Site icon Aparadh Bichitra

ব্যাংকিং খাতকে শক্তিশালী করতে জাতির প্রত্যাশা পূরণে আতাউর রহমান প্রধান সোনালী ব্যাংকে ও ওবায়েদ উল্লাহ আল মাসুদ রূপালী ব্যাংকের দায়িত্ব গ্রহন

স্টাফ রিপোর্টার: রাষ্ট্রায়ত্ত দুটি ব্যাংক সোনালী ও রূপালী ব্যাংকের এমডিদের অদল-বদল করছে সরকার। সরকারী ব্যাংকিং সেক্টরে সবচেয়ে বড় ব্যাংক হিসেবে পরিচিত সোনালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) পদে ৩ বছরের জন্য সোনালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও হিসেবে নিয়োগ প্রদান করা হয়েছে আতাউর রহমান প্রধানকে। তিনি রূপালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের দায়িত্ব পালন করেছেন। আতাউর রহমান প্রধানকে সোনালী ব্যাংকে পাঠিয়ে এই ব্যাংকটির এমডি ওবায়েদ উল্লাহ আল মাসুদকে রূপালী ব্যাংকের এমডি করা হয়েছে। অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ থেকে এই এমডিদ্বয়ের মেয়াদ তিন বছর করে বাড়িয়ে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের কাছে পাঠিয়েছে। নিয়ম অনুযায়ী, পরিচালনা পর্ষদের সভায় আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের প্রস্তাব অনুমোদন হলে তা বাংলাদেশ ব্যাংকে পাঠানো হবে।

মোঃ আতাউর রহমান প্রধানকে ৩ বছরের জন্য সোনালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও হিসেবে নিয়োগ প্রদান করা হয়েছে। অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের ২০.০৮.২০১৯ তারিখের পত্র নং-৫৩. ০০. ০০০০. ৩১২. ১১. ০০২. ১৯.১৫০ এর মাধ্যমে ৩ বছরের জন্য চুক্তিতে মোঃ আতাউর রহমান প্রধানকে নিয়োগ প্রদান করা হয়। গত ৩ বছর তিনি সাফল্যের সঙ্গে রূপালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

তিনি ইতিপূর্বে প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক ও সোনালী ব্যাংক ইউকে লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ১৯৮৪ সালে সোনালী ব্যাংকে ফিন্যানসিয়াল এনালিস্ট হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন। ব্যাংকিং কর্মকান্ডের পাশাপাশি তিনি সৃজনশীল কাজের সঙ্গে সম্পৃক্ত রয়েছেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ব্যবস্থাপনা বিষয়ে স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে প্রশিক্ষণ ও ব্যাংকিং সেমিনারে অংশগ্রহন করেন। লালমনিরহাটের পাটগ্রামের এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহন করেন।

অপরদিকে সোনালী ব্যাংক লিমিটেডে সাফল্যের সঙ্গে তিন বছর দায়িত্ব পালন শেষে রূপালী ব্যাংক লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও হিসেবে যোগ দিলেন  মো. ওবায়েদ উল্লাহ আল মাসুদ। বড় অঙ্কের মুনাফার পাশাপাশি বিপুল খেলাপি ঋণ আদায়ের মাধ্যমে সোনালী ব্যাংককে শক্ত ভিতের ওপর দাঁড় করান তিনি। ১৯৮৩ সালে অগ্রণী ব্যাংকে সিনিয়র অফিসার পদে যোগদানের মাধ্যমে কর্মজীবন শুরু করেন মো.ওবায়েদ উল্লাহ আল মাসুদ।

দীর্ঘ ৩৬ বছরের পেশাজীবনের প্রতিটি দায়িত্ব সাফল্য ও দক্ষতার সঙ্গে পালন করে চলেছেন এই ব্যাংকার। তিনি ১৯৮২ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনা বিভাগ থেকে বিকম (অনার্স) এবং ১৯৮৮ সালে আইবিএ থেকে ফিন্যান্স বিষয়ে এমবিএ ডিগ্রি লাভ করেন। তিনি ঢাকা শিক্ষা বোর্ড থেকে এসএসসিতে বাণিজ্য বিভাগে মেধা তালিকায় ৩য় স্থান অধিকার করেছিলেন। ওবায়েদ উল্লাহ আল মাসুদ দীর্ঘ পেশাজীবনে ব্যাংক খাতের উন্নয়নে নেতৃত্ব দেওয়ার পাশাপাশি দেশে-বিদেশে বিভিন্ন সম্মেলনে ও প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ করেছেন এবং ব্যাংক খাত সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন নীতি নির্ধারণী বৈঠকে অংশগ্রহণ করেছেন। তিনি ১৯৬০ সালে ঢাকা জেলার নবাবগঞ্জের ছোট রাজপাড়ায় এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।

দীর্ঘ ৩৬ বছরের পেশাজীবনের প্রতিটি দায়িত্ব সাফল্য ও দক্ষতার সঙ্গে পালন করে চলেছেন এই ব্যাংকার। তিনি ১৯৮২ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনা বিভাগ থেকে বিকম (অনার্স) এবং ১৯৮৮ সালে আইবিএ থেকে ফিন্যান্স বিষয়ে এমবিএ ডিগ্রি লাভ করেন। তিনি ঢাকা শিক্ষা বোর্ড থেকে এসএসসিতে বাণিজ্য বিভাগে মেধা তালিকায় ৩য় স্থান অধিকার করেছিলেন। ওবায়েদ উল্লাহ আল মাসুদ দীর্ঘ পেশাজীবনে ব্যাংক খাতের উন্নয়নে নেতৃত্ব দেওয়ার পাশাপাশি দেশে-বিদেশে বিভিন্ন সম্মেলনে ও প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ করেছেন এবং ব্যাংক খাত সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন নীতি নির্ধারণী বৈঠকে অংশগ্রহণ করেছেন। তিনি ১৯৬০ সালে ঢাকা জেলার নবাবগঞ্জের ছোট রাজপাড়ায় এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।