অপরাধ বিচিত্রা ডেস্কঃ হবিগঞ্জ জেলার বিআরটিএ কার্যালয়ে ঘুষ ছাড়া পাচ্ছেন না গাড়ির কাগজ ও ডাইভিং লাইসেন্স গোপন সূত্র জানা জায় যে হবিগঞ্জ জেলার সাধারন মানুষ বলেন যে, হবিগঞ্জ বিআরটিএ আমরা গেলে আমাদের কাছে মোটা অংকের টাকা দাবি করেন বিআরটিএর লোকজন। আমরা বিআরটিএর সহকারী পরিচালক নুরজ্জামান সাহেবের সাথে যোগাযোগ করতে গেলেও আপত্তি দেন বিআরটিএর দুনীতিবাজরা । এই বিষয়ে গত ০৬/০৭/২০১৯ইং তারিখে হবিগঞ্জ বিআরটিএ নিয়ে ঢাকা ক্রাইম নিউজ পএিকায় নিউজ হয়েছিল পরে গত ২৫/০৭/২০১৯ ইং তারিখে সাপ্তাহিক অপরাধ বিচিত্রা পত্রিকাও নিউজ হয়েছে কিন্তু পরে, সভাপতি জাতীয় ভেজাল প্রতিরোধ ফাউন্ডেশন এর পক্ষ থেকে একটি তদন্ত প্রতিবেদন ও দেওয়া হয়েছে প্রতিবেদন দেওয়ার
পর ঢাকা হেড অফিস থেকে চেয়ারম্যান বিআরটিএ ঢাকা বরাবর একটি চিঠি ও দেওয়া হয়েছে কিন্তু বিআরটিএ কমকর্তা গন আমাদের কে জানান যে বিআরটিএ ঘুষখোর ও দুর্নীতিবাজ নাই। তাহলে চন্দ্রন মনি পালকে এবিষয়ে যানতে চাইলে এই কমকর্তা এরিয়ে যান।
পরে একজন নাম প্রকাশ না করার জন্য অনুরোধ করে বলেন যে চন্দ্রন মনি পালকে সহকারী পরিচালক নুরজ্জামান সাহেব তার চ্ছত্রছায়ায় রাখছেন এবং উত্ত চন্দ্রন মনি পালরে বিরদ্ধে বিভিন্ন অভিযোগ থাকলে ও তাকে প্রমোশন হিসাবে ভিতরের রম থেকে সামনের রুমে চেয়ার টেবিল দিয়ে প্রতি দিন অফিস করাচ্ছেন চন্দ্রন মনি পাল।
সরকারি চাকরি জিবির মতো প্রতি দিন অফিস করচ্ছেন, সহকারী পরিচালক জনাব নুরজ্জামান সাহেবের এই বিষয় টি নিয়ে হবিগঞ্জ জেলার সাধারন মানুষের মধ্যে খোভ বিরাজ করছে।