বনানী ফাঁড়ির পাশেই চলছে হিজরা আঁখির লাগামহীন অপরাধ

0
2036

হাবিব সরকার স্বাধীন:

রাজধানীতে হঠাৎ ভেরেই চলেছে ভিবিন্ন কায়দায় ফাঁদ। তথ্য অনুসন্ধানে দেখা যায়। মহাখালী টাঙ্গাইল বাস স্ট্যাপ থেকে শুরু করে বিভিন্ন এলাকার অপকর্ম, কিছু স্পট উন্মোচন করা হল। দীর্ঘ হিজরা আঁখি এলাকায় মানুষকে হয়রানি করছে। সৈনিক হল, থেকে শুরু করে এলাকার বিভিন্ন স্থানে অপকর্ম চালিযয়ে যাচ্ছে। হিজরা আখি। আখির নেতৃত্বে সৈনিক হল, নেভিগেট, স্টাফ রোড, আমেনা ভবন, কাকলি ফেসিং হোটেলের পিছনে ছিনতাই মাদক বেচাকিনা যেন নিত্যদিনের সঙ্গী।

সবকিছু যেন তার বাঁ হাতের খেলা। ঢাকা গেট, এই স্পটে মূল হোতা প্রিয়া নামের এক অল্পবয়সী সুন্দরী তরুণী অল্প বয়সী যুবতী নারী দিয়ে আকর্ষণ করে যুবকদের কাছে টানেন। সে ফাঁদে পা দিলে মোবাইল মানিব্যাগ টাকা হাতিয়ে নেওয়া হয়। সাথে চলে অমানুষিক নির্যাতন, এবং মাদক বেচাকেনা করার জন্য কিছু আবাসিক হোটেলের দালাল তাদের হাতে রেখেছেন হাঁটার মাঝে দিয়ে চলে মাদক বেচাকেনা। পুলিশের অভিযান বিভিন্ন সময় এই চক্রটি সদস্যদের গ্রেফতার করলেও পরবর্তীতে জামিনে এসে আবার পুনরায় শুরু করে তাদের সেই বানিজ্য। প্রতিটি স্পট হিজলা আঁখি নিজেই নিয়ন্ত্রণ করে থাকেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সেখানে এক পতিতা বলেন এই আখি এতই ভয়ঙ্কর যে অর্থ এলাকায় ছিনতাই চুরি ফিটিং মানুষের ব্যাক কাটার থেকে শুরু করে মাদক বেচাকেনা সব কিছুই হয় হিজলা আখির নেতৃত্বে। পুলিশ ম্যানেজ করার মতো কাজ পরিচালনা করেন আরেক মাদক ব্যবসায়ী পুলিশের সোর্স জিল্লু অভিযোগ রয়েছেন জিল্লু কে কয়েকবার একটি সূত্র জানিয়েছেন হিজলা মানিকের শিষ্য ছিলো বর্তমান ছিনতাইকারীদের গডফাদার আঁিখ এখন নাকি তার গুরু কখনো স্বপ্ন, কখনো পিংকি, কখনো মৃত হায়দারের নাম ভাঙ্গিয়ে অপকর্ম করে যাচ্ছে। স্থানীয়দের দাবি বনানী চেয়ারম্যান বাড়ী থেকে শুরু করে স্টপ রোড পর্যন্ত চলছে এক দানবের রাজত্ব। প্রশাসনের চোখের পলক পরতে না পরতেই চলছে হাঁটার মাঝেই মাদক বেচাকেনা চুরি ছিনতাই হানাহানি মারামারি যেন নিত্যদিনের সঙ্গী রাজধানী কাকলী বনানী মহাখালী আবাসিক হোটেল গুলো বন্ধ হয়ে যাওয়া যেমন যুগের সাথে পাল্লা দিয়ে চলাচল বেরেই গেছে। তেমনি একটি সিন্ডিকেট বেপরোয়া ভাবে নারী-পুরুষ পথচারীদেরকে ইশারায় ডেকে নিয়ে অন্ধকারে ফিটিং বাণিজ্য চালাচ্ছেন। দীর্ঘ দিন যাবৎ পথচারীদেরকে নানা কৌশলে মিনিট ফোনটা দেন কথা বলি এই বলে দাঁড় করে চলে তাদের ফিটিং বাণিজ্য। সৈনিক ক্লাব সিনেমার আশে পাশে সন্ধ্যার পর ব্যস্থ থাকে। ভয়ংকর এই চক্রটি পতিতাদের নেতৃত্ব দিয়েছেন গডফাদার হিজলা আখি অন্ধকারে নয়। মাঠে সরাসরি নেতৃত্ব দিচ্ছেন