শাওন অটো ব্রিক্স লি: এর নামে অগ্রণী ব্যাংকের ২০ কোটি টাকার অনিয়ম পোর্ট ডেমারেজ ১২ কোটি টাকা ছাড়িয়ে যাচ্ছে দুর্নীতিবাজরা বহাল তবিয়তে

0
625

মো: আবদুল আলীম: অগ্রণী ব্যাংক লি: রংপুর সার্কেলাধীন নীলফামারী শাখার খেলাপী ঋনগ্রহীতা প্রতিষ্ঠান শাওন ব্রিকস লি: এর প্রকল্প ঋন ১৪.৯০ কোটি টাকা এবং পিএডির দায় ১.৩৩ কোটি টাকা এর প্রকল্প অদ্যাবধি বাস্তবায়ন না হওয়ায় মোট ঋন স্থিতি ১৭.৯৯ কোটি টাকা আদায় অনিশ্চিত হয়ে পড়ে। এ টাকা সুদেমূলে ২০ কোটি টাকা ছাড়িযে যাচ্ছে। এ ঋনে সংঘটিত গুরুতর অনিয়ম উৎঘাটন সহ দায়ী কর্মকর্তা কর্মচারীদের চিহিতে করে একটি প্রতিবেদন ব্যাংকটির প্রধান কার্যালয়ের রিকভারী এন্ড ম্যানেজম্যান্ট ডিভিশনে দাখিল করে একই ডিভিশনের সহকারী মহাব্যবস্থাপাক মো: আলী আজম আকন ও উপ মহাব্যবস্থাপক জহিরউদ্দিন খান। জানুয়ারী, ২২, ২০১৮ ইং এ প্রতিবেদন দাখিল করা হয়। প্রতিবেদনে দেখা যায় প্রধান কার্যালয়ের রিকভারী এন্ড এনপিএ ম্যানেজম্যান্ট ডিভিশন (শ্রেণীকরন) এর ০৮/০১/২০১৮ ইং তারিখের অফিস নির্দেশ নং জিএম/ঋন আদায়/তদন্ত/০৫/১৮ এর নির্দেশনায় উক্ত সহকারী মহাব্যবস্থাপক ও উপমহাব্যবস্থাপক নিলফামারী শাখায় গমন পূর্বক তদন্তকাজ সম্পন্ন করেন। প্রতিষ্টানের এমডি আলহাজ মো: মঞ্জুরুল ইসলাম (দানু) এর সাথে তাদের আলাপ হয়। শাখার বর্তমান ও প্রাক্তন শাখা ব্যবস্থাপকের সাথে আলাপ হয়। এলসি স্থাপনকারী শাখা রংপুর শাখায় তারা গমন করেন এবং রংপুর সার্কেলের মহাব্যবস্থাপক ও রংপুর আঞ্চলিক কার্যালয়ের কর্মকর্তার সাথে এ বিষয়ে আলাপ করেন। তদন্তকালে বিভিন্ন অফিস রেকর্ড যাচাই করে যেসমস্ত অনিয়ম পাওয়া যায় তা নিন্মরুপ:

পূর্তকাজের কিস্তি বিতরন: ১। পূর্তকাজের কিস্তি মোট ৮ কিস্তিতে বিতরন করা হয়। ০১/১০/২০১৪ ইং হতে ১২/০১/২০১৫ ইং পর্যন্ত ৪ মাসে ২ টি কিস্তিতে মোট ১৫৫.০০ লক্ষ টাকা বিতরন করা হয়। উক্ত দুইটি কিস্তি বিতরনের সময়ে নীলফামারীর শাখা ব্যবস্থাপাক হিসেবে দায়িত্বপালন করেন শফিকুল ইসলাম (বর্তমানে এজিএম রংপুর শাখা)। এ সময়ে মঞ্জুরী পত্রের যৌথ পরিদর্শন সাপেক্ষে কিস্তির অর্থ বিতরন করা হয় নাই।

২। পরবর্তিতে নতুন ব্যবস্থাপক হিসেবে দায়িত্ব নেন রথিন্দ্রনাথ সরকার, এসপিও। তিনি ১৬/০৭/২০১৫ ইং তারিখ হতে ২৫/০৩/২০১৬ ইং তারিখ পর্যন্ত ৯ মাসে ৬ টি কিস্তি মোট ১৩৫.০০ লক্ষ টাকা বিতরনে করেন। এছাড়াও উক্ত ব্যবস্থাপকের কর্মকালীন সময়ে এলসি খোলা ও ডকুম্যান্ট হস্তান্তর কার্যক্রম সম্পাদিত হয়। কিন্তু এক্ষেত্রে মঞ্জুরীপত্রের শর্ত পরিপালন করা হয় নাই এবং প্রয়োজনীয ক্ষেত্রে কর্তৃপক্ষকে অবহিতকরন অথবা অনুমোদন নেয়া হয় নাই।

