Site icon Aparadh Bichitra

গাজীপুর পুবাইলের তালটিয়ায় চতুর্থ শ্রেণীর এক ছাত্রী ধর্ষণের শিকার

আ: জলিল বেপারী: ০৭/০৯/২০১৯ইং তারিখে গাজীপুর মহানগর পুবাইল থানার তালটিয়া এলাকার সাতপোয়া তালটিয়া সরকারী প্রাইমারী স্কুলের চতুর্থ শ্রেণীর ছাত্রী রতœা আক্তার (১১) ধর্ষণের শ্বীকার হয়। এই বিষয়ে ভিকটিমের মা বাদী হয়ে পুবাইল থানায় অত্র এলাকার শামসুল আলমের নামে একটি ধর্ষন মামলা রুজু করেন। মামলার অভিযোগে বাদীনি উল্লেখ করেন তার ৪র্থ শ্রেণী পড়–য়া ছাত্রী মোসা: রতœা আক্তার (১১) কে নিজ বাড়ীতে একা রাখিয়া নিজনিজ কর্মন্থলে চলিয়া যায়।

গত ০৭/০৯/২০১৯ইং তারিখ অনুমান সকাল ০৯.০০ ঘটিকার সময় বাদীনির মামা বিবাদী (১) শামসুল আলম (৪০) পিতা মৃত আ: মান্নান মাতা আয়না বিবি সাং তালটিয়া (মসজিদের পিছনে) থানা পুবাইল জি এম পি গাজীপুর। বাদীনির মেয়ে রতœা আক্তার কে গোসল খানায় একা পাইয়া ৫০০ পাচঁ শত টাকা দিতে চাহিয়া তাহার পরিহিত স্যালোয়ার ও কামিজ খুলিতে বলে। সে বিবাদীর উক্ত প্রস্তাবে রাজি না হইয়া গোসল খানা হইতে বাহির হইয়া যাইতে চাহিলে বিবাদী তার মেয়ের মুখ জোর

পুর্বক চাপিয়া ধরিয়া তার মেয়ের পরিহিত স্যালোয়ার ও কামিজ খুলিয়া ই”্ছার বিরুদ্বে জোর পুর্বক ধর্ষণ করে। তখন তার মেয়ে কান্নাকাটি করিলে, উক্ত বিবাদী ঘটনার বিষয়ে কাউকে বলিতে এবং কান্নাকাটি করিতে নিষেধ করিয়া ভয়ভীতি দেখাইয়া চলিয়া যায়। বাদীনি ও তার স্বামী নিজ নিজ কর্মস্থল হইতে বাড়িতে আসিয়া তার মেয়েকে কান্নাকাটি করিতে দেখিয়া জিজ্ঞাসা করিলে তার মেয়ে উল্লেখিত ঘটনা খলিয়া বলে।

তখন সে ও তার স্বামী ঘটনার বিষয়ে তাহাদের আত্বীয় সজনদের সহিদ আলাপ আলোচনা করিয়া থানায় নারীও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ২০০০ (সংসোধন ২০০৩) ৯ (১) জোর পুর্বক ধর্ষণের মামলা রুজু করেন যাহার নং ১০ তাং ০৯/০৯/২০১৯ইং। পুবাইল থানার ভার প্রাপ্ত কর্মকর্তা নজমূল হক ভূঁইয়া উক্ত মামলাটি তদন্তের জন্য এস আই রাশেদ কে দায়ীত্বদেন।  উক্ত বিবাদী পলাতক থাকায় ভিকটিম ও ভিকটিমের পরিবার আতংকে আছে তবে পুবাইল থানার পুলিশ বিবাদীকে গ্রেপ্তার করার জোর চেষ্টা চালাচ্ছে।