ধতা নিরসন হবে। বৃষ্টির পানিতে তলিয়ে যাওয়ার আগেই অপরিকল্পিত খাল খনন ও সংস্কারের কাজ মেজারমেন্ট করা একান্ত প্রয়োজন মনে করেন এলাকার সুধীজন। সামনে বর্ষাকাল নদীতে আসবে পানির ঢল তলিয়ে যাবে খাল কোন অবস্থাতেই কাজ করা সম্ভব না। এলাকাবাসীর ধারণা কাজ না করে ঠিকাদার কোম্পানির লোকজন হাতিয়ে নিবে প্রায় এক কোটি টাকা। বর্তমান উন্নয়নমুখী সরকারের উন্নয়ন অর্থ চলে যাবে লুটেরাদের পকেটে। সরকারের উন্নয়নের ব্যাঘাত সৃষ্টি করে অবৈধ উপায়ে অর্থ লুটপাট বন্ধের লক্ষ্যে উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ প্রয়োজন।
্রকল্প বাস্তবায়ন বিভাগ ময়মনসিংহ, পওর বিভাগ, বাপাউবো ময়মনসিংহ। চারাল ডাঙ্গা বিলের খান পুন: খনন ও সংস্কার মেজারমেন্ট উপরের অংশ ১১.০০মি: প্রায় ৩৭ ফিট, খালের নিচের অংশে ৫.০০মি: প্রায় ১৭ ফিট, খালের দুই পাশে থাকবে ০.৯৭, উপরের অংশে ২.৮৬ মি:। একই নিয়মে ৫ কিলোমিটার নদী ও খাল খনন পূর্ণ সংস্কার করা হবে। এই নিয়মে খড়িয়া নদী হইতে চারাল ডাঙ্গা বিলের হাউৎ খালি খাল সংস্কার করছেন না বলে এলাকাবাসীর অভিযোগ রয়েছে। এই খালটি খড়িয়া পাড়া হাউৎ খালী ব্রিজ পর্যন্ত খনন করা হলে এলাকার কৃষকের কল্যাণ হবে এবং পানি নিষ্কাশন হবে, থাকবেনা জলাবদ্ধতা কৃষকের কল্যাণ হবে এই ঠিকাদার কোম্পানি অনুমোদন কৃত ৫ কিলোমিটার খাল সংস্কার ও পুন: খনন কাজ শেষ না করে, বাঘেধরা ব্রিজের কিছু সামনে থেকে তুয়ারকান্দা ব্রিজের নিচে দিয়ে ভাইটকান্দি বাজার পর্যন্ত ঠিকাদারের লোকজন আরেকটি নতুন অবৈধভাবে অনুমতিহিন খাল খননের কাজ হাতে নিয়েছে।
যেখানে খালের কোন অস্তিত্ব নেই সমতল ভূমি বোরো আবাদি জমিনের রুপন কৃত উৎপাদিত বোর ফসল নষ্ট করে খাল খননের কাজ শুরু করেছে। যার অনুমোদন নেই বলেই সাইনবোর্ড লাগানো হয়নি। সরজমিনে অনুসন্ধান করে ১.৫০ কিলোমিটার খাল খননের কোন বৈধ সাইনবোর্ড খুঁজে পাইনি। এ ব্যাপারে খাল খনন কাজের সাথে সংশ্লিষ্ট এনায়েত হোসেন মন্ডলকে জিজ্ঞাসা করলে তিনি বলেন এই ১.৫০ কিলোমিটার হাউৎ খালী খালের অংশ। এলাকাবাসী প্রশ্ন চারালডাঙ্গা বিলের হাউৎ খালি ব্রিজ পর্যন্ত অনুমোদিত খাল খনন না করে অনুমতি বিহীন বাঘেধরা তো আর কান্দা ভাইটকান্দি বাজার খাল কি করে খনন করা হয়। এই নিয়ে জনমনে প্রশ্ন। ওই ৫ কিলোমিটার খাল খনন প্যাকেজের অংশ কোন অবস্থাতেই ১.৫০কি: মি: ভাইটকান্দি বাজার খাল খননের অংশ হতে পারে না। যদি ভাটকান্দি বাজার খাল পানি উন্নয়ন বোর্ড কর্তৃক অনুমোদিত হয়ে থাকে তাহলে জনগণের এখানে কোন আপত্তি থাকার কথা নয়।
অনুমোদন কৃত ৫ কিলোমিটার খাল খননের পর দেড় কিলোমিটারের অনুমোদন নিয়ে খনন করা যেতে পারে। পানি উন্নয়ন বোর্ডের অনুমতি নিয়ে যদি এই খালটি খনন করা হয় তাহলে ভাইটকান্দি বাজার, দেওখালি, হোসেনপুর, বাশাটি গজন্দর এলাকার জলাবদ্ধতা নিরসন হবে। বৃষ্টির পানিতে তলিয়ে যাওয়ার আগেই অপরিকল্পিত খাল খনন ও সংস্কারের কাজ মেজারমেন্ট করা একান্ত প্রয়োজন মনে করেন এলাকার সুধীজন। সামনে বর্ষাকাল নদীতে আসবে পানির ঢল তলিয়ে যাবে খাল কোন অবস্থাতেই কাজ করা সম্ভব না। এলাকাবাসীর ধারণা কাজ না করে ঠিকাদার কোম্পানির লোকজন হাতিয়ে নিবে প্রায় এক কোটি টাকা। বর্তমান উন্নয়নমুখী সরকারের উন্নয়ন অর্থ চলে যাবে লুটেরাদের পকেটে। সরকারের উন্নয়নের ব্যাঘাত সৃষ্টি করে অবৈধ উপায়ে অর্থ লুটপাট বন্ধের লক্ষ্যে উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ প্রয়োজন।
