গুলশান বনানীর জনগনের পরিবর্তন বাস্তবায়নে আমি প্রতিশ্রুতিবদ্ধঃমাহমুদ হাসান আজাদ

0
723

গুলশান-বনানী-কড়াইলএলাকার অত্যন্ত পরিচিত মুখ, বিশেষ করে গুলশান-বনানী-কড়াইল এলাকার সকল শ্রেনী পেশার মানুষের অত্যন্ত আস্থাভাজন হিসেবে তিনি সুপরিচিত। সর্বদা পরোপকারী এই মহৎ মানুষ ,মাহমুদ হোসেন আজাদ তাঁর বর্নাঢ্য সামাজিক ও রাজনৈতিক জীবনের পাশাপাশি শিক্ষা জীবনেও নিজের মেধার স্বাক্ষর রেখেছেন।

তিনি সফলতার সাথে বাংলা ও ইংরেজী সাহিত্য বিষয়ে এম এ ডিগ্রি অর্জন করেছেন। মানুষের মন জয় করে সর্বদায় মানুষের পাশে থাকাটাই এই আওয়ামীলীগ প্রেমিকের কাজ। এলাকার সবাই ভালোবেসে মাহমুদ হাসানকে আওয়ামী লীগের প্রেমিক বলে ডাকেন। মাহমুদ হাসান আজাদের বাবা বীর মুক্তিযোদ্ধা মরহুম আব্দুল মান্নান কবীর, মাতা জনাব সুফিয়া কবীর। বীর মুক্তিযোদ্ধা বাবার সন্তান হওয়ার বদৌলতে জন্মগত ভাবেই মহান মুক্তিযুদ্ধের সুমহান চেতনা তিনি বুকে ধারণ করে বেড়ে উঠেছেন। পারিবারিক ভাবেই আওয়ামী-লীগের রাজনীতির সাথে যুক্ত, মাহমুদ হাসান আজাদের মুক্তিযোদ্ধা বাবা ‘৬৯ গন আন্দোলনে সরাসরি অংশগ্রহন করে দীর্ঘদিন কারাবরন করেন।তিনি অত্যন্ত সুনামের সহিত যথাক্রমে কাকচিড়া ও পাথরঘাটা আওয়ামী-লীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছেন। মাহমুদ হাসান আজাদের মা বর্তমানে উত্তরা থানা মহিলা আওয়ামী-লীগের সহসভাপতি হিসেবে নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করছেন। বাবা-মার্ দেখানো পথেই মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে বুকে ধারণ করে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের রাজনৈতিক শক্তি বাংলাদেশ আওয়ামী-লীগের সাথে রাজনৈতিক জীবনের পথচলা শুরু করেন মাহমুদ হাসান আজাদ। বর্তমানে তিনিঁ দক্ষতার সাথে বনানী থানা আওয়ামী-লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন। এর আগেও তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী-লীগের গুলশান থানার শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক,,ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি ,সদস্য ,তিতুমীর কলেজ ছাত্রলীগের আহবায়ক,ভারপ্রাপ্ত সভাপতি,সিনিয়র সহ-সভাপতি,শহীদ সিরাজ হল বনানী -সাধারন সম্পাদক , ১৯নং ওয়ার্ড শিক্ষা সম্পাদক,মাত্র ১৫ বছর বয়সে কাকচিড়া সাংগঠনিক থানা ছাত্রলীগের সভাপতি হন বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে সফলতার সাথে দায়িত্ব পালন করেছেন। রাজনৈতিক জীবনের পাশাপাশই বিভিন্ন ধরনের সামাজিক সংগঠনের সাথেও তিনি যুক্ত রয়েছেন। মাহমুদ হোসেন আজাদের সহধর্মিনী জান্নাতুল ফেরদৌস পপি বর্তমানে উত্তরা পশ্চিম থানা আওয়ামী-লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন, এছাড়া মাহমুদ হাসান আজাদের শাশুড়ি নাসিমা ফেরদৌসী দশম জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত আসনের সংসদ সদস্য(সংরক্ষিত মহিলা আসনের নং: ৩১৩) হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন, বর্তমানে তিনি বাংলাদেশ মহিলা আওয়ামী-লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন। একমাত্র ভাই নাজমুল হাসান আছাদ-১৯ নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের অর্থ বিষয়ক সম্পাদক । দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনের পরিক্রমায় এবার তিনি গুলশান-বনানীর খেটে খাওয়া মানুষের পাশাপাশি সর্বস্তরের মানুষের দোয়া ও ভালোবাসাকে পুঁজি করে আসন্ন ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচনে ১৯নং ওয়ার্ডের(গুলশান-বনানী-কড়াইল) কাউন্সিলর পদপ্রার্থী হয়েছেন। পারিবারিকভাবে আওয়ামী লীগের সাথে দীর্ঘ দিনের পথচলা এবং ব্যক্তিগত জীবনে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শকে বুকে লালন করে জননেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনায় জনসেবার অভিপ্রায় নিয়ে দলীয় ভাবে উক্ত ওয়ার্ডের দলীয় মনোনয়ন ও সমর্থন প্রত্যাশা করছেন।গুলশান-বনানীকে যানজট মুক্ত,মাদকমুক্ত, চাঁদাবাজি মুক্ত, অবৈধ দখল উচ্ছেদের পাশাপাশি ,পরিচ্ছন্ন পরিবেশ ,অত্যাধুনিক অগ্নি নির্বাপন ব্যবস্থা সুপরিকল্পিত সবুজায়ন,ফুটপাথ,পানি ও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ,লেক সংস্কার ,মশা নিধনে সমম্নিত উদ্যোগ ,পরিবেশ দূষণরোধ ,সমাজের সকল পেশার মানুষের পাশাপাশি এলাকার ছিন্নমূল মানুষের নাগরিক অধিকার নিশ্চিত করাই মাহমুদ হাসান আজাদের নির্বাচনী ইশতেহারের মূল প্রতিপাদ্য। গুলশান বনানী-কড়াইলের সর্বস্তরের মানুষের দোয়া ও ভালোবাসাকে পুঁজি করে ১৯ নং ওয়ার্ডের সকল স্তরের মানুষের জন্য নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতকরণে মাহমুদ হাসান আজাদ দৃঢ় প্রত্যয়ী।

Print Friendly, PDF & Email

মন্তব্য করুন

Please enter your comment!
Please enter your name here

one × 1 =