ধামরাইয়ে পরিবহনে পুলিশের নামে হচ্ছে কি? মুক্তিযোদ্বার চাঁদাবাজি এখনো বন্ধ হয়নি

0
1166

ষ্টাফ রিপোটার: ধামরাইয়ে সি.এন.জি পরিবহন থেকে পুলিশের নাম ভাঙ্গিয়ে চাঁদাবাজি এখনো বন্ধ হচ্ছে না। জানাগেছে, ধামরাইয়ে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের শ্রীরামপুর বাসষ্ট্যান্ডে সি.এন.জি পরিবহনে এলাকার চিহিৃত চাঁদবাজ সোনাম মোল্লা, জাহাঙ্গীর পুলিশ, আবুল হোসেন, মুক্তিযোদ্বা  হবি মেম্বারসহ মিলে একটি চক্র ধামরাই থানা ও হাইওয়ে পুলিশকে ম্যানেজ করার জন্য প্রতিটি সি.এন.জি পরিবহন থেকে ৫শত টাকা করে চাঁদা আদায় এখনো চালিয়ে যাচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ চক্রটি  শ্রীরামপুর বাসষ্ট্যান্ডে টি সি.এন .জি পরিবহন থেকে মাসে ৪০ হাজার টাকা চাঁদা আদায় করছে শুধু পুলিশের নাম করে। এদিকে চাঁদাবাজরা নতুন কৌশলে শ্রীরামপুর টু সুয়াপুর রোড়ে নতুন কোন সি.এন.জি পরিবহন চলাচল করলে ওই চাঁদাবাজদেরকে ১০ হাজার টাকা চাঁদা দিতে হচ্ছে। এদিকে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে সি.এন.জি পরিবহন চলাচল নিষেধ থাকলে ও পুলিশকে ঐ চাঁদাবাজরা অর্থের বিনিময়ে ম্যানেজ করে ঢাকা আরিচা মহাসড়কে যানবাহন অবাধে চালিয়ে যাচ্ছে।

এই চাঁদাবাজদের তথা কথিত কোযাদক্ষ চাঁদাবাজ জাহাঙ্গীর পুলিশ (অব:) দিনকালের এ প্রতিবেদকেরকে বলেন, সি.এন.জি চালকদের চাঁদার টাকা গুলোর আমরা মুক্তিযোদ্বা হবি মেম্বারকে দেই তিনিই হাইওয়ে ও থানার পুলিশকে ম্যানেজ করে থাকেন। আপনের মত অনেক সাংবাদিক আছে তারা আমাদের সাথে জড়িত।

আপনে পত্রিকায় লিখলে আমাদের কিছুই হবে না। কারন আমাদের হাত অনেক লম্বা, আমরা সরকারদলীয় লোক। সি.এন.জি পরিবহন থেকে পুলিশের নামে যে চাঁদা আদায় হচ্ছে তার প্রকাশ্যে শেল্টার দিচ্ছে নামধারী দু-এক জন সাংবাদিক। সেই নামধারী সাংবাদিকরা ওই চাদাঁবাজদের পক্ষে সাপাই গেয়ে যাচ্ছে। এ ব্যাপারে গোলড়া হাইওয়ে পুলিশের ওসি লুৎফর রহমান সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, আমি চাঁদাবাজীর ব্যাপারে কিছুই জানি না।

Print Friendly, PDF & Email

মন্তব্য করুন

Please enter your comment!
Please enter your name here

4 × 2 =