৩। প্রকল্পস্থান পরিদর্শনকালে প্রকল্পের জন্য প্রস্তুকৃত শেডের ভিতর ও বাহিরে বিক্ষিপ্তভাবে কিছু মেশিনারিজ ও কিছু নির্মান সামগ্রী পাওয়া যায় যা ১ম চালানের আমদানীকৃত মেশিনারিজ কিনা তাহা উপযুক্ত ডকুমেন্টের অভাবে নিশ্চিত হওয়া যায়নি। ২য় ও ৩য় চালানের মালামাল দীর্ঘদিন যাবৎ বন্দরে রয়েছে বলে পরিদর্শনকালে জানা যায়। উক্ত মালামাল দীর্ঘদিন ছাড় না করার কারনে ডেমারে চার্জ করা হয়েছে ১০.০০ কোটি টাকা।

৪। প্রধান কার্যালয়ের আইসিসি বিভাগ কর্তৃক সর্বশেষ ০৯/০৩/২০১৭ ইঙ তারিখ শাখাটি নিরীক্ষা করা হয়। উক্ত নিরীক্ষা প্রতিবেদনে বিভিন্ন অনিয়মের বিষয় উল্লেখ পূর্বক বৈদেশিক বাণিজ্য বিভাগের অভিজ্ঞ কর্মকর্তার মাধ্যমে নিরীক্ষার প্রয়োজনীয়তার কথা বলা হলেও দীর্ঘদিন অতিবাহিত হওয়া সত্বেও নিরীক্ষাদলের পরামর্শ কার্যকর হয়নি।

৫। এলসি স্থাপনের সময় মো: মকবুল হোসেন (বর্তমানে এজিএম ঠাকুরগাও) শাখার দায়িত্ব পালন করেন। এলসি খোলার পর এলসি বিষয়ে পরবর্তী পদক্ষেপ গ্রহণ করলে প্রকল্প বাস্তবায়ন বাধাগ্রস্ত হতো না। প্রকল্পের পূর্ত কাজ নির্মানে ইকুইটি যথাযথবাবে বিনিয়োগ না করে অসমাপ্ত অবস্থায় এলসি খুলে মেশিনারিজ আমদানীর মাধ্যমে ব্যাংককে ঝুঁকিতে পড়তে হয়েছে এবং গ্রাহক কর্তৃক মালামাল বন্দর হতে ছাড় করনের কারনে অনাগ্রহ প্রকাশিত হওয়ায় ডেমারেজ গুনতে হচ্ছে।

মঞ্জুরিপত্রে শর্ত আছে যে, সার্কেল অফিস ও আঞ্চলিক অফিস উক্ত প্রকল্পের অগ্রগতি সার্বিকভাবে মনিটরিং ও সুপারভিশন করবেন। পকলেপর বাস্তবায়ন কার্যক্রম যথাযথ মনিটরিং হয়নি মর্মে প্রতীয়মান। প্রকল্প বাস্তবায়ন সময়ে সার্কেল অফিস ও আঞ্চলিক কার্যালয়ের দায়িত্বে থাকা নির্বাহীবৃন্দ যারা ছেলেন তাদের তালিকা নিন্মরুপ:

সার্কেল অফিস: ১। মো: কামরুজ্জামান, জিএম (অব) মেয়াদকাল ০৬/০৪/২০১৪ থেকে ২৬/০৪/২০১৪ ও ২৯/০৩/২০১৬ থেকে ১৮/০৯/২০১৬ পর্যন্ত। ২। কল্পনা সাহা, জেএম (অব) মেয়াদকাল ২১/১০/২০১৪ হতে ০৫/০৭/২০১৫ পর্যন্ত। ৩। মো: মশিউর আলী, জিএম (ডিএমডি হিসেবে পিআরএলরত) মেয়াদকাল ১২/০৮/২০১৫ হতে ২৮/০৪/২০১৬ পর্যন্ত।

