মাদক সম্রাট বোরহান বেপরোয়া!

0
451

ষ্টাফ রিপোর্টার: রাজধানীর তুরাগের মাল্টিপারপাস ব্যবসায়ী বোরহান বেপরোয়া হয়েআনাচে কানাচে আবাসিক নগরীতে বাসা বাড়ীতে চলছে আবাসিক বার বানিজ্য পাশাপাশি চলছে মাদক ব্যবসা। এসব মাদকের ভয়ঙ্কর নেশায় হাবুডুবু খাচ্ছে স্কুল পড়–য়া ছাত্র ছাত্রী থেকে শুরু করে এলাকার উঠতি বয়সের তরুন তরুনী ও যুব সমাজ। এর সাথে জরিয়ে পরেছে নগরীর বিভিন্ন শ্রেণীর পেশার মানুষ। মাদক দ্রব্যের ধ্বংসলীলার হাত থেকে রক্ষার দায়িত্বে নিয়োজিত সংশ্লিষ্ট পুলিশ প্রশাসন বা মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রক অধিদপ্তর এর ভ‚মিকা থাকলেও এসব বিষয়ে তারা তেমন কিছু করছেনা। উল্টো এদের সাথে রয়েছে মাসিক মাসহারা চুক্তি ফলে সমাধানের মাধ্যমে এক শ্রেণীর মাল্টিপারপাস ব্যবসায়ীরা এবং মাদক ব্যবসায়ীরা তাদের ব্যবসাকে আরো ফুলিয়ে ফাপিয়ে তুলছে। বারের ব্যবসা বা মাদক যেন মাসতো ভাই। এ দুই শ্রেণী সমন্বয়ে চলছে মাদক দ্রব্যের অবৈধ ব্যবসা ও অসামাজিক কার্যকলাপ।

ফলে নেশার তারনে অতি গোপনে ছোট ছোট রুম ভাড়া করে চলছে নারী ও মাদক ব্যবসা। এতে সামাজিক অবক্ষয় নষ্ট হচ্ছে উঠতি বয়সের তরুন তরুনীরা।

এ সংক্রান্ত এক বে-সরকারী জরিপে দেখা গেছে প্রতি বছর মাদকের মরন নেশায় হাবুডুবু খাচ্ছে প্রায় ৪০ শতাংশ বিভিন্ন বয়সের মানুষ। অন্য দিকে ২০ শতাংশ খুনের মতোই ঘটনার সাথে জড়িয়ে পড়েছে।

তুরাগের বোরহান উদ্দীন নামের এক শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী পিতা: আবদুল মালেক সাং-খায়ের টেক থানা তুরাগ-১২৩০। এলাকার কিশোর গ্যাং গ্রæফ কাজের জন্য সক্রিয় রয়েছে। এদিকে সাপ্তাহিক অপরাধ বিচিত্রার অনুসন্ধানে জানা গেছে একটি শক্তিশালী সিন্ডিকেটের অবাধে চলছে রাজধানীর তুরাগে বোরহান উদ্দীন দীর্ঘ দিন ধরে মাদক ব্যবসা করে যাচ্ছেন তার মাল্টিপারপাস ব্যবসার আড়ালে।

জানাযায়, ২০০৫ সালে বিএনপির রাজনীতির সাথে জরিয়ে পরেন বোরহান উদ্দীন বিএনপির জ্বালাও পোড়াও নাশকতার করে থাকেন। তুরাগের তার অর্থে চলে বিএনপির মিছিল মিটিং।

তুরাগ থানা বিএনপির কমিটিতে তার নামও রয়েছে ও তুরাগ থানা বিএনপির যুম্ম

সাধারন সম্পাক মোতালেবের সাথে রয়েছে তার সু-সম্পক। বোরহানের ভাগ্নে সবুজ ও ইয়াবা ব্যবসা করে যাচ্ছে দেদারছে। সিন্ডিকেট চক্রটি বার বার আইনের চোঁখের ফাক দিয়ে বেরিয়ে আবারো একই উপায়ে শক্ত ভাবে চালিয়ে যাচ্ছে ব্যবসা। চোখে পড়ে বাড়ির গেটে বিভিন্ন রকম যুবক-যুবতী ও মাদক ব্যবসায়ী চক্র।

এ ব্যপারে তুরাগ  থানার অফিসার ইন-চার্জ ওসি নূরুল মোক্তাকিমকে প্রায় প্রতি মাসে ৬ লক্ষ টাকা মাসোহারা দিয়ে থাকে বলে একটি সূত্রে জানা যায়। একের এক হামলা, মামলা ও র‌্যাব অভিযান চালিয়েও বন্ধ করতে পারেনি এই অবৈধ মাদক ব্যবসা। এ ধরনের কুচক্রকে আইনের আওতায় এনে মাদক নিয়ন্ত্রণ আইনের আওতায় আনা হউক।

সমাজের লোকজন কুরুচিপূর্ণ কথা বলে-এখন আর নগরীতে বসবাস করা সম্ভব নয়। মাদকে ভাসছে দেশ, তেমনি তুরাগে অবৈধ মাদক ব্যবসায়ী। যেখানে নিরিবিলি পরিবেশ থাকার কথা সেখানে হৈ-হুল্লোড় ও চেঁচামেচি যা বসবাসের জন্য অনোপযোগী হয়ে পড়েছে। এমতাবস্থায়, সংশ্লিষ্ট প্রশাসন মহলের কাছে আবেদন আবাসিক নগরীতে যত্রতত্র অবৈধ মাদক স্পট । ঢাকা মহানগর উত্তরে কমিশনারের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হউক। এব্যাপারে বোরহান উদ্দীনের সাথে মুঠোফোনে অপরাধ বিচিত্রাকে বলেন,  আপনার কাছে প্রমান থাকলে দেখান আমিকে দেখান।

Print Friendly, PDF & Email

মন্তব্য করুন

Please enter your comment!
Please enter your name here

eighteen + 20 =