মতিঝিলে কাউন্সিলর মোজাম্মেল ও টোকাই নুরুর চাঁদাবাজী বন্ধ হচ্ছে না : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর নিকট অভিযোগ

0
1017

স্টাফ রিপোর্টার:
নুরুর চাঁদাবাজি বন্ধ করার ক্ষমতা কারোই নাই, কারন নুরু চাঁদা একা খায় না, চাঁদার টাকা ভাগবন্টন হয়ে অনেক উপর তলা পর্যন্ত পৌছায়, বছরে শত কোটি টাকার উপরে চাঁদা আদায় করে থাকে। ভুক্তভোগিদের এমন প্রতিক্রিয়াই শোনা যাচ্ছে হরহামেশা। নিউজ করে কোন লাভ হবে না। বরং সাংবাদিকরাই উল্টো বিপদে পড়বে। মতিঝিলে যুবলীগের সাইনবোর্ডে টোকাই নুরুর বেপরোয়া চাঁদাবাজী শিরোনামে অপরাধ বিচিত্রায় সংবাদ প্রকাশের পর টোকাই নুরুর চাঁদাবাজী বন্ধের দাবীতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর নিকট অভিযোগ দায়ের করেছে ভুক্তভোগিরা। তবে সংবাদ প্রকাশের পর চাঁদাবাজির মাত্রা আরো কয়েকগুণ বাড়িয়ে দিয়েছে নুরু সিন্ডিকেট। আর নুরু সিন্ডিকেটকে পেছন থেকে শেল্টার দিয়ে চাঁদাবাজির কোটি কোটি টাকার ভাগবন্টন বুঝে নিচ্ছে ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোজাম্মেল হক। কাউন্সিলর মমিনুল হক সাঈদের যুগে মতিঝিল দিলকুশা এলাকার নিয়ন্ত্রণ ছিলো নুরু ও তার সাঙ্গপাঙ্গদের হাতে। কিন্তু মোজাম্মেল হক কাউন্সিলর নির্বাচিত হওয়ার পরে পুরো ৯নং ওয়ার্ড অর্থাৎ মতিঝিল দিলকুশা আরামবাগ ফকিরাপুল এলাকা এখন টোকাই নুরুর নিয়ন্ত্রনে। আর পর্দার অন্তরালে থেকে নিয়ন্ত্রন করছে কাউন্সিলর মোজাম্মেল হক। কারন হিসেবে শোনা যাচ্ছে মোজাম্মেল হক কাউন্সিলর নির্বাচনের সময় নুরুর নিকট থেকে ৫০ লাখ টাকা ডোনেট নিয়ে নির্বাচনে খরচ করেছে। একারনেই মোজাম্মেল হক ৯নং ওয়ার্ডের নিয়ন্ত্রন নুরুর হাতে ছেড়ে দিয়েছে।


ফুটপাতের দোকান থেকে চাঁদা আদায়, সরকারী জায়গা দখল করে দোকান বসিয়ে বিক্রি ও ভাড়া আদায়, নিরাপত্তার নামে নাইটগার্ড নামক চাঁদা আদায়, সরকারী ওয়াসার পানি ও বিদ্যুৎ চুরি করে বিক্রি, মাদক ব্যবসায়ীদের শেল্টার দিয়ে মাসিক চাঁদা আদায় সহ ময়লা পরিষ্কারের সাইনবোর্ডে নুরুর চাঁদা আদায়ের রশিদ পৌছে গেছে বাসা-বাড়ী, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থেকে অফিস আদালত পর্যন্ত। কোন কিছুতেই বন্ধ হচ্ছে না এই চাঁদাবজি। একাধিক পত্রপত্রিকায় এসব চাঁদাবাজির সংবাদ প্রকাশ বা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে অভিযোগ দিলেই বা কি আসে যায়। বছর ঘুরলেই তো কোটি কোটি টাকায় হবে পকেট ভারি। তাই চাঁদা আদায়ে এতোটা বেপরোয়া মোজাম্মেল-নুরু সিন্ডিকেট।
ভুক্তভোগিদের দেয়া তথ্যসুত্রে জানা গেছে, মতিঝিল ৯নং ওয়ার্ড এলাকার রাস্তা দখল করে চায়ের দোকান, ফলের দোকান, কাপড়ের দোকান, শাকসব্জির দোকান, আল-সালাদিয়া হোটেল সহ হরেক রকমের অন্তত ১৫ হাজারের উপরে ক্ষুদ্র দোকান ব্যবসায়ী রয়েছে। প্রতিটি দোকান থেকে দৈনিক বিদ্যুৎ বিল, বর্জ্য বিল, নেতা বিল, পুলিশ বিল সব মিলিয়ে দৈনিক গড়ে অন্তত ৩শ টাকা হারে বছরে ১৫০ কোটি টাকার উপরে চাঁদা আদায় করা হয়ে থাকে। আর এই চাঁদার ভাগ কালেকশনকারী লাইনম্যান থেকে শুরু করে নুরুর হাত ধরে কাউন্সিলর মোজাম্মেল সহ আরো অনেক বড়বড় নেতার পকেটে পর্যন্ত চলে যায়। তবে স্থানীয় থানা পুলিশকেও একটি নিদিষ্ট অংশ দিয়ে ম্যানেজ করতে হয়। ভাগের টাকা না পেলেই পুলিশ মাঝে মাঝে উচ্ছেদ অভিযান চালায়।