রকল্প বাস্তবায়ন বিভাগ ময়মনসিংহ, পওর বিভাগ, বাপাউবো ময়মনসিংহ। চারাল ডাঙ্গা বিলের খান পুন: খনন ও সংস্কার মেজারমেন্ট উপরের অংশ ১১.০০মি: প্রায় ৩৭ ফিট, খালের নিচের অংশে ৫.০০মি: প্রায় ১৭ ফিট, খালের দুই পাশে থাকবে ০.৯৭, উপরের অংশে ২.৮৬ মি:। একই নিয়মে ৫ কিলোমিটার নদী ও খাল খনন পূর্ণ সংস্কার করা হবে। এই নিয়মে খড়িয়া নদী হইতে চারাল ডাঙ্গা বিলের হাউৎ খালি খাল সংস্কার করছেন না বলে এলাকাবাসীর অভিযোগ রয়েছে। এই খালটি খড়িয়া পাড়া হাউৎ খালী ব্রিজ পর্যন্ত খনন করা হলে এলাকার কৃষকের কল্যাণ হবে এবং পানি নিষ্কাশন হবে, থাকবেনা জলাবদ্ধতা কৃষকের কল্যাণ হবে এই ঠিকাদার কোম্পানি অনুমোদন কৃত ৫ কিলোমিটার খাল সংস্কার ও পুন: খনন কাজ শেষ না করে, বাঘেধরা ব্রিজের কিছু সামনে থেকে তুয়ারকান্দা ব্রিজের নিচে দিয়ে ভাইটকান্দি বাজার পর্যন্ত ঠিকাদারের লোকজন আরেকটি নতুন অবৈধভাবে অনুমতিহিন খাল খননের কাজ হাতে নিয়েছে। যেখানে খালের কোন অস্তিত্ব নেই সমতল ভূমি বোরো আবাদি জমিনের রুপন কৃত উৎপাদিত বোর ফসল নষ্ট করে খাল খননের কাজ শুরু করেছে। যার অনুমোদন নেই বলেই সাইনবোর্ড লাগানো হয়নি। সরজমিনে অনুসন্ধান করে ১.৫০ কিলোমিটার খাল খননের কোন বৈধ সাইনবোর্ড খুঁজে পাইনি। এ ব্যাপারে খাল খনন কাজের সাথে সংশ্লিষ্ট এনায়েত হোসেন মন্ডলকে জিজ্ঞাসা করলে তিনি বলেন এই ১.৫০ কিলোমিটার হাউৎ খালী খালের অংশ।
এলাকাবাসী প্রশ্ন চারালডাঙ্গা বিলের হাউৎ খালি ব্রিজ পর্যন্ত অনুমোদিত খাল খনন না করে অনুমতি বিহীন বাঘেধরা তো আর কান্দা ভাইটকান্দি বাজার খাল কি করে খনন করা হয়। এই নিয়ে জনমনে প্রশ্ন। ওই ৫ কিলোমিটার খাল খনন প্যাকেজের অংশ কোন অবস্থাতেই ১.৫০কি: মি: ভাইটকান্দি বাজার খাল খননের অংশ হতে পারে না। যদি ভাটকান্দি বাজার খাল পানি উন্নয়ন বোর্ড কর্তৃক অনুমোদিত হয়ে থাকে তাহলে জনগণের এখানে কোন আপত্তি থাকার কথা নয়। অনুমোদন কৃত ৫ কিলোমিটার খাল খননের পর দেড় কিলোমিটারের অনুমোদন নিয়ে খনন করা যেতে পারে।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের অনুমতি নিয়ে যদি এই খালটি খনন করা হয় তাহলে ভাইটকান্দি বাজার, দেওখালি, হোসেনপুর, বাশাটি গজন্দর এলাকার জলাবদ্ধতা নিরসন হবে। বৃষ্টির পানিতে তলিয়ে যাওয়ার আগেই অপরিকল্পিত খাল খনন ও সংস্কারের কাজ মেজারমেন্ট করা একান্ত প্রয়োজন মনে করেন এলাকার সুধীজন। সামনে বর্ষাকাল নদীতে আসবে পানির ঢল তলিয়ে যাবে খাল কোন অবস্থাতেই কাজ করা সম্ভব না। এলাকাবাসীর ধারণা কাজ না করে ঠিকাদার কোম্পানির লোকজন হাতিয়ে নিবে প্রায় এক কোটি টাকা। বর্তমান উন্নয়নমুখী সরকারের উন্নয়ন অর্থ চলে যাবে লুটেরাদের পকেটে। সরকারের উন্নয়নের ব্যাঘাত সৃষ্টি করে অবৈধ উপায়ে অর্থ লুটপাট বন্ধের লক্ষ্যে উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ প্রয়োজন।