ষ্টাফ রিপোর্টার: ঢাকার ধামরাই উপজেলার সানোড়া গ্রামে রিয়াজ উদ্দিনের ছেলে পুলিশ কনেষ্টবল সুমনের পাহাড় পরিমান অবৈধ সম্পদের আয়ের উৎস কোথায়। জানাগেছে, ধামরাই উপজেলার সানোড়া গ্রামে দরিদ্র্র পরিবারে সন্তান কনেষ্টবল সুমন হঠাৎ পাহাড় পরিমান অবৈধ সম্পদের মালিক বনে যাওয়ায় এলাকায় সে চালিয়ে যাচ্ছে তার ভাইদের দিয়ে অরাজগতা। কুলির পরিবারের ছেলে সুমন ২০০৩ সালে পুলিশ কনেষ্টবলে চাকরি পেয়ে রাতা রাতি পাহাড় পরিমান অবৈধ সম্পদের মালিক হয়েছে দুর্নীতি ম্যাধমে । যাদের এক বেলা খাবার যোগাতে সুমনের পিতা রিয়াজ উদ্দিনকে কালামপুর হাটে করতে হতো কুলির। সেই কনেষ্টবল সুমন এখন হাজার হাজার কোটি টাকার মালিক বনে যাওয়ায় এলাকায় জন মনে এখন প্রশ্নের সম্মুখিন। চতুর এই কনেষ্টবল সুমন তার প্রায় অবৈধ সম্পদ তার ভাই, বোন, স্ত্রী ও ছেলে মেয়ের নামে লিখে দিয়েছেন যাতে সে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক ) এর জ¦ালে আটকা না পরে। সুমনের ভাইয়েরা এখন ও তারা হাট বাজারে কুলির কাজ করছেন। তাহলে সুমনের ভাইরো এত সম্পদের মালিক হল কি করে তা এখন রহস্য ময়। সুমন এখন নিজেকে শিল্পপতি ও সি আই পি দাবি করেন এলাকায় এসে। তা হলে প্রশ্ন হচ্ছে কনেষ্টবল সুমনের বেতন কত ?।
এই অবৈধ সম্পদের মধ্যে নিজের ও আত্বীয় স্বজনের নামে প্রায় ৩০ বিঘা ধানি জমি কালামপুর উপশহরে ২ টি বাড়ির প্লট, ১ টি গরুর ফার্ম, ঢাকার নিকুঞ্জ এলাকায় ফ্ল্যাট ও এক্্র করলা নামে একটি সাদা প্রাইভেট কার, নামে বেনামে বিভিন্ন ব্যাংক ব্যালেন্স ও বাড়িতে রয়েছে বিশাল বড় বিল্ডিং।
কনেষ্টবল সুমন প্রতিমাসে এলাকায় ৩/৪ টি জমির প্লট ক্রয় করছে কিভাবে। অবৈধ টাকার গরমে সুমনের কুলির কাজ করা সেই ভাইরা এখন এলকায় দাপট দেখাচ্ছে। প্রতি দিন সকাল বিকাল তরুন তরুনীরা চাকরির আশায় সানোড়া গ্রামে কনেষ্টবল সুমনের বাড়ীতে ভীর জমাচ্ছে। ১০/১২ লাখ টাকার বিনিময়ে পুলিশ কনেষ্টবলে চাকরি দিচ্ছে এই সুমন চক্ররা।
নাম প্রকাশ্যে অনিচ্ছুক এক ব্যাক্তি জানান, বর্তমান সরকার ক্ষমতা আসার পরই সুমনের দুর্নীতি করে পাহাড় পরিমান সম্পদের মালিক হয়েছেন। দুর্নীতি দর্মন কমিশন (দুদক) সঠিক তদন্ত করলেই বের হয়ে আসবে সুমনের দুর্নীতি, আসল থলের বেড়াল।