আঞ্চলিক অফিস: ১। অরজিত কুমার দাস, ডিজিএম (অব), মেয়াদকাল ২৬/০৪/২০১২ থেকে ১৩/০৪/২০১৬ পর্যন্ত। ২। মো: শহিদুল ইসলাম, এজিএম (বর্তমানে ডিজিএম ঠাকুরগাও) মেয়াদকাল ১৩/০৩/২০১৫ হতে ১৬/০৬/২০১৬ পর্যন্ত। রিকবারী এন্ড ম্যানেজম্যান্ট ডিভিশনের প্রতিবেদন থেকে প্রকাশ অনিয়মিতভাবে ঋন বিতরনের জন্য প্রাথমিকভাবে উক্ত শাখার ব্যবস্থাপক/সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের ওপর দায় বর্তায়। উল্লেখ্য, ২ জন ব্যবস্থাপকের মেয়াদকালে উক্ত প্রকল্প ঋন বিতরন করা হয়। মঞ্জুরীপত্রের শর্তানযায়ী প্রকল্প উন বিতরনের নিমিত্তে সংশ্লিষ্ট আঞ্চলিক কার্যালয় ও সার্কেল সচিবালয়ের নিবিড় তদারকির নির্দেশনা থাকলেও বাস্তবে তারা যথাযথ ভূমিকা পালনে ব্যর্থ হযেছে।

প্রধান কার্যালয়ের আইসিডি-১/শাওন অটো/৭৬৩/২০১৫ তারিখ ০২/১১/২০১৫ এর মাধ্যমে এলসি খোলার জন্য শাখাকে অনুমোদন প্রদান করা হয়। পূর্ত ও অন্যান্য কাজ সম্পন্ন হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত হয়ে নির্ধারিত মার্জিন গ্রহণ সাপেক্ষে এলসি খোলার বিষয়টি বিবেচনা করা হলে ব্যাংক আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হতো না। এলসি স্থাপনের পূর্বে আমদানীতব্য মেশিনারিজ এর বিপরীতে গ্রাহকের ইকুইটি বাবদ ২.১৭ কোটি টাকা জমা না নিয়ে এলসি স্থাপন করার ফলে এবং আমদানীকৃত মালামাল বন্দর হতে খালাস না করার কারনে ১০.০০ কোটি টাকা ডেমারেজ গুনতে হচ্ছে।

নিলফামারী শাখার ব্যবস্থাপক বরাবর ১৫/০১/২০১৮ ইং ঋনগ্রহীতা লিখিতভাবে জানান ৩১/০১/২০১৮ ইং তারিখের মধ্যে ২য় ও ৩য় শিপমেন্টের মালামাল ছাড় করবেন। কিন্তু ব্যাংক সূত্রে জানা যায় অদ্য পর্যন্ত উক্ত মালামাল ছাড় করানো হয়নি। বিশাল এই অনিয়মের সাথে রংপুর সার্কেলের তদানিন্তন মহাব্যবস্থাপক (বর্তমানে জিএম আইন) সুকান্তি বিকাশ সান্যাল জড়িত রয়েছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। তাকে ডিজিএম হতে পদোন্নতি দিয়ে জিএম করে রংপুর সার্কেলের দায়িত্ব দেয়া হয়। তিনি উক্ত সার্কেলের জিএম হিসেবে ০৬/১২/২০১৬ ইং হতে ২৩/০১/২০১৮ ইং পর্যন্ত দায়িত্ব পালন কালে চট্টগ্রাম বন্দর হতে উক্ত যন্ত্র পাতি খালাসের উদ্যোগ গ্রহণ করেন নাই।

তিনি বিষয়টি ধামাচাপা দিয়ে রেখছেন এবং ঋন গ্রহতিার বিরুদ্ধে খেলাপী ঋন আদায়ের নিমিত্তে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করেন নাই। তিনি দায়ী কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে প্রশাসনিক ব্যবস্থা গ্রহণ না করে পরস্পর যোগসাজসে উক্ত ভুয়া প্রকল্পের নামে নতুন করে আরো ৭.০০ কোটি টাকার প্রকল্প ঋন প্রস্তাব প্রধান কার্যালয়ে প্রেরন করে অর্থ আত্মসাতের চেষ্টা করেন মর্মে ব্যাংকের একাধিক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে এ প্রতিবেদককে জানান। তবে প্রধান কার্যালয়ের ক্রেডিট কমিটির হস্তক্ষেপে উক্ত টাকা আত্মসাতের প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে। এ ব্যপারে প্রধান কার্যালয়ের মহাব্যবস্থাপক এবং হেড অব আইসিসি মো: মনোয়ার হোসেন ব্যাংকের অডিট টিমকে প্রভাবিত করে বিষয়টি গোপন করে ব্যাংকের ক্ষতি করেছেন বলে ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে।

। নিলফামারী শাখার ব্যবস্থাপক বরাবর ১৫/০১/২০১৮ ইং ঋনগ্রহীতা লিখিতভাবে জানান ৩১/০১/২০১৮ ইং তারিখের মধ্যে ২য় ও ৩য় শিপমেন্টের মালামাল ছাড় করবেন। কিন্তু ব্যাংক সূত্রে জানা যায় অদ্য পর্যন্ত উক্ত মালামাল ছাড় করানো হয়নি। বিশাল এই অনিয়মের সাথে রংপুর সার্কেলের তদানিন্তন মহাব্যবস্থাপক (বর্তমানে জিএম আইন) সুকান্তি বিকাশ সান্যাল জড়িত রয়েছেন বলে অভিযোগ রয়েছে।

