সেই অতীতের সঙ্গে বর্তমানের বিরাট ফারাক।আজ বিশ্বের প্রায় সকল গনমাধ্যমই পুঁজিপতি ব্যবসায়ীক প্রতিষ্টান মাত্র। রাজনীতিক স্বার্থ ও বানিজ্যের প্রয়োজনে এর আর্বিভাব ও বিকাশ। বর্তমানে যারা মিডিয়াতে কাজ করতে আসছেন তাদের অনেকেই আসছেন শুধু অর্থ উপার্জনের জন্য।সমাজ, জাতি বা দেশ তাদের নিকট মানবিকতা আর সামাজিকতা আাশা করাটা নেহাত বোকামি। তারা তথ্য সংগ্রহ করছেন আর প্রক্রিয়াজাত করে প্রকাশ করছেন। এ কারনে সংবাদের বিশ্বাস যোগ্যতা ও অনেকটা হারিয়ে যাচ্ছে। অথ্যাৎ সাংবাদিকতা এখন অনেকের স্বার্থ হাসিলের মাধ্যম বিশেষ।
তাই সত্যের পক্ষে লড়াই করার শক্তি বা ইচ্ছে আজকের সাংবাদিকদের মধ্যে খুব একটা দেখা যায় না।তাদের অধিকাংশ চিন্তা ও কর্মশক্তি ব্যয়িত হয় মানুষের দুর্বলতার সুযোগ গ্রহন. অপরাধমুলক কর্মকান্ডের অন্বেষন আর অর্থের চিন্তায়।
আমি দেখেছি উনিশ দশককে সমাজে সাংবাদিকদের গ্রহন যোগ্যতা আর সংবাদের গুরুত্ব। কিন্তুু আজ সাংবাদিকরা দূর্বল চিত্ত্বের অধিকারী। কারন সাংবাদিকরা আজ রাজনৈতিক লেজুর বৃত্তিক সংবাদ, সংবাদপত্রে অদক্ষ্য সংবাদকর্মী নিয়োগ সহ রয়েছে একাধীক কারন। বিশেষ করে সাংবাদিকদের অনৈক্য পেশার দূর্বলতার বড় অন্তরায় যার কারনে বিগত দিনের চেয়ে বর্তমানে সাংবাদিক নির্যাতনের ঘটনা বৃদ্ধি পেয়েছে।
বাংলাদেশের সাংবাদিকদের অনেক সংগঠন আছে। যেগুলো নিজেরা নিজেদের দ্বারা নিয়ন্রিত। সংবাদ বা সাংবাদিকদের মান বৃদ্ধিতে একদিকে যেমন শিক্ষাগত যোগ্যতা থাকা দরকার অন্যদিকে প্রয়োজন ঐক্যবদ্ধতা।
ইতিমধ্যে বাংলাদশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম নামে একটি সংগঠন সাংবাদিক নিয়োগের নীতিমালা,পেশাদার সাংবাদিকদের তালিকা প্রনয়ন সহ ১৪ দফা দাবী নিয়ে সাংবাদিকদের ঐক্যবদ্ধ করতে সারা বাংলাদেশে কাজ করছে।
সাংবাদিকদের কল্যানে দাবী আদায়ে দীর্ঘদিন যাবত উক্ত সংগঠনটি রাজপথে লড়াই করছে। সকল পেশাদার সাংবাদিকরা ঐক্যবদ্ধ হলে সাংবাদিকদের উপর হামলা,মামলা নির্যাতন বন্ধ হবে পাশাপাশি সাংবাদিকরা ফিরে পাবে তাদের মর্যার্দার আসন।মানুষের কল্যাণে প্রতিদিনের সম্পাদক কবির নেওয়াজ রাজ আমাকে বলেন সাংবাদিকদের সকল উন্নয়ন মূলক কর্মকান্ডে পাশে থাকব ইনশাল্লাহ।