এস ডি বাবু: মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১৩ইং সালে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে বিভাগীয় শ্রেষ্ঠ ইমাম পদে বরিশাল বিভাগের শ্রেষ্ঠ ইমাম মাওলনা হেলালুজ্জামানকে নিজ হাতে ক্রেস্ট প্রদান করেন। ইসলামিক ফাউন্ডেশন আয়োজিত আর্থ-সামাজিক কর্মকান্ডে বিশেষ অবদান রাখার জন্য বিভাগীয় শ্রেষ্ঠ ইমামদের পুরস্কার দেওয়ার আয়োজন করেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী উক্ত অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ছিলেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর একান্ত নিজের প্রতিষ্ঠিত দারুল আরকান ইবতেদায়ী মাদ্রাসা বাংলাদেশের প্রতিটি উপজেলায় ২টি করে শাখা দেন। তম্মধ্যে বরিশাল বাকেরগঞ্জ উপজেলায় ২টি’র ইসলামি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান মাওলানা হেলালুজ্জামান পান। র্যাবের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীতে যারা র্যাবে চাকুরীকালীন সময়ে কর্তব্য পালনরত অবস্থায় আহত বা নিহত হন, তাদের প্রতিটি পরিবারের সদস্যদেরকে সদর দপ্তরে দাওয়াত করেন। মাওলানা হেলালুজ্জামানের ভাই র্যাবে চাকুরীকালীন সময়ে নিহত হলে র্যাব প্রধান বেনজির আহমেদ উক্ত হেলালুজ্জামানের পরিবারকে সদর দপ্তরে ডেকে এনে শান্তনা দেন। এ সময় বিভিন্ন সাংবাদিক র্যাব প্রধানের সাথে মাওলানা হেলালুজ্জামানের ছবি তুলে। বিএনপি-জামায়াতের দোসর দুর্ধর্ষ সন্ত্রাসী বাদল তালুকদার প্রধানমন্ত্রী এবং র্যাব প্রধানের ছবি নিয়ে বিভিন্ন মহলে কুরুচিপূর্ণ বক্তব্য প্রদান করে আসছে। এই ভংঙ্কর সন্ত্রাসীর হাতে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত হয়েছিলেন বাকেরগঞ্জ কলেজের সাবেক ছাত্রলীগ নেতা বর্তমানে পৌর আওয়ামীলীগের স্বনামধন্য ‘লো’ আদ্যক্ষরের এক নেতা। বাদল তালুকদার বিএনপি রাজনীতির সাথে জড়িত থাকলেও বিএনপি’র এক সিনিয়র নেতাকে প্রকাশ্যে জনসম্মুখে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করে। বর্তমানে সে ভূয়া সাংবাদিক সেজে আওয়ামীলীগের বিভিন্ন নেতাদের নামে মিথ্যা ও বানোয়াট সংবাদ পরিবেশন করে আসছে। আওয়ামীলীগের প্রবীণ সদস্য কাঞ্চন মাঝিকে প্রকাশ্যে দিবালোক শত-শত মানুষের সামনে চর-থাপ্পর মারলেও সাধারণ মানুষ ভয়ে নি:শ্চুপ থাকে।
বাদল তালুকদার বিএনপি রাজনীতির সাথে জড়িত থাকলেও বিএনপি’র এক সিনিয়র নেতাকে প্রকাশ্যে জনসম্মুখে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করে। বর্তমানে সে ভূয়া সাংবাদিক সেজে আওয়ামীলীগের বিভিন্ন নেতাদের নামে মিথ্যা ও বানোয়াট সংবাদ পরিবেশন করে আসছে। আওয়ামীলীগের প্রবীণ সদস্য কাঞ্চন মাঝিকে প্রকাশ্যে দিবালোক শত-শত মানুষের সামনে চর-থাপ্পর মারলেও সাধারণ মানুষ ভয়ে নি:শ্চুপ থাকে।
এই ভয়ংকর সন্ত্রাসীর নামে হত্যা চেষ্টা, ধর্ষন, চাঁদাবাজি সহ অসংখ্য মামলা থাকলেও এক অদৃশ্য কারণে সে বারংবার পাড় পেয়ে যায়। বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান রাজিব খলিফাকে প্রকাশ্যে হুমকি ও মাওলানা হেলালুজ্জামানের নামে মিথ্যা সংবাদ পরিবেশন করে আবারও আলোচনায় উঠে এসেছে এই ভয়ংকর সন্ত্রাসী বাদল তালুকদার।
বাকেরগঞ্জ উপজেলার প্রসিদ্ধ পবিত্র স্থান বার আউলিয়া দরবারে বাদল তালুকদার দীর্ঘদিন যাবত মানুষের দান-খয়রাতের টাকা-পয়সা চুরি করতো। বর্তমানে ১ (এক) বছর যাবত জেলা প্রশাসকের সভাপতিত্বে মাওলানা হেলালুজ্জামানকে মুক্তাকিন প্রধান নির্বাচিত করলে দরবারে চুরি বন্ধ হয়ে যায়, এতে বাদল তালুকদার আরও ক্ষিপ্ত হয়ে উঠে।
বাদল তালুকদারের বড় ভাই বাবুল তালুকদার জামায়াতের সক্রিয় সদস্য। এই বাবুল তালুকদার যৌথবাহিনীর অভিযানের সময় বিপুল অস্ত্র সহ ধরা খেলেও কোন এক অদৃশ্য কারণে ছাড়া পেয়ে যায়। জনমনে প্রশ্ন-তাদের এত অপকর্ম থাকা সত্ত্বেও তারা কিভাবে বার-বার ছাড়া পেয়ে যায়?
অপরাধ বিচিত্রায় ২০১৫ইং সনে অসংখ্যবার তার বিরুদ্ধে প্রতিবেদন প্রকাশ হয়। বর্তমানে একটি স্বার্থান্বেষী কু-চক্রি মহলের সহায়তায় অপরাধ বিচিত্রায় বাদল তালুকদারের নাম গোপন করে টি.এম শহিদ নাম ধারন করে বিভিন্ন নিরীহ মানুষের নামে মিথ্যা ও বানোয়াট সংবাদ প্রকাশ করছে।
বিষয়টি মাননীয় সম্পাদকের দৃষ্টিগোচর হলে উক্ত বাদল তালুকদারকে মাওলানা হেলালুজ্জামানের সংবাদের প্রমান পত্র জমা দিতে বলা হয়েছে। যদি বাদল তালুকদার প্রমান পত্র জমা না দিতে পারে তাহলে তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যাবস্থা গ্রহন করা হবে বাদল তালুকদারের অপকর্ম, মাদক ও মদদ দাতাতের বিস্তারিত বিবরণ অপরাধ বিচিত্রার আগামী সংখ্যায় প্রকাশ করা হবে।