তাকে ডিজিএম হতে পদোন্নতি দিয়ে জিএম করে রংপুর সার্কেলের দায়িত্ব দেয়া হয়। তিনি উক্ত সার্কেলের জিএম হিসেবে ০৬/১২/২০১৬ ইং হতে ২৩/০১/২০১৮ ইং পর্যন্ত দায়িত্ব পালন কালে চট্টগ্রাম বন্দর হতে উক্ত যন্ত্র পাতি খালাসের উদ্যোগ গ্রহণ করেন নাই। তিনি বিষয়টি ধামাচাপা দিয়ে রেখছেন এবং ঋন গ্রহতিার বিরুদ্ধে খেলাপী ঋন আদায়ের নিমিত্তে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করেন নাই। তিনি দায়ী কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে প্রশাসনিক ব্যবস্থা গ্রহণ না করে পরস্পর যোগসাজসে উক্ত ভুয়া প্রকল্পের নামে নতুন করে আরো

৭.০০ কোটি টাকার প্রকল্প ঋন প্রস্তাব প্রধান কার্যালয়ে প্রেরন করে অর্থ আত্মসাতের চেষ্টা করেন মর্মে ব্যাংকের একাধিক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে এ প্রতিবেদককে জানান। তবে প্রধান কার্যালয়ের ক্রেডিট কমিটির হস্তক্ষেপে উক্ত টাকা আত্মসাতের প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে। এ ব্যপারে প্রধান কার্যালয়ের মহাব্যবস্থাপক এবং হেড অব আইসিসি মো: মনোয়ার হোসেন ব্যাংকের অডিট টিমকে প্রভাবিত করে বিষয়টি গোপন করে ব্যাংকের ক্ষতি করেছেন বলে ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে।

৭.০০ কোটি টাকার প্রকল্প ঋন প্রস্তাব প্রধান কার্যালয়ে প্রেরন করে অর্থ আত্মসাতের চেষ্টা করেন মর্মে ব্যাংকের একাধিক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে এ প্রতিবেদককে জানান। তবে প্রধান কার্যালয়ের ক্রেডিট কমিটির হস্তক্ষেপে উক্ত টাকা আত্মসাতের প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে। এ ব্যপারে প্রধান কার্যালয়ের মহাব্যবস্থাপক এবং হেড অব আইসিসি মো: মনোয়ার হোসেন ব্যাংকের অডিট টিমকে প্রভাবিত করে বিষয়টি গোপন করে ব্যাংকের ক্ষতি করেছেন বলে ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে।

অগ্রণী ব্যাংক নিলফামারী শাখার অসৎ গ্রাহক ও ব্যাংক কর্মকর্তারা মিলে ২০ কোটি টাকা খাদে ফেলে দিয়েছেন। অভিযোগ রয়েছে বিষয়টি দুদকের নজরে আসলে তদন্ত চলাকালে ডিএমডি মশিউর আলীকে তার অবসরজনতি ভাতা তড়িঘড়ি করে প্রদান করে দিয়েছেন এমডি শামস উল ইসলাম। জড়িত বাকি কর্মকতারাও ধরাছোঁয়ার বাইরে রয়েছেন। ব্যাংক সূত্রে প্রকাশ, এই অসৎ গ্রাহককে ঋন প্রদানে উদারতা দেখিয়েছেন ও বোর্ড সভায় অনুমোদন দিয়েছেন অগ্রণী ব্যাংকের চেয়ারম্যান জায়েদ বখত।

এ ব্যপারে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের বক্তব্য নেয়ার জন্য মুঠোফোনে যোগাযোগ করলে কেউ বক্তব্য দিতে রজি হননি। শাওন ব্রিক্স লি; এর স্বত্বাধিকারী মঞ্জুরুল ইসলাম দানুর সাথে মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করলেও তিনি ফোন রিসিভ করেন নাই। খেলাপী গ্রাহক শাওন অটো ব্রিক্স লি: কে অনিয়মের মাধ্যমে দেয়া সুযোগ সুবিধার সাথে জড়িত ব্যাংক কর্মকর্তাদের অনিয়ম দুর্নীতিসহ অগ্রণী ব্যাংকের বিশালাকারের দুর্নীতির বিষয়ে এ প্রতিবেদকের তদন্ত অব্যহত আছে। আগামী সংখ্যায় প্রকাশিত হচ্ছে।(চলবে)   

Print Friendly, PDF & Email

মন্তব্য করুন

Please enter your comment!
Please enter your name here

7 + three =