সুত্র জানায়, ফুটপাতের প্রতি দোকান বাবদ নুরুর লাইনম্যান আদায় করে আড়াইশ টাকা। এই টাকা থেকে স্থানীয় পুলিশের জন্য দেড়শ টাকা আর ১শ টাকা নুরু ও কাউন্সিলর মোজম্মেলের মধ্যে ভাগভাগি হয়ে থাকে। বর্জ বিল বাবদ পুরো ৯নং ওয়ার্ড জুড়ে ফুটপাতের প্রতি দোকান থেকে নেয়া হয় দৈনিক ২০ টাকা হারে। কিন্তু এই ২০ টাকার জন্য কোন রশিদ দেয়া হয় না। জানতে চাইলে নুরুর লোকেরা বলেন, তারা সিটি কর্পোরেশন থেকে বর্জ্য পরিষ্কারের টেন্ডার পেয়েছে। কিন্তু সিটি কর্পোরেশনের পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের জিজ্ঞেস করলে জানায়, বর্জ্যব্যবস্থাপনার নামে ফুটপাত থেকে টাকা উঠানোর কোন টেন্ডার হয় নাই।


টোকাই নুরু বিদ্যুতের খুটি থেকে ফুটপাতের দোকানে সরাসরি বিদ্যুতের চোরাই লাইন সংয়োগ দিয়ে বিল বাবদ ৪০ টাকা হারে দৈনিক আদায় করে থাকে। এই টাকার একটি অংশ নুরুর হাত ধরে চলে যায় স্থানীয় বিদ্যুত অফিসের কর্মকর্তাদের পকেটে। একই ভাবে ওয়াসার পানি চোরাই পথে বিক্রি করে লাখ লাখ টাকা আদায় করে ওয়াসার কর্মকর্তাদেরও মাসোয়ারা দিয়ে ম্যানেজ করে থাকে।


মতিঝিল ক্যাসিনো ক্লাবপাড়ায় রাস্তা দখল করা আল-সালাদিয়া হোটেলের মালিক সিয়াম রানা বলেন, প্রতিদিন নুরু ভাইকে বিদ্যুতের চোরাই লাইন থেকে দেয়া বিদ্যুতের জন্য ১৫০ টাকা, ময়লা ফালানোর জন্য ২০০ টাকা, পুলিশের জন্য ২০০ টাকা, নেতার বিল ২০০ টাকা হারে মোট ৭৫০ টাকা চাঁদা দিতে হয়। দোকান চালু থাকুক বা বন্ধ থাকুক, প্রতিদিনই এই চাঁদা দিতে হয়। টাকা না দিলে মতিঝিল এলাকায় দোকান করা যাবে না।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিদ্যুতের বিল উত্তোলনকারী এক লাইনম্যান বলেন, ফুটপাতের দোকান গুলোতে বিদ্যুতের খুটি থেকে চোরাই পথে অবৈধভাবে বিদ্যুৎ সংযোগ দিয়ে প্রতি লাইট বাবদ প্রতিদিন ৫০-৬০ টাকা হারে আদায় করা হয়, যদি কেউ লাইট না জ্বালায় তাহলে তাকেও টাকা দিতে হয়। এটাই নুরু ভাইয়ের নিয়ম।


রাজধানীর বাণিজ্যিক এলাকা দিলকুশায় প্রকাশ্যে ওয়াসার লাইনে পাম্প লাগিয়ে পানি বোতলজার, ড্রাম ও গ্যালন ভর্তি করে হোটেল, রেঁস্তোরা, অফিস, আদালত, বাণিজ্যিক অফিস ও ফুটপাতের দোকানগুলোতে নগদ দামে বিক্রি করে হাতিয়ে নিচ্ছেন লাখ লাখ টাকা। এটি এখন নুরুর পাম্প নামে পরিচিত হয়ে গেছে। টিভিতে এই সংবাদটি প্রচারিত হওয়ার পর ওয়াসা তাৎক্ষনিক অভিযান পরিচালনা করে লাইন কেটে দিয়ে ছিলো। কিন্তু ঢাকা ওয়াসার কয়েক অসাধু কর্মকর্তা সহ কাউন্সিলর মোজাম্মেলের শেল্টারে নুরু এখন ডবল পাইপ লাগিয়ে পানি বিক্রি করে আসছে।