ছিনতাইকারী গডফাদার আখি । মাঠে কাজ করছে ১২ জন যুবতী নারী আকর্ষণ করেন যুবকদের। হোটেল দালাল চক্রের সদস্য তাদের নামে রয়েছেন বনানী থানা একাধিক মামলা হত্যা চুরি ছিনতাই মাদক থেকে শুরু করে এমন কোন অপরাধ নেই তারা করেনি। তবু ও এই চক্রটি ধরা ছোঁয়ার বাইরে সরজমিনে দেখা গেছে। যে বিভিন্ন সময় তাদের কার্যকলাপ হাসিল করেন। মোটা অংকের টাকা নিয়ে ছেরে দেয়, যদি কোন ব্যক্তির টাকা দিতে না চায় তাহলে তাকে মৃত্যুর কোলে ঠেলে দিতে তাদের এক বিন্দু বুক কাঁপে না। সীমাহীন ভাবে রাজত্ব কায়েম করেছেন সৈনিক ক্লাব ছিনতাইকারী গডফাদার হিজরা আখি চক্রটি। কড়াইল টিএন বেলতলা এলাকায় বসবাস করতেন। হিজরা আখি এক বিদেশি নাগরিকের ডলার নিয়ে যাওয়ার পর সেই যুবক গলায় পর সে আত্মহত্যা করে তারপর সে ওই এলাকা ছেড়ে দেয় চলে যায় মগবাজার। দীর্ঘদিন মগবাজার থাকার পর সে আবার আগের মত বেপরোয়া ওঠেন বর্তমান মহাখালী সাততলা বস্তি সেখানে মাদক ব্যবসায়ীদের সাথে রয়েছেন তার অন্তরঙ্গ সম্পর্ক। দিনে মাঝে মাঝে হিজরাদের সাথে প্রোগ্রাম করলেও রাতে অপকর্ম ধামাচাপা জন্য সে এভাবেই ঠান্ডা মাথায় তার কাজ করে যাচ্ছেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ফেসিং হোটেলের এক ব্যক্তি বলেন। এমনি ওপেন ভাবে ছিনতাই হানাহানি অন্য কোথাও নাই। বিষয়টি বলতে প্রশাসনিক কর্মকর্তারা সংবাদ দিলে উল্টো চাপ সৃষ্টি করেন আমাদের মিথ্যা মামলারও শিকার হয়েছে কয়েকজন বনানী ফাড়ির একটু দূরে দিন দুপুরে চলছে দেহ ব্যবসা হাঁটার ভিতর চলছে মাদক বেচাকেনা। কিছু দিন আগের এক পথচারীকে তারা করেন আঁখি বাহিনী হটাৎ ট্রেনে কাটা পরে যুবক নিহত হন পরে পুলিশ এসে লাশ উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল হাসপাতালে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। আখির কল লিস্ট দেখলেই মুখোশ উন্মোচন হয়ে যাবে। ছিনতাইকারী সদস্যরা এলাকার লিডার হিসাবে জানেন। অভিযোগ রয়েছে আখির নেতৃত্বে সুন্দরী প্রিয়া, স্বপ্না, পারুল, সালমা, সিয়লী, নাদিয়া, বিউটি, রেখা, চম্পা, নদী, পারভিন,আরো আছে বিভিন্ন পরিচয়ে। বিভিন্ন নাম ব্যবহার করে থাকেন। আঁখির নেতৃত্বে ফিটিং বাণিজ্য ও ছিনতাই মাছের টোপ হিসেবে ব্যবহার করছেন। কম বয়সী যুবতী সুন্দরী প্রিয়া ও অন্য নারীদের। আর তাদের সঙ্গ পাঙ্গ রা হলেন রাসেল, হেলাল, শাহীন, খান, সখী,সেলিম, রবিন, অন্তর, ইমন, রুবেল, রনি, মিজান, , নবী, হালিম, প্রত্যেকটি ছিনতাই চাঁদাবাজি অপহরণ ব্লকমেইল বিভিন্ন মামলার আসামি। তাদের মুখোশ উম্মোচন করা হবে। আরো বিস্তারিত নিয়ে পর্রবর্তীতে।

Print Friendly, PDF & Email

মন্তব্য করুন

Please enter your comment!
Please enter your name here

fourteen − 5 =