পূর্বানী হোটেলের পিছনের জায়গা অবৈধভাবে দখল করে অন্তত ৩০টি দোকান ঘর নির্মান করে ভাড়া দিয়ে রেখেছে নুরু প্রতি মাসে ৫ থেকে ৬ লাখ টাকার উপরে ভাড়া আদায় করে থাকে। এই জায়গায় রাব্বানী হোটেল এন্ড রেস্টুরেন্ট নামে একটি স্থায়ী স্থাপনা নির্মান করে খাবারের হোটেল বানিয়ে মাসিক আড়াই লাখ টাকায় ভাড়া দিয়ে রেখেছে। একটি সুত্রে জানা গেছে এই হোটেল মালিকের থেকে নুরু ২০ লাখ টাকা এডভান্স নিয়েছে।


ঢাকা দক্ষিন সিটি কর্পোরেশনের কোষাগারে ১২ লাখ টাকা জমা দিয়ে এসডি মিশনের নামে ঠিকাদার মান্নান হাওলাদার ৯নং ওয়ার্ডের বর্জ্য পরিষ্কারের অনুমোদন পায়। কিন্তু কাউন্সিলর মোজাম্মেল হক এই কাজটি নুরুর নামে আনার জন্য জোড় তদ্বির চালায় মেয়র তাপস সাহেবের কার্যালয়ে। নুরু বিএনপি থেকে যুবলীগে অনুপ্রবেশকারী হওয়ায় কাউন্সিলর মোজাম্মেলের সেই চেষ্টা ব্যর্থ হয় এবং মেয়রের কাছে তার ভাবমুর্তি ক্ষুন্ন হয়। তবে কাউন্সিলর মোজাম্মেলের কাছে আত্মসম্মানের চেয়ে টাকাই অনেক বেশী গুরুত্বপূর্ন। মোজাম্মেলের মাধ্যমে নুরু, খোকন ও সালাউদ্দিন রতন ৭০ লাখ টাকার মাধ্যমে মান্নানের নিকট থেকে উক্ত ইজারা সাব-ক্রয় করেন। বিএনপি থেকে আওয়ামীলীগে অনুপ্রবেশকারী এই খোকনের নামে ১০% শেয়ার, বিএনপি সর্মথক রতন মেটালের মালিক সালাউদ্দিন রতনের নামে ১০%শেয়ার এবং বাকী ৮০% শেয়ার পেয়েছে নিয়েছে কাউন্সিলর মোজাম্মেল সহ নুরু ও তার বাহিনী। যদিও বর্জ্য পরিষ্কারের কাজ যেই ঠিকাদার পাবে, তাকেই সেই কাজ করতে হবে, তানাহলে চুক্তি বাতিল বলে গন্য হওয়ার বিধান রয়েছে। বর্জ্য বানিজ্য থেকে বছরে কোটি কোটি টাকা আয় করবে নুরু বাহিনী এমন কথাই বলে আসছে সংশ্লিষ্টরা। কারন ৯নং ওয়ার্ডের বাসাবাড়ী, ফুটপাতের দোকানদার, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও বিভিন্ন প্রকারের অফিস সহ সব মিলিয়ে ৫০ হাজারের অধিক বর্জ্যরে পয়েন্টে রয়েছে। যেখান থেকে কমপক্ষে মাসিক ১শ টাকার বিনিময়ে নুরু বাহিনী তাদের বর্জ্য-ময়লা পরিষ্কার করবে। কিন্তু নুরু বাহিনী সিটি কর্পোরেশনের নির্ধারন করা নিয়ম নীতিকে বৃদ্ধাঙ্গুল দেখিয়ে শুধুমাত্র জোড়জবস্তি, দাঙ্গা-হাঙ্গমা চালিয়ে দৈনিক ও মাসিক ভিত্তিতে তাদেরই ইচ্ছে মাফিক টাকা আদায় করছে। বর্জ্য নিষ্কাশন মুল্য সর্বোচ্চ ১শ টাকা হলেও ফ্ল্যাট প্রতি বর্জ্যরে রেট ধরা হয়েছে মাসিক ১শ থেকে ৫শ আর ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের রেট ৫শ থেকে ১হাজার টাকা পর্যন্ত। তবে ফুটপাতের দোকান থেকে দৈনিক ২০ টাকা হারে মাসিক ৬শ টাকা পর্যন্ত আদায় করাও নতুন নিয়ম করেছে নুরু বাহিনী।
সুত্র জানায়, শুধুমাত্র বাসাবাড়ীর বর্জ্য পরিষ্কারের ইজারা থাকলেও নুরু বাহিনী এখন ফুটপাতের দোকনদার থেকে শুরু করে মতিঝিলের প্রতিটি অফিস পর্যন্ত টাকা আদায়ের রশিদ পৌছে দিচ্ছে। কোন কোন অফিসে থেকে হুমকি ধামকি দিয়ে টাকা আদায় করা হচ্ছে।


নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ফুটপাতের এক চায়ের দোকানদার বলেন, আমাদের বর্জ্য পরিষ্কার করার জন্য প্রতিদিন ২০টাকা হারে বিল নির্ধারন করে দিয়েছে নুরু ভাই। যদিও তারা আমাদের কোন বর্জ্য পরিষ্কার করেনা। অথচ তাদেরকে দৈনিক ২০ টাকা হারে মাসিক ৬শ টাকা বিল দিতে হয়। টাকা না দিলে দোকান চালানো যাবে না। এই নিয়ম অতীতে কখনোই ছিলো না। এটা রীতিমতো একধরনের চাঁদাবাজি।
কাউন্সিলর মোজাম্মেলের রাজত্বে এক ধরনের নতুন চাঁদার আর্বিভাব ঘটেছে, এই চাঁদার নাম নিরপত্তা চাঁদা। অর্থাৎ ওয়ার্ডবাসীকে পাহারাদারের মাধ্যমে নিরাপত্তা প্রদান করা। ৯নং ওয়ার্ডের ফকিরাপুল এলাকায় নুরুর ক্যাডার লিক্সন এই চাঁদা আদায় করে থাকে। ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থেকে মাসিক ২শ টাকা আর বাসাবাড়ীর প্রতি রুম থেকে ১শ টাকা হারে এই চাঁদা আদায় করা হয়।


অনুসন্ধানে আরো জানা গেছে, নুরু যুবদল থেকে যুবলীগের নেতা হওয়ার পরই তার ভাই পুতুলের মাধ্যমে পুরো মতিঝিল এলাকায় ইয়াবা অর্থাৎ মাদক ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ করে। মাদক ব্যবসায়ীদের নিকট থেকে বছরে কোটি টাকা চাঁদা আদায় করে সিন্ডিকেটের মধ্যে ভাগবাটোয়ারা নিয়ে থাকেন।


আর চাঁদা আদায়ের জন্য নুরু রয়েছে একটি লাইনম্যান বাহিনী। দৈনিক বাংলা থেকে মোহামেডান ক্লাব পর্যন্ত লাইনম্যান নুর ইসলাম, টয়োটা বিল্ডিং থেকে বাংলাবানী পর্যন্ত হেলাল, হোটেল পূবানী থেকে অগ্রনী ব্যাংক ভবন পর্যন্ত পবন চন্দ্র দাস ও রঞ্জিত, ইউনুছ সেন্টার থেকে বঙ্গভবন গেইট পর্যন্ত তাজু, অগ্রনী ব্যাংক থেকে সোনালী ব্যাংক চক্রাকারে আমির হোসেন প্রতিদিন এই চাঁদা আদায় করে থাকে। লাইনম্যানরা বলেন, দৈনিক কালেকশন দৈনিক নুরু ভাইয়ের কাছে জমা দিলে আমাদেরকে একটি হাজিরা দেয়া হয়। চলবে…….।

॥ অপরাধ বিচিত্রার রিপোর্টারকে হত্যার জন্য খুজে বেড়াচ্ছে টোকাই নুরুর সিন্ডিকেট ॥
মতিঝিলে যুবলীগের সাইনবোর্ডে টোকাই নুরুর বেপরোয়া চাঁদাবাজী শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদে ক্যাসিনো খালেদের শিষ্য মতিঝিল এলাকায় এক সময়ের টোকাই, যুবদলের সাবেক সহ-সভাপতি নুরুল ইসলাম চৌধুরী নুরু ওরফে টোকাই নুরু এখন মতিঝিল যুবলীগের সহ-সভাপতি। নতুন কমিটি হলে সভাপতিও হতে পারেন। বছরে অর্ধশতকোটি টাকা চাঁদাবাজি সহ তার বহুমুখী অপকর্মের নানা ঘটনা প্রকাশ করা হয়। এতে নুরু ও তার পার্টনার কাউন্সিলর মোজাম্মেল হকের মুখোশ খুলে যায়। সংবাদ প্রকাশের পর উক্ত চাঁদাবাজি বন্ধের দাবি মাননীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বরাবর একটি অভিযোগ দায়ের করেন ভুক্তভোগিরা। একারনে অপরাধ বিচিত্রার এই রিপোর্টারকে হত্যার জন্য হন্যতন্য হয়ে খুজে বেড়াচ্ছে টোকাই নুরুর সিন্ডিকেট।

Print Friendly, PDF & Email

মন্তব্য করুন

Please enter your comment!
Please enter your name here

fourteen + eleven =